New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/l1-2.jpg)
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে যে, সমবায় ব্যাংক দুর্নীতি মামলায় সাংসদের ভাইপো সঞ্জীত সিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। এদিন তাঁর খোঁজ করতেই পুলিশ সেখানে যায়।
ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ ও তাঁর বিধায়ক পুত্রকে এনকাউন্টার করে হত্যা করতে চায় পুলিশ। শুক্রবার এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। মমতা সরকারকে তাঁর হুশিয়ারি, এই রকম কোনও চেষ্টা হলে তার পরিণাম ভালো হবে না।
এদিন টুইটে কৈলাশ বিজয়বর্গীয় আশঙ্কা প্রকাশ করে লিখেছেন, 'পশ্চিমবঙ্গে ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ শ্রী অর্জুন সিংয়ের বাড়ি আজ ফের পুলিশ ঘিরে ফেলেছে! পুলিশ ওনাকে ও ওনার বিধায়ক পুত্র পবণ সিংকে এনকাউন্টার করতে চায় বলে আশঙ্কা করছি। মমতাজী, পুলিশ এই ধরনের কোনও পদক্ষেপের চেষ্টা করলে তার পরিণাম ভালো হবে না।'
पश्चिम बंगाल के बैरकपुर से भाजपा सांसद श्री @ArjunsinghWB जी के घर को आज फिर पुलिस ने घेर लिया! आशंका है कि पुलिस उनका और उनके विधायक पुत्र पवन सिंहजी का एनकाउंटर करना चाहती है।
ममताजी यदि पुलिस ने ऐसी कोई कोशिश भी की तो इसके परिणाम गंभीर होंगे।— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) July 17, 2020
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে যে, সমবায় ব্যাংক দুর্নীতি মামলায় সাংসদের ভাইপো সঞ্জীত সিংয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। এদিন তাঁর খোঁজ করতেই পুলিশ সেখানে যায়। তবে সার্চ ওয়ারেন্ট না থাকায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সাংসদ অর্জুন সিং। 'আইন আইনের পথে চলবে' বলে জানিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
গত কয়েকদিন ধরেই উত্তপ্ত ব্যারাকপুর সংসদীয় এলাকা। বুধবার কাঁকিনাড়ার আর্যসমাজ মোড়ে তৃণমূল যুব নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর ঘটনায় ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে আর্যসমাজ মোড়ে একটি কারখানার কাছে দাঁড়িয়েছিলেন তৃণমূল যুব নেতা ধর্মেন্দ্র সিং। সেই সময় কয়েকজন দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। একটি গুলি তাঁর মাথার পিছনে লাগে। ধর্মেন্দ্র সিং জখম হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। সেই সময়ই দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। বর্তমানে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুলিবিদ্ধ ওই তৃণমূল নেতা।
শাসক দলের রাজনাতিক চাপে পুলিশ মামলা করেছে। পুলিশের কাজে কিছু যায় আসে না বলে দাবি করেছিলেন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরেই এই ঘটনা পবলে দাবি করে গেরুয়া শিবির। এদিন অবশ্য পুলিশ সাংসদের বাড়ি ঘিরে ফেলেছে বলে অভিযোগ বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়র।
গত সপ্তাহেই বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের গাড়ির কনভয় ব্যারাকপুর চিড়িয়ামোডে দাঁড় করিয়ে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছিল ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট। ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে নিজের ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন