Advertisment
পশ্চিমবঙ্গ পশ্চিমবঙ্গ

জরাজীর্ণ ইতিহাস নিয়ে বিলুপ্তির পথে লাইব্রেরি

বর্তমানে এই লাইব্রেরির নিঃসঙ্গতার সাক্ষী বাল্বের আলো। বইয়ের উপর পড়ে ধুলোর আস্তরণ, বাড়তে থাকে ছেঁড়া মলাটের সংখ্যা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
বইপ্রেমি, Book Lover, লাইব্রেরি, book library, পুরনো লাইব্রেরি, Old book library, কলকাতা লাইব্রেরি, Kolkata book library বাংলা লাইভ নিউজ, রেল পরিষেবা, train timing, latest news of westbengal, শিয়ালদাহ ট্রেন সময়সূচী, sealdah train time table,করোনা, corona, corona news, Bangla Khabar, বাংলার খবর, Bangla News Live, বাংলার ব্রেকিং নিউজ, Breaking Bangla News,Bangali news, বাংলায় সর্বশেষ খবর, লেটেস্ট খবর, News in Bengali, Bengali News Today, বাংলা নিউজ, Bengali News, করোনা মহামারী, corona pandemic, Bangla Khabor, কোভিড-১৯, covid, News in Bangla, করোনা ২০২০, corona 2020, 24 Ghanta Bangla News, Bangla News, covid-19

কিন্তু কলকাতার বুক থেকে হারিয়ে গিয়েছে পুরনো সেসব লাইব্রেরি। আপডেটেড বাঙালি আর লাইব্রেরিতে গিয়ে বই পড়তে ভালোবাসে না। স্মার্টফোনের অ্যাপই ঘরে বসে বই পড়ার চাহিদা মিটিয়ে দিচ্ছে। হারিয়ে যাচ্ছে লাইব্রেরিরা। হাজার রকম বইয়ের মেলা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ

  • মধ্য ও উত্তর কলকাতার এমন অনেক রাস্তা আছে, যাতে একবার পথ হারিয়ে ঢুকে পড়লে মনে হয এই গলির বয়স যেন সেই আদ্যিকালেই আটকে আছে। বয়সের ছাপ যেন সব বাড়িতেই স্পষ্ট। কাঠের খড়খড়ি আঁটা লম্বা জানলা, বারন্দায় বসানো কারুকাজ করা লোহার রেলিং, দরজার মাথায় খিলানের মত বসানো লাল-নীল রঙিন শার্সি। কতশত বছরের ইতিহাস যেন সযত্নে আগলে রাখা। একটা সময় ছিল যখন মধ্য ও উত্তর কলকাতার প্রত্যেক গলিতে একটা করে লাইব্রেরি দেখা যেত। কালের নিয়মে গলি, পলেস্তারা খসা বাড়িগুলো এক থেকে গিয়েছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • কিন্তু কলকাতার বুক থেকে হারিয়ে গিয়েছে পুরনো সেসব লাইব্রেরি। আপডেটেড বাঙালি আর লাইব্রেরিতে গিয়ে বই পড়তে ভালোবাসে না। স্মার্টফোনের অ্যাপই ঘরে বসে বই পড়ার চাহিদা মিটিয়ে দিচ্ছে। হারিয়ে যাচ্ছে লাইব্রেরিরা। হাজার রকম বইয়ের মেলা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • ঈশপের গল্প থেকে শুরু করে বিশ্বকোষ সব কিছুই পাওয়া যেত চোখের নিমেষে। কিন্তু এসব এখন অতীত। সব বইয়ের উপর এখন ধুলোর পুরু আস্তরণ। পুরনো তেমনই এক লাইব্রেরি, সমাজপতি স্মৃতি পাঠাগার। স্বাধীনতার আগে বিশের দশকে এই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা হয়। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • এর পর কেটে গিয়েছে অনেকগুলো বছর। অতীতে যে পরিমাণ পড়ুয়াদের ভিড় এখানে লেগে থাকতো তার সিকিভাগও এখন দেখা যায়না। লাইব্রেরির সদস্যপদের সংখ্যাও কমে গিয়েছে অনেকটায়। এখন যারা আসেন তারা বেশীর ভাগই মধ্যবয়স্ক কিংবা রিসার্চ পেপারের তথ্য সংগ্রহের জন্যে। প্রবীন হাত আজও খুঁজে ফেরে পুরনো বইয়ের পাতা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • বাংলার ১৩২৭ বঙ্গাব্দে হাতিবাগানের শ্যামপুকুর স্ট্রিটে এই সমাজপতি স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠা হয়। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • হাতে গোনা কিছু মানুষ এখনও বইয়ের নেশায় লাইব্রেরিতে যান। বেঁছে নেন তাঁদের পছন্দমত বই। লাইব্রেরির দরজা খুললেই তাক থেকে হাত বাড়াচ্ছেন শরৎচন্দ্র থেকে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • তাকে সাজানো সারি সারি বইয়ের ভাঁজে লুকিয়ে আছে অনেক পুরনো স্মৃতি। লাইব্রেরি নয় এখন মর্ডান বাঙালি সমরেশ মজুমদার পড়ে ফেলেন অ্যাপেই। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • বর্তমানে এই লাইব্রেরির নিঃসঙ্গতার সাক্ষী বাল্বের আলো। বইয়ের উপর পড়ে ধুলোর আস্তরণ, বাড়তে থাকে ছেঁড়া মলাটের সংখ্যা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
  • এখনও কিছু বইপ্রেমি আছেন যারা এখনও বইয়ের নেশায় লাইব্রেরিতে সময় কাটিয়ে যান। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
West Bengal kolkata
Advertisment