মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসতে গিয়ে গ্রেফতার আব্দুল মান্নান

"যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিন দিন ধরে মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসতে পারেন, তাহলে আমরা বসতে পারব না কেন?" প্রশ্ন কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নানের

"যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিন দিন ধরে মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসতে পারেন, তাহলে আমরা বসতে পারব না কেন?" প্রশ্ন কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নানের

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
congress mannan 01

পুলিশের গাড়িতে কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান।

কলকাতার ধর্মতলায় মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসতে গিয়ে গ্রেফতার হলেন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান-সহ কংগ্রেস কর্মীরা। ধৃত অবস্থানকারীদের লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আব্দুল মান্নানের প্রশ্ন, "যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিন দিন ধরে মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসতে পারেন, তাহলে আমরা বসতে পারব না কেন?" রাজ্যের বিভিন্ন চিট ফান্ড কাণ্ডে দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে এর আগেও বিক্ষোভ দেখিয়েছে কংগ্রেস। সেই কর্মসূচির অঙ্গ হিসাবেই এদিনের অবস্থান।

Advertisment


কলকাতার পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারের বাড়িতে সিবিআই হানাকে কেন্দ্র করে মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্র সিবিআইকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে, অভিযোগ ছিল তৃণমূল নেত্রীর। তাঁর তিনদিনের ধর্নার পর একে একে সিপিএম, কংগ্রেস ও বিজেপিও মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসবে বলে জানায়। এসব আলচনার মধ্যেই এদিন ধর্মতলার রাস্তায় বসে পড়েন কংগ্রেস নেতারা।

Advertisment

আরও পড়ুন: সত্যজিৎ বাচ্চা ছেলে, খুনের নিরপেক্ষ তদন্ত হলে আমি 'ফেস' করতে রাজি: মুকুল রায়

এদিন দুপুরে প্রদেশ কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান, পঙ্কজ পাঠক, যুব নেতা রোহন মিত্র প্রমুখ কংগ্রেস কর্মীদের নিয়ে ধর্মতলার রাস্তায় বসে পড়েন। চিট ফান্ড কেলেঙ্কারির দ্রুত তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে এই ধর্নায় বসে কংগ্রস। এরপর ঘটনাস্থলে আসে কলকাতা পুলিশের বিশাল বাহিনী। আব্দুল মান্নান-সহ অন্যান্যদের পুলিশের গাড়িতে তোলা হয়। তারপর ধৃত কংগ্রেস নেতা ও কর্মীদের লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়।

আব্দুল মান্নানের বক্তব্য, তাঁরা চিটফান্ড কাণ্ড নিয়ে ধর্নায় বসেছেন। পুলিশ তাঁদের জোর করে তুলে দিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি তিন দিন ধরে ধর্নায় বসতে পারেন তাহলে তিনি কেন বসতে পারবেন না? অন্যদিকে আবার রাজ্য বিজেপিও মেট্রো চ্যানেলে তিন দিন ধর্নায় বসতে চেয়ে পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছে

CONGRESS