-
সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে রুখে দিতে, বাংলাদেশ হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের ডাকে চট্টগ্রামে গণ-অনশন ও বিক্ষোভ মিছিল। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
-
শনিবার দুপুরে জনজোয়ারে ভাসল চট্টগ্রাম। সনাতনী সম্প্রদায়ের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে প্রতিবাদে শামিল আট থেকে আশি। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
-
গত রবিবার রাতে বাংলাদেশে দুষ্কৃতীরা হিন্দুদের ৬৬টি বাড়ি ভাঙচুর করে এবং ২০টি বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। ধর্মীয় হিংসার আগুনে পুড়ছে বাংলাদেশ। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
-
বাংলাদেশে ধর্মীয় হিংসার উৎপত্তি যে কারণে, সেই কুমিল্লার দুর্গাপুজো মণ্ডপে কোরান শরিফ রাখার ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে চিহ্নিত করার পর বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ইকবাল হোসেনকে চট্টগ্রামের কক্সবাজারের সৈকত থেকে গ্রেফতার করা হয়। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
-
অভিযুক্ত ইকবাল কুমিল্লার দুর্গাপুজো মণ্ডপে ঠাকুরের পায়ের কাছে কোরান শরিফ রেখেছিল বলে অভিযোগ। সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ছবি ভাইরাল হওয়ার পর উত্তাল পরিস্থিতি হয় বাংলাদেশে। একের পর এক জেলায় দুর্গামণ্ডপে ভাঙচুর, হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর-লুঠপাট, হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা ঘটে। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
-
হিন্দুপ্যাক্ট জানিয়েছে, স্বদেশি হিন্দুদের বার বার বাংলাদেশে টার্গেট করা হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে ৫০ বছরে ২৮ লক্ষ হিন্দুকে খুন করা হয়েছে, ১ কোটি হিন্দুকে ঘরছাড়া করে শরণার্থী হতে বাধ্য করেছে পাকিস্তানি সেনা। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
-
মার্কিন হিন্দু সুরক্ষা সংগঠন হিন্দুপ্যাক্টের ডিরেক্টর উৎসব চক্রবর্তী বলেছেন, “এটা অত্যন্ত আতঙ্কের যে নোয়াখালির শেষ কিছু থেকে যাওয়া হিন্দুদের উপর এইভাবে হামলা হচ্ছে।” তাঁর কথায়, “এই নোয়াখালিতেই ১৯৪৬ সালের অক্টোবরে পাকিস্তানপন্থী ইসলামি মৌলবাদীরা ১২ হাজার হিন্দুকে খুন করে এবং ৫০ হাজারেরও বেশি হিন্দুকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করে। পাকিস্তান জন্ম নেওয়ার ৭৫ বছর পরেও সেই দৃশ্য ফিরে এল। এর থেকে নারকীয় আর কিছু নেই।” তাঁর দাবি, বাংলাদেশে চারের দশকে যেখানে ২৮ শতাংশ সংখ্যালঘু ছিল, তা এখন নেমে এসেছে মাত্র ৯ শতাংশে। ছবি- আদিত্য আদি (বাংলাদেশ)
