Uttar Pradesh (UP), Uttarakhand (UK), Manipur, Goa, Punjab Election Results 2022 Live News Updates: পাঁচ রাজ্যের চারটিতেই গেরুয়া ঝড়। উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গোয়া, মণিপুরে ক্ষমতা দখল বিজেপির। কংগ্রেসের থেকে পঞ্জাব ছিনিয়ে নিল কেজরির দল আপ। সব মিলিয়ে ‘২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে হাসি চওড়া মোদী-শাহ-নাড্ডার।
২৪-এর লোকসভা ভোটের আগে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনকেই কার্যত সেমিফাইনাল ধরে এগোচ্ছিল গেরুয়া শিবির। সেমিফাইনালের বিপুল সাফল্য পদ্ম শিবিরকে আগামী লোকসভা ভোটের আগে বাড়তি অক্সিজেন জোগাল।
উত্তর প্রদেশে ফের একবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা দখলের পথে বিজেপি। যোগী আদিত্যনাথেই ভরসা রাখল গো-বলয়ের সবচেয়ে বড় এই রাজ্য। উত্তর প্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল সমাজবাদী পার্টি। এবারের ভোটে কার্যত ধুয়ে-মুছে সাফ কংগ্রেস। মায়বতীর বহুজন সমাজবাদী পার্টির অবস্থাও শোচনীয়।
উল্টোদিকে, গোয়ায় সংখ্যা গরিষ্ঠতা না পেলেও বৃহত্তম দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বিজেপি। ৪০ আসনের গোয়া বিধানসভা ভোটে বিজেপির দখলে ২০টি আসন। কংগ্রেস পেয়েছে ১২টি আসন। গেয়ায় গত ৬ মাস ধরে কার্যত মাটি আঁকড়ে পড়েছিল তৃণমূল। দফায়-দফায় গোয়া গিয়েছেন তৃণমূলের নেতারা। খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার উড়ে গিয়েছেন গোয়ায়। লাভ হয়নি। ভোটের ফলে দেখা যাচ্ছে তৃণমূল জোট গোয়ায় পেয়েছে ২টি আসন। কেজরির দল আপ গোয়ায় ২টি আসন পেয়েছে। সমুদ্র রাজ্য গোয়ায় ফের একবার সরকার গঠনের পথে বিজেপি।
উত্তরাখণ্ডেও গেরুয়া ঝড়। ৭০ বিধানসভা আসনের ৪৮টিতেই জয়ী বিজেপি। কংগ্রেস জয় পেয়েছে ১৮টি আসনে। এই রাজ্যেও ফের একবার ক্ষমতায় বিজেপি। এছাড়া মণিপুরেও ৩০ আসনে জয় পেয়ে বিপুল সাফল্য বিজেপির। ব্যতিক্রম শুধুই পঞ্জাব। কংগ্রেসের থেকে পঞ্জাব ছিনিয়ে নিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আপ। পঞ্জাবের ৯২ আসনে জয় পেয়ে ক্ষমতায় এল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আপ।
নতুন গোয়া বিধানসভায় মোট ৪০ সদস্যের মধ্যে এবার তিন জোড়া স্বামী-স্ত্রী থাকবেন। বিদায়ী বিজেপি সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্বজিৎ রানে এবং তাঁর স্ত্রী দিভিয়া যথাক্রমে ভালপোই এবং পোরিয়াম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন। কংগ্রেসের মাইকেল লোবো ক্যালাঙ্গুট থেকে জিতেছেন। তাঁর স্ত্রী ডেলিলাও কংগ্রেসের টিকিটে সিওলিম কেন্দ্র থেকে জিতেছেন। বিজেপির আতানাসিও মনসেরাত্তে পানাজি থেকে জিতেছেন এবং তাঁর স্ত্রী জেনিফার তালেইগাও থেকে বিজেপির টিকিটে জিতেছেন। এমনই খবর সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে।





পঞ্জাবের দুই কেন্দ্রেই পরাজিত হয়েছেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নি। চমকৌর সাহেব এবং ভাদৌর কেন্দ্রে পরাজিত চান্নি।

