-
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখন সময় বদলেছে। সবকিছুই এখন ডিজিটাল। বর্তমানে ডিজিটাল আলোকসজ্জার কাছে হেরে যেতে বসেছে ঐতিহ্যবাহী মাটির প্রদীপ। অনেক শিল্পীদের প্রদীপ বানিয়ে আর সেরকম লাভ হয় না বললেই চলে। তবুও পুরনো অভ্যেসমত তাঁরা প্রদীপ বানানোর কাজ করে চলেন। এই বছর করোনা মহামারীর জন্যে এমনিতেই আগের তুলনায় অনেক কম সংখ্যক মাটির প্রদীপ তৈরি করেছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
আর কয়েকদিন পরেই কালীপুজো ও দীপাবলি উৎসব। মহামারীতে এই বছরও মাটির প্রদীপ তৈরিতে ব্যস্ত দক্ষিণদাড়ির শিল্পীরা, যদিও নতুন প্রজন্মের অনেকে এই পেশা থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। যাঁরা এখনও এই পেশায় রয়েছেন, তাঁরা নামমাত্র প্রদীপ বানানোর কাজ করছেন। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
দীপাবলি মানেই আলোর রোশনাই। একটা সময় ছিল যখন দীপাবলিতে মাটির প্রদীপই ব্যবহার করতেন সবাই। এখন সময় বদলেছে। চিনা টুনি লাইটই এখন সবার প্রথম পছন্দ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
মৃৎশিল্পীদের গলায় আক্ষেপের সুর। চিনা টুনি লাইট, এলইডি বাল্বে বাজার ছেয়ে গেছে। আগের মতো মাটির প্রদীপের বিক্রি নেই। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
তবুও এখনও অনেকে আছেন যাঁরা মাটির প্রদীপ দিয়ে ঘর সাজাতে পছন্দ করেন। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
মৃৎশিল্পীরা প্রদীপ তৈরির পর সরাসরি যে দামে বিক্রি করেন, তা চলতি বাজারদরের চেয়ে অনেকটা কম। এই প্রদীপই যখন কোনও বড় দোকানে বিক্রি হয় তার দাম হয় অনেকটাই বেশী। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
প্রদীপ তৈরি করেও উপার্জনের আশা ক্রমশ আঁধারে পরিণত হচ্ছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
মাটির প্রদীপ তৈরিতে একটা সময় মহিলাদের ভূমিকা ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
প্রদীপ তৈরি হয়ে যাওয়ার পর সে প্রদীপ শুকিয়ে রং করা পর্যন্ত পুরো কাজটাই করতেন মহিলারা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
এখন হাতে গোনা কিছু পরিবার আছে যারা এখনও এই কাজ করে যাচ্ছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
-
অনেক মৃৎশিল্পীদের আশা, আগামী দিনে চিনা লাইটের বাজার থাকবে না। সবাই আবার ঘর সাজানোর জন্যে বেছে নেবেন হাতে তৈরি মাটির প্রদীপকেই। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
