'পরাক্রম কী জানি না, নেতাজি দেশনায়ক ছিলেন', নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মবার্ষিকীতে নেতাজি ভবনের অনুষ্ঠান থেকে এমনটাই এদিন সকালে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রের তরফ থেকে দিনটি পরাক্রম দিবস হিসেবে পালন করার ঘোষণা করা হয়েছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ।
রাজ্য সরকার দিনটিকে 'দেশনায়ক দিবস' হিসেবে পালন করলেন। শ্যামবাজারে নেতাজির মূর্তিতে মাল্যদানের পর সাইরেন-শঙ্খ বাজিয়ে পদযাত্রা শুরু করেন মমতা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ।
নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি, ছোট বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রের সরকারকে কটাক্ষ করতেও ভোলেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন,, ‘নেতাজি একটা দর্শন, ওঁনার মতো দেশপ্রেমিক কম ছিলেন।’ নেতাজি মানে একটা আবেগ। রবীন্দ্রনাথ প্রথম নেতাজিকে দেশনায়ক বলেছিলেন। তাই আমরা দেশনায়ক দিবস পালন করছি।’এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, শুধু ভোটের সময় নয়, সারা বছর আমরা বসু পরিবারের পাশে থাকি। যদিও বিধানসভা নির্বাচনের পূর্বে এমন নেতাজি দিবস পালন ঘিরে রাজনৈতিক মঞ্চে চাপানউতোর চলছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ।
বঙ্গ জয়ের লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই মনীষীদের নামগান শুরু করে বাঙালির আবেগ জয়ে নেমেছে সব শিবির। বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, স্বামী বিবেকানন্দ কেউই বাদ যাননি। তবে এবার নেতাজি প্রীতি যে নির্বাচনের বড় হাতিয়ার হতে চলেছে তা মানছেন অনেকেই। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ।
২০২১ বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করছে বিজেপি। মূলত রবীন্দ্রনাথ, স্বামী বিবেকানন্দ ও নেতজি সুভাষচন্দ্র বসু সহ বাংলার সব মনীষীদের সামনে রেখে বাঙালি আবেগকে কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি। যুব সম্প্রদায়ের মন জয় করতেই বিজেপি ২৩ জানুয়ারি নেতাজির ১২৫তম জন্মজয়ন্তী পালন করার জন্য একটি কমিটি তৈরি করেছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ।