বিতর্ক বাড়িয়ে, বিজেপি সাংসদ জনার্দন মিশ্র বলেছেন যে, যদি কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে ১৫ লাখ টাকার বেশি পরিমাণ দুর্নীতির অভিযোগ মেলে তবেই তাঁর কাছে যাওয়া উচিত।
বর্তমানে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে একটি সেমিনারে বক্তব্য রাখার সময়, মধ্যপ্রদেশের রেওয়ার বিজেপি সাংসদ জনার্দন মিশ্র বলেছেন যে, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানদের দুর্নীতি নিয়ে তাঁর কাছে বহু অভিযোগ জমা পড়ে। তখন তিনি অভইযোগকারীদের বলেন,'প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য প্রথম ৭ লক্ষ টাকা, পরবর্তী নির্বাচনের জন্য ৭ লক্ষ টাকা জোগাড় করেন। ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির পরিপ্রেক্ষিতে অবশিষ্ট ১ লক্ষ টাকা রেখে দেন।'
তাহলে কী রাজনীতিবিদদের দুর্নীতিকে সমর্থন করলেন বিজেপি সাংসদ? এই নিয়েই আপাতত জোর শোরগোল।
কর দুর্নীতি মামলায় কানপুরের এক আদালত ব্যবসায়ী পিযুস জৈনকে ১৪ দিনের হেফাজতে পাঠিয়েছে। তারপরই রাজনীতিকদের দুর্নীতি নিয়ে বিজেপি সাংসদের মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। আপাতত অভিযুক্ত ব্যবসায়ী কাদের ঘনিষ্ঠ তা নিয়ে উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোটের আগে একে অপরকে নিশানা করছে বিজেপি ও সমাজবাদী পার্টি। গত রবিবার ব্যবসায়ী পিযুস জৈনের কানপুরের বাড়ি ও কনৌজের অফিসে তল্লাশি চালায় জিএসটি ইন্টালিজেন্সের ডিজি। তাতেই উদ্ধার হয় নগদ ২৫৭ কোটি টাকা, ২৫কেজি সোনা ও ২৫০ কেজি রূপো।
Read in English