জোড়া-ফুলে বোতাম টিপলে ভোট যাচ্ছে বিজেপিতে। এই অভিযোগে সরগরম দক্ষিণ কাঁথি বিধানসভার অন্তর্গত মাজানা মক্তব প্রাথমিক বিদ্যালয়। এমনকী উত্তেজনায় ওই কেন্দ্রে বেশ কয়েক ঘন্টা ভোটগ্রহণ বন্ধ হয়ে যায়। যদিও বুথের প্রিসাইডিং অফিসারে দাবি, ভোটারদের ভোট কারচুপির অভিযোগ ভিত্তিহীন। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখেন পর্যবেক্ষক। পরে সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। শুরু হয় ভোটগ্রহণ।
শনিবার সকালে মাজানা মক্তব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট চলছিল। মাঝপথে ভোটারদের একাংশের অভিযোগ করে বলেন, তৃণমূলে ভোট দিলেও ভোট পড়েছে বিজেপি-তে। ইভিএমে কারচুপি রয়েছে। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই ভোটারদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা যায়। বন্ধ হয়ে যায় ভোটগ্রহণ। বুথ থেকে বেরিয়ে আসেন প্রিসাইডিং অফিসারও। ঘটনার প্রতিবাদে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। দাবি ওঠে ইভিএম বদলের।
শেষ পর্যন্ত শেষ পর্যন্ত ভিভিপ্যাট পরিবর্তন করে আবার শুরু হয় ভোটগ্রহণ। বুথের প্রিসাইডিং অফিসারে দাবি, ভোটারদের ভোট কারচুপির অভিযোগ ভিত্তিহীন। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখেন পর্যবেক্ষক। বিক্ষোভকারীরা অভিযোগের সমর্থনে প্রমাণ দাখিলে ব্যর্থ হন বলে দাবি পর্যবেক্ষকদের।
পরে, তৃণমূলের ইভিএমে কারচুপির অভিযোগ নস্যাৎ করে কমিশন। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা কোনও ভাবেই সম্ভব নয়। পরে সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। শুরু হয় ভোটগ্রহণ।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন