Assembly Election results of Chhattisgarh, Rajasthan, Mizoram, MP and Telangana: পাঁচ রাজ্যে সদ্যসমাপ্ত বিধানসভা ভোটের গণনার মোটামুটি শেষ পর্ব চলছে। ছত্তিসগড়, তেলেঙ্গানা এবং মিজোরামের রায় ইতিমধ্যে স্পষ্ট। ক্ষমতায় আসছে যথাক্রমে কংগ্রেস, তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি, ও মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট। রাজস্থানে নিশ্চিতভাবে এগিয়ে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশে টানটান লড়াই বিজেপি-কংগ্রেসের। সন্ধ্যে সাড়ে পাঁচটায় জারি করা এক বিবৃতিতে নির্বাচন কমিশন অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে শুধুমাত্র মিজোরামের ফলাফলই প্রকাশ করেছে। সে রাজ্যে ২৬টি আসন জিতে এক দশকের কংগ্রেস শাসনের অবসান ঘটিয়ে সরকার গড়তে চলেছে এমএনএফ। কংগ্রেস পেয়েছে পাঁচটি আসন, বিজেপি একটি।
গত শুক্রবার প্রকাশিত এক্সিট পোলের ফলাফলে ইঙ্গিত, রাজস্থানে ক্ষমতাচ্যুত হতে চলেছে বসুন্ধরা রাজের বিজেপি সরকার, মসনদ দখলে আসছে কংগ্রেসের। মধ্যপ্রদেশ আর ছত্তিসগড়ে কংগ্রেস-বিজেপি-র সেয়ানে সেয়ানে টক্করের ইঙ্গিত মিলেছিল অধিকাংশ বুথফেরত সমীক্ষায়। আজকের ফলাফলের পর এটা নিশ্চিত, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে মোদী-শাহ জুটি বড়সড় ধাক্কা খেল, মুখ থুবড়ে পড়ল অমিত শাহর বিখ্যাত নির্বাচনী ফর্মুলা।
Democracy has won!
Thank you India, you have chosen love over hate, peace over violence & truth over lies.
This victory is yours. #CongressWinsBIG pic.twitter.com/8d9JjsQuKP
— Congress (@INCIndia) December 11, 2018
6.15 pm: ছত্তিসগড়ের রাজধানী রায়পুরে সাংবাদিক সম্মেলনে দলের শোচনীয় হারের সম্পূর্ণ দায়িত্ব স্বীকার করে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ রমন সিং। "আজকের হারের কারণ নিয়ে কোনও আলোচনা করব না, কিন্তু বিজয়ী প্রার্থীদের অভিনন্দন জানাতে চাই, এবং দলের সমস্ত কর্মীদের ধন্যবাদ জানাতে চাই," বলেন তিনি। আজকের ফলের ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের কোনও প্রভাব পড়বে কী না, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটি আলাদা বিষয়, এবং সেক্ষেত্রে জেতার সবরকম চেষ্টাই করবে বিজেপি।
5.15 pm: "শেষের শুরু বিজেপির," দিল্লিতে বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। "২০১৯ এ ফাইনাল, আজ সেমি-ফাইনাল হয়ে গেল। খেলাটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, এখন শুধু নির্বাচনের অপেক্ষা।"
5.05 pm: রাষ্ট্রীয় লোক দলের সহ সভাপতি জয়ন্ত চৌধুরী ঘোষণা করেছেন যে রাজস্থানে সরকার গড়তে কংগ্রেসকে সমর্থন করবে তাঁর দল। রাষ্ট্রীয় লোক দলের সংগ্রহে একটি আসন রয়েছে। এই মুহূর্তে সে রাজ্যে ১০৪ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস, ৭০ টিতে বিজেপি।
4.55 pm: "মানুষ অবাঞ্ছিতদের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন, তাঁদের অভিনন্দন," বলেছেন শিব সেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে। এই মুহূর্তে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং ছত্তিসগড়ে এগিয়ে কংগ্রেস।
4.10 pm: গণনা শেষের মুখে। খবরে প্রকাশ, বিকেল পাঁচটায় দিল্লিতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি রাহুল গান্ধী।
4.05 pm: মধ্যপ্রদেশের দৌড়ে কংগ্রেস এগিয়ে যাওয়ার জেরে বিজেপির জোটসঙ্গী শিব সেনা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফল বিজেপির উদ্দেশে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বার্তা, এবং শাসক জোটের আত্মসমীক্ষার প্রয়োজন।
3.55 pm: ছত্তিসগড়ের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ভুপেশ বঘেল রাজধানী রায়পুরে দলের কার্যালয়ে এসে পৌঁছেছেন। তাঁর কথায়, "ছত্তিসগড়ের মানুষ নিজেদের হাতেই লড়াই তুলে নিয়েছেন। আমরা মানুষের হয়ে লড়েছি, এবং আমাদের নেতা রাহুল গান্ধীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। যা আশা করেছিলাম, তার চেয়ে অনেক বেশি আসন পেয়েছি আমরা। এবার হাই কম্যান্ড স্থির করবে মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন।"
3.40 pm: মধ্যপ্রদেশে এক ধাক্কায় বিজেপির সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করে ফেলল কংগ্রেস, আপাতত ১১৫ টি আসনে এগিয়ে তারা, বিজেপি এগিয়ে ১০৫ টি আসনে।
3.05 pm: রাজস্থান, ছত্তিসগড়ের ছোঁয়া এসে লাগলো কলকাতাতেও। আজ বিধান ভবনের সামনে দলের সাফল্যে উল্লাস জ্ঞাপন করলেন রাজ্য কংগ্রেসের কর্মীরা। এ যেন যথার্থই পুনরুজ্জীবন।
রাজস্থান, ছত্তিসগড়ের ঢেউ কলকাতায়, বিধানভবনের সামনে মাতোয়ারা কংগ্রেস কর্মীরা#Results2018 #AssemblyElections2018 #AssemblyElectionResults2018 #MadhyaPradeshElections2018 #ChattisgarhElections2018 #telenganaelections2018 #MizoramElections2018 #bjprajasthan #CongressIsWinning pic.twitter.com/MtrtXnjE1o
— IE Bangla (@ieBangla) December 11, 2018
2.55 pm: মধ্যপ্রদেশে কিংমেকার হয়ে উঠলেন মায়াবতী। কংগ্রেসের সঙ্গে প্রাক-নির্বাচন জোট বাঁধার কথা ছিল তাঁর দলের, কিন্তু আসন ভাগাভাগি নিয়ে বিবাদের জেরে সরে দাঁড়ান মায়াবতী। এবার তাঁর মান ভাঙানোর পালা কংগ্রেসের। সরকার গড়ার বালাই বড় বালাই!
2.20 pm: এক নজরে পাঁচ রাজ্যের ভোটদান। রাজস্থানে সরকার গড়ার পথে কংগ্রেস, কিন্তু মধ্যপ্রদেশে 'পিকচার আভি বাকি হ্যায়'!
#Results2018 | Congress is headed towards a majority in Chhattisgarh and Rajasthan, but the party is locked in close fight with BJP in MP.
In Mizoram, the Mizo National Front (MNF) has won a full majority, while Telangana voted emphatically for TRS. https://t.co/53B4Iuz2Gd
— The Indian Express (@IndianExpress) December 11, 2018
2.20 pm: রাজস্থানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার পথে কংগ্রেস। ১১২ টি আসনে এগিয়ে তারা, বিজেপি এগিয়ে ৭২ টি আসনে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান বলছে, কংগ্রেস সরকার গড়লেও দু'দলের মধ্যে ভোটের শতকরা হারের তফাৎ এক শতাংশের বেশি নয়।
2.10 pm: ওদিকে মিজোরামের কী হলো? দেখুন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট সমর্থকদের উল্লাসের চিত্র। উল্লেখ্য, যে দুটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন, দুটিতেই হেরেছেন বিদায়ী কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রী লালথানহাওলা।
#WATCH: Celebration outside Mizo National Front (MNF) office in Aizawl. The party has won 14 seats out of 40 & is leading on 9 seats in Mizoram. #AssemblyElections2018 pic.twitter.com/zJwcZKLbRh
— ANI (@ANI) December 11, 2018
2.00 pm: দলের জয়ী বিধায়কদের দিল্লিতে তলব করলেন বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) সুপ্রিমো মায়াবতী বলে সূত্রের খবর। মধ্যপ্রদেশে এবং রাজস্থানে ত্রিশঙ্কুর সম্ভাবনা তৈরি হতেই নির্দল এবং অন্যান্য বিজয়ীরা রাতারাতি স্পটলাইটের আলোয়।
1.55 pm: ইভিএম-এ কারচুপির কারণেই তেলেঙ্গানায় বিপুল জয় টিআরএস-এর, এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলো কংগ্রেস। টিআরএস সুপ্রিমো চন্দ্রশেখর রাওয়ের বক্তব্য, "হেরে গিয়ে অমন সবাই ভোটিং মেশিনের দোষ দেয়।"
1.50 pm: ইতিমধ্যে তেলেঙ্গানায় টিআরএস-এর বিপুল ভোটে জয়ের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া দিতে শুরু করেছেন বিরোধীরা। ভারতের কম্যুনিস্ট পার্টি বলেছে, টিআরএস ভোটারদের মধ্যে "টাকা এবং মদ বিতরণ করে" জিতেছে, কাজেই এই জয় নীতিগতভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। রাজ্যে কংগ্রেস জোটের অংশ সিপিআই আরও দাবী করেছে, ভোটদানের আগের দিন বিশেষ করে "ভোট কেনা হয়"।
1.25 pm: জোট বাঁধার সুর শচীন পাইলটের কন্ঠেও। রাজস্থানের কংগ্রেস সভাপতির বক্তব্য, "তিন রাজ্যের মানুষ বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করেও জিততে পারে নি বিজেপি। মন্ত্রীরা পর্যন্ত তাঁদের আসন খোয়াচ্ছেন। আমরা রাজ্যে সরকার গড়ব, কিন্তু আমাদের সঙ্গে যদি কোনও বিজেপি বিরোধী দল বা ব্যক্তি আসতে চান, তাঁদের স্বাগত," বলেন পাইলট। উল্লেখ্য, রাজস্থানে ২৫ টি আসনে এগিয়ে রয়েছেন নির্দল প্রার্থীরা।
1.05 pm: মধ্যপ্রদেশে আসন নিয়ে বিজেপি-কংগ্রেসের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই প্রতিফলিত হচ্ছে সেরাজ্যের ভোটপ্রাপ্তির শতকরা হারেও। ১২.৪৫ এ নির্বাচন কমিশনের প্রদত্ত ডেটা অনুযায়ী, দু'দলের মধ্যে ভোটের শতকরা হারে তফাৎ মাত্র ০.৫ শতাংশ।
1.00 pm: মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানে কঠিন লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে বিজেপি, যেখানে মিনিটে মিনিটে বদলাচ্ছে পরিসংখ্যান। মধ্য প্রদেশে এই মুহূর্তে ১০৯ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস, ১০৭ টিতে বিজেপি। রাজস্থানে ৯৪ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস, ৮০ টিতে বিজেপি।
12.50 pm: রাজস্থানের প্রাক্তন কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, "জনতা কংগ্রেসের পক্ষে রায় দিয়েছে। সংখ্যা এদিক ওদিক হতেই পারে, কিন্তু জনমত আমাদের পক্ষে। আমরা স্পষ্ট বহুমত পেতে চলেছি, কিন্তু তাও আমরা চাইব, নির্দল এবং বিজেপি ছাড়া অন্যান্য দল আমাদের সমর্থনে আসুন যদি মনে করেন।" এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি, তাতে কংগ্রেস এখনও সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার জায়গায় নেই। ইতিহাস কিন্তু বলছে, নির্বাচন পরবর্তী জোট গঠনে বিজেপি বরাবরই টেক্কা দিয়ে এসেছে কংগ্রেসকে।
12.35 pm: শেষ প্রহরে হিসেব বদলে যাচ্ছে রাজস্থানে? গণনা যত এগোচ্ছে, বিজেপি শুরুর ধাক্কা সামলে নিয়ে দূরত্ব কমিয়ে আনছে। শুরুর দিকে মনে হচ্ছিল কংগ্রেসের রাজস্থান-জয় নিশ্চিত। অত নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না আর। কংগ্রেস এখন ৯২, ম্যাজিক ফিগার থেকে ৯ আসন দূরে। বিজেপি মরিয়া লড়াই চালিয়ে এখন ৮২। মরুরাজ্যেও ত্রিশঙ্কু?
