/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/12/cats-80.jpg)
১০০...২০০....৩০০ কোটি পার! বিপূল নগদ উদ্ধারে কংগ্রেস সাংসদের সঙ্গে দুরত্ব বজায় রাখতে মরিয়া দল
আয়কর দফতর কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ধীরজ সাহুর বাড়ি এবং সংস্থার অফিসে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নগদ বাজেয়াপ্ত করেছে। আয়কর বিভাগ ঝাড়খণ্ড, ওড়িশার সাহুর একাধিক আস্থানাত অভিযান চালিয়ে এই বিপূল পরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। এমনকি আয়কর কর্মকর্তারাও আলমারিতে জমা করা নোটের বান্ডিল দেখে রীতিমত অবাক। ইতিমধ্যেই আলমারিতে 500, 200 এবং 100 টাকার নোটের অজস্র বান্ডিলের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তা নিয়ে মোদী প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন। নিশানা করেছেন কংগ্রেসকে। এই অভিযানে, আয়কর বিভাগ 300 কোটি টাকার বেশি নগদ বাজেয়াপ্ত করেছে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে 300 কোটিরও বেশি নগদ গণনা করার সময় গণনা মেশিন নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তীতে, হায়দরাবাদ এবং ভুবনেশ্বর থেকে ফের বড় গণনা মেশিনের অর্ডার দেওয়া হয়। বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দেড়শ কোটি টাকা গণনার পর কাউন্টিং মেশিনগুলো খারাপ হয়ে যায় বলেই জানা গিয়েছে। এ কারণে আয়কর বিভাগের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। আয়কর দফতরও তিন ডজন ছোট মেশিনের নির্দেশ দিয়েছিল টাকা গুনতে। এছাড়াও 20 জনেরও বেশি কর্মচারী শুধুমাত্র টাকা গোণার কাজে যুক্ত ছিলেন।
এদিকে ধীরাজ সাহুর কাছে পাওয়া উদ্ধার হওয়া এই বিপূল পরিমাণে নগদ নিয়ে কংগ্রেসকে সরাসরি নিশানা করছে ভারতীয় জনতা পার্টি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সংক্রান্ত একটি পোস্ট করে কংগ্রেসের সমালোচনা করেন। তিনি লিখেছেন “দেশের নাগরিকদের এই নোটের পাহাড়ের দিকে নজর দেওয়া উচিত, তারপরে তাদের (কংগ্রেস) সৎ নেতাদের বক্তৃতা শোনা উচিত এবং জনগণের কাছ থেকে লুট করা প্রতিটি টাকার হিসাব দিতে হবে। এটিই মোদির গ্যারান্টি",।
सांसद धीरज साहू के बिज़नेस से भारतीय राष्ट्रीय कांग्रेस का कोई लेना-देना नहीं है। सिर्फ़ वही बता सकते हैं, और उन्हें यह स्पष्ट करना भी चाहिए, कि कैसे आयकर अधिकारियों द्वारा कथित तौर पर उनके ठिकानों से इतनी बड़ी मात्रा में कैश बरामद किया जा रहा है।
The Indian National Congress is…— Jairam Ramesh (@Jairam_Ramesh) December 9, 2023
এদিকে ধীরাজ সাহুর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ নিয়ে কংগ্রেস নেতাদের কেউই মন্তব্য করেননি। কংগ্রেস সম্পাদক তথা সাংসদ জয়রাম রমেশ এক্স-এ একটি পোস্ট করেছেন। এতে তিনি বলেছেন, সাংসদ ধীরজ সাহুর ব্যবসার সঙ্গে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের কোনো সম্পর্ক নেই। এই টাকার বিষয়ে যা বলার একমাত্র সাহু বলতে পারবেন। এছাড়াও, সাহুকে তার বাড়িতে এবং অফিসে পাওয়া নগদ সম্পর্কে আয়কর বিভাগের আধিকারিকদের সবকিছু ব্যাখ্যা করতে হবে।