/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/02/rSPQWaMNrgFuhx9VHFG3.jpg)
WB Madhyamik result 2025: মাধ্যমিকে প্রথম রায়গঞ্জ করোনেশন হাইস্কুলের ছাত্র আদৃত সরকার।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/02/v0eRlROSh6C7cAW8VQOX.jpg)
মাধ্যমিকে দ্বিতীয় বাঁকুড়া হাইস্কুলের সৌম্য পাল
প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল। মেধাতালিকায় প্রথম দশে রয়েছেন মোট ৬৬ জন কৃতী পড়ুয়া। মাধ্যমিকে দ্বিতীয় হয়েছেন মালদার অনুভব বিশ্বাস। তার কথায়, "গান, ছবি আঁকা পছন্দ করি। আমার পছন্দের বিষয় পদার্থবিদ্যা ও অঙ্ক। ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চাই। বাবা-মা ও স্কুলের শিক্ষকদের থেকে দারুণ সাহায্য পেয়েছি। আমিও বাধা ধরা নিয়ম মেনে পড়িনি। যখন ভালো লাগত, তখন পড়তাম। বাবা-মা খুব খুশি। স্কুল থেকেও ফোন পেয়েছি। শিক্ষকরা যা বলেছেন সেগুলি পড়তে হবে। কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়তে চাই। এবার আরও পরিশ্রম করতে হবে। ইতিমধ্যেই একাদশের পড়াশোনা শুরু হয়ে গেছে।"
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/02/fOQyQPMT905PxjqoDs3i.jpg)
মেয়েদের মধ্যে প্রথম ঈশানী
মাধ্যমিকে মেয়ের মধ্যে প্রথম ও রাজ্যে সার্বিকভাবে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বাঁকুড়ার কোতুলপুরের ঈশানি চক্রবর্তী। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৩। বাঁকুড়ার কোতুলপুর সরোজ বাসিনী বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী ঈশানী। ভবিষ্যতে তিনি পদার্থবিদ্যায় গবেষণা করতে চান। ঈশানি বলেন, “পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছে। তবে, আমি এত ভালো ফলাফল আশা করিনি। প্রথমে আমার মা টিভি দেখার পর আমাকে বলেছিলেন। আমি বিশ্বাস করতে পারিনি।”
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/02/dAPNcSF34224geOAVGvn.jpg)
মাধ্যমিকে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন সৌম্য
সৌম্যর কথায়, "স্যারেদের কথা শুনে পড়াশোনা চালিয়ে গিয়েছি। ভবিষ্যতে ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। আজ সকাল ৯টায় টিভি দেখে প্রথমে জানতে পারলাম। আমি তো বিশ্বাসই করতে পারিনি। সময় বেঁধে কখনও পড়িনি। মোটামুটি দিনে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। শিক্ষকরা যেভাবে বলেছেন তেমনই করে গেছি। গান, ছবি আঁকার প্রতি ঝোঁক আছে। পদার্থবিদ্যা ও অঙ্ক আমার প্রিয় বিষয়। বাবা-মায়ের পাশাপাশি আমার এই কৃতিত্বে শিক্ষকদের অবদান অসীম।"
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/02/LNBGbXyhtG7zqWsNFNMA.jpg)
মাধ্যমিকে দুরন্ত ফল, চতুর্থ কেতুগ্রামের সেলিম
দারুণ এই ফল করে সেলিম এদিন বলেন, "পড়াশোনা নিয়ে আলাদা করে কিছু ভাবিনি। মেডিক্যাল লাইনে যাওয়ার ইচ্ছা আছে। চিকিৎসক হতে চাই। তবে আগামী দু'বছর অন্য কোনও লাইনে উৎসাহ তৈরি হলে সেই লক্ষ্যে এগোব। ছোটবেলা থেকে গল্পের বই পড়তে ভালোবাসতাম। ভেবেছিলাম। ভেবেছিলাম ভালো রেজাল্ট করব। এক থেকে দশের মধ্যে থাকব, এটা ভেবেছিলাম। তবে রাজ্যে প্রথম হব এটা ভাবিনি। আমার পছন্দের বিষয় বায়োলজি। তবে অন্য বিষয়গুলির প্রতিও ঝোঁক ছিল।"
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/02/jADXTM0XbENmty5PPH4v.jpg)
মাধ্যমিক পরীক্ষায় ষষ্ঠ অভ্রদীপ
অভ্রদীপ এবারের মাধ্যমিকে ৬৯০ নম্বর পেয়েছেন। গ্রিনপার্ক শিক্ষাসদন হাইস্কুলের কৃতী এই পড়ুয়ার কথায়, "সারাদিনে ১০/১২ ঘন্টা পড়াশোনা করতাম। দাবা ও গানের প্রতি ঝোঁক আছে। গানও শিখি। ভবিষ্যতে সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা আছে। ডাক্তার হতে চাই।" কাশ্মীরের জঙ্গি হামলার ঘটনা অভ্রদীপের মনকেও নাড়া দিয়ে গেছে।