12.15 pm: মধ্যপ্রদেশে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনায় বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা কমল নাথের বক্তব্য, তাঁর দল পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় আসছে। "না, আমাদের বাইরে থেকে সমর্থনের প্রয়োজন হবে না...আমরাই সরকার গড়ব," এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন তিনি। প্রশ্নটি ছিল, নির্বাচন ফলাফল ঘোষণার পর কংগ্রেস মায়াবতীর বিএসপি-র সঙ্গে হাত মেলাবে কী না।
12.05 pm: আজকের বিধানসভা নির্বাচন ফলাফলের তাৎপর্যের কারণ মূলত এই, যে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড় মিলিয়ে লোকসভায় ৬৫ জন প্রতিনিধি পাঠায়। ২০১৪ সালে এই ৬৫ জনের মধ্যে বিজেপির সদস্য ছিলেন ৬২ জন, যখন মোদী বন্যায় ভেসে গিয়েছিল 'হিন্দি হার্টল্যান্ড'।
12.00 noon: চম্পাই সাউথ কেন্দ্রে হেরে গেলেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালথানহাওলা। প্রত্যাশিতভাবেই বি ডি চাকমা জিতে নিলেন তুইচং আসনটি।
11.50 am: "গণনা শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত, কিন্তু এটা মোটামুটি স্পষ্ট যে তিন রাজ্যে সরকার গড়তে চলেছে কংগ্রেস। গত পাঁচ বছরের কঠিন পরিশ্রমের ফল মিলতে চলেছে। মানুষের আশীর্বাদ রয়েছে আমাদের সঙ্গে...রাজস্থানে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছি।," আধঘণ্টা আগে জয়পুরে সাংবাদিকদের বলেন শচীন পাইলট। তিনি মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন কী না, সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "সেই সিদ্ধান্ত নেবন দলের সভাপতি রাহুল গান্ধী।"
11.35 am: দেশের নজর এখন মধ্যপ্রদেশে। স্লগ ওভারে তুমুল লড়াই চলছে যুযুধান দুই পক্ষের। কখনও কংগ্রেস এগোচ্ছে গরিষ্ঠতার দিকে, পরক্ষণেই ব্যবধান কমিয়ে আনছে বিজেপি। হাত এগিয়ে ১১২ আসনে, পদ্ম এগিয়ে ১০৪-এ। ত্রিশঙ্কু বিধানসভা হলে মায়াবতীর বিএসপি অবতীর্ণ হবে কিংমেকারের ভূমিকায়। টানটান উত্তেজনায় চলছে শেষ কয়েক রাউন্ডের গণনা। অবস্থা কবীর সুমনের সেই গানের লাইনের মতো, 'কখন কী ঘটে যায় কিচ্ছু বলা যায় না'!
11.25 am: দশ বছর পর হাতের হাতছাড়া মিজোরাম। উত্তর পূর্বাঞ্চলের একমাত্র কংগ্রেস শাসিত রাজ্য এখন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের দখলে।
11.20 am: বিজেপি-র ১৫ মন্ত্রী পিছিয়ে মধ্যপ্রদেশে, রাজস্থানে পিছিয়ে ৯ মন্ত্রী। গণনা এখনও বেশ কয়েক রাউন্ড বাকি, তবে লোকসভা ভোটের সেমিফাইনালে বিজেপি-র যে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যেতে চলেছে আজকের সার্বিক ফলাফলে, এটা লিখেই ফেলা যায়।
Victory of democracy and victory against injustice, atrocities, destruction of institutions, misuse of agencies, no work for poor people , farmers, youth, Dalits, SC, ST, OBC, minorities and general caste 2/3
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 11, 2018
11.05 am: মধ্যপ্রদেশে বিজেপিকে পিছনে ফেলে অনেকটাই এগিয়ে গেল কংগ্ৰেস। ম্যাজিক ফিগার ১১৬, কংগ্রেস এখন এগিয়ে ১১৭ টি আসনে, বিজেপি এগিয়ে ৯৯ টিতে। রাজস্থান-ছত্তিসগড়ে হারের পর মধ্যপ্রদেশও হাতছাড়া হলে ঘোর অশনিসংকেত মোদীর জন্য। 'আচ্ছে দিন'-এর অবসানের পূর্বাভাস?
