-
বিধাননগর স্টেশন থেকে সোজা নেমে সবার আগে দেখবেন তেলেঙ্গা বাগান। তিব্বতের ‘তোরমা’-র আদলে এবারের তেলেঙ্গাবাগানের দুর্গাপুজোর মণ্ডপ। তোরমা হল উত্তর পূর্ব ভারতের বৌদ্ধদের পুজোর নৈবেদ্য। এটা খাওয়াও যায়। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
আমাদের পুজোয় যেমন এটা চাল কলা ও রঙ দিয়ে তৈরি হয়, ঠিক তাঁরা তৈরি করেন ইয়াক মাখন ও বার্লি দিয়ে। এমনই এক বৌদ্ধিক উপাচার তোরমার আদলে গড়ে উঠেছে তেলেঙ্গাবাগানের গোটা মণ্ডপ। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
উত্তর কলকাতার অন্যতম পুজো পল্লিশ্রী। তেলেঙ্গা বাগান থেকে হেঁটে এই পুজো একেবারেই মিস করবেন না। এবার গোন্দ উপজাতির সংস্কৃতিতে সাজছে উল্টোডাঙ্গা পল্লীশ্রী। ভারতের প্রাচীন উপজাতি গোন্দ। আগে তেলঙ্গনা, বিহার, ওড়িশা-সহ ভারতের বিভিন্ন জায়গায় গোন্দ উপজাতির মানুষরা থাকতেন। এখন মূলত মধ্যপ্রদেশের ভূপালেই এই উপজাতিদের খোঁজ মেলে। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
গোন্দরা মাটির বাড়ির দেওয়ালে এঁকে রাখতেন জীবনযাত্রার বিভিন্ন ছবিছাদে-দেওয়ালে, আদিম -অন্তরে। কথা বলে জীবনের ছবি। ভারতের প্রাচীন উপজাতি গোন্দ। সাবেকি প্রতিমায় আধুনিকতার আদল এবারে পল্লিশ্রীতে। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
পল্লিশ্রী দেখে বেরিয়ে সোজা হাঁটলে কবিরাজবাগান। উত্তর কলকাতার কবিরাজ বাগান। ৫৭ তম বর্ষে এবছরের থিম হচ্ছেন সংগীতশিল্পী কে কে। কলকাতা মঞ্চের শেষ অনুষ্ঠান করেছিলেন কে কে। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
মন্ডপশয্যার মধ্য দিয়ে তুলে ধরা হচ্ছে নজরুল মঞ্চের শিল্পী শেষ অনুষ্ঠান। শিল্পীর নামেই থিম। সেখানে গান গাওয়ার ভঙ্গিতে দেখা যাবে প্রিয় সংগীত শিল্পীকে। সাবেকি প্রতিমাই এবার এই মণ্ডপে। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
কবিরাজবাগান দেখে বেড়িয়ে ব্রিজের মুখ থেকে অটোতে সোজা শোভাবাজার মেট্রো। সেখানে রয়েছে বেনিয়াটোলা সার্বজনীন। শোভাবাজার বেনিয়াটোলা সার্বজনীন থিম আদির আহ্বান। উত্তর কলকাতার শোভাবাজার বেনিয়াটোলা সার্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতি। ৭৮ বছর আগে শুরু হয়েছিল এই পুজো। এ বছরের শিল্পী সুদীপ্ত কুণ্ডু চৌধুরীর হাত ধরে মডার্ন কলকাতায় ফিরছে আদির আহ্বান। নতুন করে আবার সেই শুরুতে ফিরে যাওয়া। নতুন দিনের পূজোকে পুরনো বনেদি ছোঁয়া দিয়ে নতুন পুরোনোর যে ভালোবাসার সম্মান শ্রদ্ধা আনন্দ আবেগ সেটাই ফিরে পাওয়ার যে আকাঙ্ক্ষা তারিই টান আদির আহ্বান। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
পুরানো রাজবাড়ির আদলের মন্ডপে এক টনের বেশি ওজনের অষ্টধাতু দিয়ে তৈরি প্রতিমা। বঙ্গজননীর বিশ্ব জননী স্বীকৃতি ।৩৬৫ দিনই এবার থেকে দুর্গাপুজো হবে এই ক্লাবে। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
বেনিয়াটোলা থেকে সোজা বেড়িয়ে আহিরীটোলা সার্বজনীন। আহিরীটোলা সার্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতির থিম ‘আকাশবাণী’। এই থিম বেছে নেওয়ার প্রধান উদ্দেশ্য হল রেডিয়ো, গ্রামাফোনকে বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে পরিচিতি ঘটানো। মণ্ডপের সামনে বিরাট গ্রামোফোন। দু‘দিকের দেওয়াল জুড়ে কালজয়ী শিল্পীদের ছবি। আশা ভোঁসলে, লতা মঙ্গেশকর, আর ডি বর্মন, এস ডি বর্মন, কিশোর কুমারের ছবি থাকছে সেখানে। মণ্ডপটি আস্ত একটি রেডিয়োর আদলে তৈরি করা হয়েছে। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
-
ভিতরে থাকছে রেকর্ড প্লেয়ার। ভিসিডি, ডিভিডি ব্যবহার হচ্ছে মণ্ডপসজ্জাতে। মণ্ডপে বাজবে কিংবদন্তি শিল্পীদের কালজয়ী সব গান। পুরনো দিনের গান বাজানোর যন্ত্র, শিল্পী ও তাঁদের গান নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতেই আহিরীটোলা সার্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতির এই প্রয়াস। এক্সপ্রেস ফটো – শশী ঘোষ