পঞ্জাবের মোহালির তিনটি আসনেয জয়ী আম আদমি পার্টি। AAP-এর কুলবন্ত সিং মোহালি থেকে, কুলজিত রান্ধাওয়া ডেরাবাসি থেকে এবং আনমোল গগন মান খারর থেকে জিতেছেন।
পঞ্জাব হাতছাড়া কংগ্রেসের। পঞ্জাবে দলের এই ভরাডুবি প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা বলেন, ''কংগ্রেস ভূমিপুত্র চরণজিৎ সিং চান্নির মাধ্যমে একটি নতুন নেতৃত্ব তুলে এনেছিল। তবে ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের নেতৃত্বে পঞ্জাবে সাড়া চার বছরের প্রতিষ্ঠান-বিরোধিতার স্বর কাটিয়ে উঠতে পারিনি। তাই মানুষ পরিবর্তনের জন্য AAP-কে ভোট দিয়েছেন।''
পঞ্জাব বিজের পর উচ্ছ্বসিত অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এদিন তিনি বলেন, ''পহেলে দিল্লি মে ইনকিলাব হুয়া, ফির পাঞ্জাব মে ইনকিলাব হুয়া, ইসকে বাদ পুরে দেশ মে ইনকিলাব হোগা।'' কেজরিওয়াল আরও বলেন, “সবাই AAP-এর বিরুদ্ধে একজোট হয়েছিল। ওঁরা বলেছিলেন, কেজরিওয়াল একজন সন্ত্রাসী। দেশের মানুষ এখন বলছেন, যে কেজিরওয়াল সন্ত্রাসবাদী নন, তিনিই প্রকৃত দেশভক্ত।”
পাঁচ রাজ্যে ভরাডুবি কংগ্রেসের। দলের এই ধুয়ে মুছে সাফ হওয়া প্রসঙ্গে টুইটে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, “জনগণের রায়কে বিনীতভাবে গ্রহণ করুন। যাঁরা জিতেছেন তাঁদের জন্য শুভকামনা। কঠোর পরিশ্রম এবং উত্সর্গের জন্য কংগ্রেস কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। আমরা এটি থেকে শিখব এবং ভারতের জনগণের স্বার্থে কাজ করে যাব।”
উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনউয়ের ৩ কেন্দ্রে পিছিয়ে বিজেপি। লখনউ উত্তর, লখনউ সেন্ট্রাল এবং মোহনলালগঞ্জ সহ তিনটি আসনে পিছিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থীরা। এই তিনটি আসনেই এগিয়ে রয়েছে সমাজবাদী পার্টি (এসপি)।
পাঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং শিরোমনি আকালি দলের (এসএডি) নেতা প্রকাশ সিং বাদল লাম্বি আসন থেকে ১১ হাজার ৩৫৭ ভোটে হেরেছেন। তাঁর ছেলে এবং এসএডি সভাপতি সুখবীর সিং বাদলও জালালাবাদ কেন্দ্র থেকে ৩১ হাজারেরও বেশি ভোটে পরাজিত হয়েছেন।


পঞ্জাব দখল আম আদমি পার্টির। এখনও পর্যন্ত ৯২ আসনে এগিয়ে কেজরির দল আপ। ইতিমধ্যেই ৫৪টি আসনে আপ প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ৩৮টিতে এগিয়ে রয়েছে আপ। পঞ্জাবের এই রায় নম্রভাবে প্রত্যেককে মেনে নিতে আবেদন জানিয়েছেন পাঞ্জাবের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নি। একইসঙ্গে তিনি অভিনন্দন জানিয়েছেন আপ-এর মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ভগবন্ত মানকে।
পাঞ্জাবের লুধিয়ানা পশ্চিম থেকে জয়ী AAP-এর গুরপ্রীত গোগী।


উত্তরপ্রদেশে গতবারের থেকেও এবার খারাপ ফল করল কংগ্রেস। ৭টি আসন থেকে এবার কংগ্রেস নেমে এল মাত্রা ১টি আসনে। ২০১৭ সালে এই রাজ্যে কংগ্রেস পেয়েছিল প্রায় ৬ শতাংশ ভোট। আর এবার তা কমে হয়েছে ২.৪ শতাংশ ভোট। উত্তরপ্রদেশে যোগী সরকারকে ফেলতে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবার উত্তরপ্রদেশে ১৬০টির বেশি সমাবেশ ও ৪০টির বেশি রোড শো করেছিল। কিন্তু তাতেও কাজের কাজ হল না।
পঞ্জাবে গোটা নির্বাচন পর্বে তাঁকে ও কেজরিওয়ালকে নিশানা করে একের পর এক মন্তব্য করেছে বিরোধীরা। তবে পঞ্জাবে এবার AAP ক্ষমতায় ফেরায় আর অতীত মনে রাখতে চান না ভাগবন্ত মান। বরং সবার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পঞ্জাবের উন্নয়নেই তাঁর সরকার কাজ করবে বলে আশ্বাস মানের। এদিন তিনি বলেন, ''আপনারা দেখেছেন কীভাবে বিরোধীরা ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছে। অবমাননাকর মন্তব্য করে অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং আমাকে আক্রমণ করা হয়েছে। তবে আজ আমি তাঁদের বলতে চাই, যে ধরনের ভাষা আপনারা ব্যবহার করেছিলেন তা আবার করতে আপনাদর স্বাগত জানাচ্ছি। আপনারা আমাদের এবং আমাদের পরিবার সম্পর্কে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। কিন্তু স্পষ্টতই পাঞ্জাবের মানুষ এটি পছন্দ করেনি। আজ আমরা তাঁদের ক্ষমা করছি। কিন্তু এখন থেকে তাঁদেরও ৩ কোটি পাঞ্জাববাসীকে সম্মান করতে হবে।''