10.55 am: রাজস্থানে ব্যবধান বাড়াচ্ছে কংগ্রেস, এগিয়ে প্রায় ১০০ টি আসনে। বিজেপি পিছিয়ে পড়ছে ক্রমশ। বসুন্ধরা রাজের রাজপাট দখল নিতে চলেছে কংগ্রেস, নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতায়। পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে সংশয়াতীত শীর্ষবাছাই কংগ্রেসের তরুণ তুর্কি নেতা শচীন পাইলট।
10.45 am: ছত্তিসগড়ে রমন সিংয়ের ক্যারিশমা মানুষের মন টানতে ব্যর্থ। কংগ্রেস ক্ষমতায় আসতে চলেছে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়ে। আদিবাসী এবং দলিত অধ্যুষিত এই রাজ্যে বিজেপি-র বিপর্যয় চিন্তার ভাঁজ ফেলবে মোদী-শাহ জুটির কপালে। দলের দলিত ভোটব্যাঙ্কে ভাঙ্গনের ইঙ্গিত স্পষ্ট।
10.30 am: ছত্তিসগড়ে কংগ্রেস কার্যালয়ে প্রত্যয়ের ছবি।
A growing sense of confidence at the Congress control room at Rajiv Bhavan in Raipur. Leaders constantly being told to stay calm though given they had celebrated too early in 2013 @IndianExpress pic.twitter.com/ZwCVpKVUZV
— Dipankar Ghose (@dipankarghose31) December 11, 2018
10.20 am: রাজস্থানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পথে কংগ্রেস, কিন্তু যতটা ভাবা গিয়েছিল, তত বড় ধ্বস এখনও নামে নি গেরুয়া শিবিরে।
10.15 am: নির্বাচনী খরা কাটার প্রত্যাশায় দিল্লিতে কংগ্রেস দলীয় কার্যালয়ের বাইরে উচ্ছ্বাস কর্মীদের।
#Visuals of celebration from outside Congress office in Delhi. #AssemblyElections2018 pic.twitter.com/4bWIf5EN8I
— ANI (@ANI) December 11, 2018
10.00 am: ২০১৩ সালের পর এই প্রথম কোনও নির্বাচনে মোদী ম্যাজিক ছাপিয়ে গেল স্থানীয় নেতাদের প্রভাব, এবং স্থানীয় ইস্যু, মতামত বিশেষজ্ঞদের। ২০১৯ লোকসভার নিরিখে দেখলে, বিধানসভা নির্বাচনের প্রভাব পড়তে বাধ্য। গতকালের দিল্লির বিরোধী বৈঠক এই প্রেক্ষিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
9.50 am: অবস্থা যেদিকে যাচ্ছে, ছত্তিসগড়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার পথে কংগ্রেস, ৪২ টি আসনে এগিয়ে তারা, ২৪ টি আসনে বিজেপি। বিশেষ করে আদিবাসী এবং তফসিলি এলাকায় কংগ্রেসের বিপুল ভোট বেড়েছে।
9.35 am: মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে হঠাৎ উদয় কংগ্রেসের। এখনো পোস্টাল ব্যালট গোনা হচ্ছে, কিন্তু মধ্যপ্রদেশে ৭৭ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস, ৬১ টি তে বিজেপি। ছত্তিসগড়ে ৪৬ টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস, ২৪ টি আসনে বিজেপি।
9.30 am: এখনও গণনা শেষ না হলেও একথা মোটামুটি স্পষ্ট যে দশ বছর পর মিজোরামে ক্ষমতা হারাতে চলেছে কংগ্রেস। এবং তেলেঙ্গানায় অনায়াস জয়ের পথে চন্দ্রশেখর রাও।
9.25 am: জয়পুরে শচীন পাইলটের বাড়ির বাইরে কংগ্রেস কর্মীদের জমায়েত।
Jaipur: Congress workers celebrate outside Sachin Pilot's residence as initial trends show the party leading #RajasthanElections2018 pic.twitter.com/BeT2GR0gxy
— ANI (@ANI) December 11, 2018
9.20 am: ছত্তিসগড়ে মুখ্যমন্ত্রী রমন সিংয়ের কেন্দ্র রাজনন্দগাওঁতে পিছিয়ে বিজেপি।
9.15 am: "অন্তত বারোটার আগে কোনও কথা বলব না," বলছেন মধ্যপ্রদেশের বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং। দিল্লিতে কংগ্রেস মুখপাত্র অভিষেক সংভি বলছেন, "রাজস্থানে বা মধ্যপ্রদেশে কারোর সাহায্যের প্রয়োজন নেই, ছত্তিসগড়ে হয়তো আমাদের কিছুটা সমর্থনের দরকার পড়বে।"
9.10 am: রাজস্থানে কংগ্রেস এগিয়ে ৬৬ টি আসনে, বিজেপি ৪৬ টি আসনে।
9.00 am: কথায় বলে, মর্নিং শোজ দ্য ডে, সকালই জানিয়ে দেয় বাকি দিনটা কেমন যাবে। তা সকাল বলছে, দিনটা কংগ্রেসের হতে যাচ্ছে রাজস্থানে। প্রতি পাঁচ বছরে রাজস্থানের রাজ্যপাট বদলানোর ' সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে। এগোচ্ছে কংগ্রেস, বসুন্ধরা রাজের বিজেপি সরকারকে কক্ষচ্যুত করার পথে। জয়পুরে দলীয় কার্যালয়ে ইতিমধ্যেই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন কর্মীরা। রাজস্থানে বিজেপি বিদায় সময়ের অপেক্ষা শুধু?
8.50 am: কী মনে হয় আপনার? শিবরাজ সিং চৌহান কি পারবেন নিজের গদি ধরে রাখতে? জানান আমাদের।
#Results2018 | POLL | Will Shivraj Singh Chouhan retain Madhya Pradesh? https://t.co/ZFtr6drtFD
— The Indian Express (@IndianExpress) December 11, 2018
8.40 am: তেলেঙ্গানায় টিআরএস এগিয়ে চারটি আসনে, দুটি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস জোট। বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এরাজ্যে ক্ষমতা ধরে রাখবে টিআরএস
8.30 am: পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে এখনও, কিন্তু প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, রাজস্থানে এগিয়ে রয়েছে কংগ্রেস, মধ্য প্রদেশে বিজেপি। প্রথম রাউন্ডের গণনা শুরু হলেই চিত্রটা আরও স্পষ্ট হবে।
8.25 am: মিজোরামে এবার ভোট দিয়েছিলেন ৮০ শতাংশ ভোটদাতা, মুখ্যমন্ত্রী লালথানহাওলার আশা, তৃতীয় বারের মতো ক্ষমতায় আসতে পারবে কংগ্রেস।
8.10 am: ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে ফলাফল-পরবর্তী পর্বের প্রস্তুতি। খবরে প্রকাশ, তেলেঙ্গানাতে চন্দ্রশেখর রাওয়ের তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি (টিআরএস) সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারলে তাঁকে সমর্থন করবে আসাদুদ্দিন ওয়েইসির মজলিস-ই- ইত্তেহাদ-উল-মুসলিমিন।
7.50 am: প্রথা অনুযায়ী শুরুতে গোনা হবে পোস্টাল ব্যালট। তারপর হাত পড়বে ইভিএম-এ, যাতে বন্দি রয়েছে মানুষের রায়। গণনাকেন্দ্রগুলিতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলের প্রাথমিক ট্রেন্ড বা প্রবণতার ইঙ্গিত সাড়ে আটটা থেকেই প্রকাশ্যে আসার সম্ভাবনা। নজর রাখুন।
Big day today. In terms of chhattisgarh, couple of notes of warning for anyone looking at the results. The margins in this state are notoriously low. In 2013, the Congress had started bursting crackers etc at around 12 pm, when they were ahead. Turned in an hour @IndianExpress
— Dipankar Ghose (@dipankarghose31) December 11, 2018
আজকের ফলাফল গভীর তাৎপর্যের। কারণটা সহজবোধ্য। দেশের সব রাজনৈতিক দলের কাছেই এখন শিয়রে সমন, মাস চার-পাঁচের মধ্যেই লোকসভা নির্বাচন, দিল্লি-দখলের মহাযুদ্ধ। সেটা যদি ফাইনাল হয়, আজকের লড়াই সেমিফাইনালের। যার ফল নির্ধারণ করে দেবে আগামি কয়েক মাসে ভারতীয় রাজনীতির কূটকৌশল। ছবিটা স্পষ্ট হতে শুরু করবে একটু পরেই। সঙ্গে থাকুন।