গত বছর এই পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১৫ থেকে ২০ টাকায়। এই বছর পেঁয়াজের দাম বাড়ার জন্যে দায়ী খারাপ আবহাওয়া। এই বছর বর্ষায় বেশিরভাগ পেঁয়াজই জলে ভিজে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
পেঁয়াজের আড়তে দেখা গিয়েছে পাখা লাগিয়ে পেঁয়াজ শুকানো হচ্ছে। অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, নাসিক যেসব জায়গা থেকে পেঁয়াজ আসতো সব জায়গায় বৃষ্টি হওয়াতে পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
আড়তে যা পেঁয়াজ মজুত ছিল তা কয়েকদিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসতে পারছে না। আগামী এক মাসে পেঁয়াজের দাম আরও বাড়বে বইকি কমবে না। ছবি: শশী ঘোষ
পেঁয়াজের দাম ১০০ থেকে ১২০ টাকা হলেও অবাক হওয়ার মত কিছু হবে না। জানাচ্ছেন কোলে মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। ছবি: শশী ঘোষ
৪০ কেজির বস্তার দাম গতবছর ছিল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা।
এবছর সেই বস্তার দাম ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা। ছবি: শশী ঘোষ
৪০ কেজির বস্তা থেকে আবার বাদ দিতে হচ্ছে ৫কেজির পচা পেঁয়াজ। ফলে চড় চড় করে ক্রমশ বেড়ে চলেছে পেঁয়াজের দাম। ছবি: শশী ঘোষ
সম্প্রতি বাজারে যে পেঁয়াজ আসছে সেই পেঁয়াজের ভান্ডার শেষ হলে আরও দাম বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। ছবি: শশী ঘোষ
‘ওয়েষ্টবেঙ্গল ফোরাম অব ট্রেডার্স অর্গ্যানাইসেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ কোলে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা-কে বলেন, ”বিদেশি পেঁয়াজের প্রভাব বাজারে পড়তে আরও সপ্তাহ খানেক লাগবে। এই সমস্যা শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, সারা ভারত জুড়েই বাজারদরে আগুন লেগেছে। অকাল বৃষ্টির কোপেই এই হাল। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আনার বন্দোবস্ত করে ফেলেছে বলে খবর। জানতে পেরেছি, নাসিকের গোডাউন থেকে পেঁয়াজ লোড হওয়াও শুরু হয়েছে। সে কারণে আগামী সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম কমার আশা করছি”। ছবি: শশী ঘোষ