বিজেপিই সরকার গড়ছে গোয়ায়। কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়ে দাবি জানালেন মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত।
পাঞ্জাবে বিপুল জয় আম আদমি পার্টির। দলের বিরাট এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত আপ-এর মুখ্যমন্ত্রীর মুখ ভগবন্ত মান। তিনি বলেন, ''AAP-কে রাজ্যের জন্য কাজ করার সুযোগ দেওয়ার জন্য প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাই। রাজ্যের বেকারত্ব দূর করতে আমি প্রথম দিন থেকে কাজ করব। কেজরিওয়াল ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, মুখ্যমন্ত্রী চান্নি, নভজ্যোত সিং সিধু এবং মাজিথিয়া হেরে যাচ্ছেন। পাঞ্জাবের জনগণ অবাঞ্ছিত নেতাদের ঝাড়ু দিতে ঝাড়ু ব্যবহার করেছেন। এখন আমাদের দায়িত্ব পালনের সময় এসেছে।''

দেশের প্রথম দলিত মহিলা মুখ্যমন্ত্রী তিনি। তবে এবারের নির্বাচনে উত্তর প্রদেশের রাজনীতিতে সর্বনিম্ন স্থানে পৌঁছতে চলেছে তাঁর দল। বৃহস্পতিবার ভোটের ফল গণনার দুপুর পর্যন্ত মায়বাতীর বিএসপি মাত্র পাঁচটি আসনে এগিয়ে রয়েছে। তাদের ভোটের হার ১২.৮৪ শতাংশ। এই দলটিই ২০০৭ সালে ২০৬টি আসন নিয়ে সরকার গড়েছিল। ২০০৭-এ বিএসপি উত্তর প্রদেশে ৩০.৪৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। ২০১২ সালে ধ্বস নামে বসপা-র ভোট ব্যাঙ্কে। সেবারও ২৬ শতাংশ ভোট পেয়েছিল বসপা। ২০১৭-এর নির্বাচনে মায়বাতীর দল ২২.৩৩ শতাংশ ভোট পেয়ে ১৯টি আসনে জয় পেয়েছিল।


অযোধ্যা, বারাণসী এবং মথুরার ১৮টি আসনের মধ্যে বিজেপি ১৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। বিজেপির বন্ধু দল আপনা দল (সোনেলাল) একটি আসনে সামান্য ভোটে এগিয়ে রয়েছে। তিনটি আসনে এগিয়ে রয়েছে সমাজবাদী পার্টি (এসপি)। ভোটের ট্রেন্ড বলছে, বিজেপি মথুরার পাঁচটি বিধানসভা আসনেই এগিয়ে রয়েছে। সেগুলি হল, ছাতা, মান্ত, গোবর্ধন, মথুরা এবং বলদেব। অন্যদিকে, অযোধ্যায় অযোধ্যা, রুদৌলি ও বিকাপুরে এগিয়ে বিজেপি। সমাজবাদী পার্টি এই আসনগুলিতে পিছিয়ে থাকলেও মিল্কিপুর ও গোসাইনগঞ্জের অন্য দুটি আসনে তাঁদের প্রার্থীরা এগিয়ে রয়েছেন। উল্টোদিকে, বারাণসী জেলার আটটির মধ্যে পিন্দ্রা, আজগরা, শিবপুর, বারাণসী উত্তর, বারাণসী ক্যান্টনমেন্ট, বারাণসী দক্ষিণ এবং সেবাপুরি সহ সাতটিতেই বিজেপি প্রার্থীরা এগিয়ে রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার যে পাঁচটি রাজ্যের ভোট গণনা চলছে সেখানে বিজয় মিছিলের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। একটি বিবৃতিতে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, 'এই রাজ্যগুলিতে করোনার বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে গণনার সময় এবং পরে বিজয় মিছিলের নির্দেশিকা শিথিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিজয় মিছিলের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে।”

উত্তর প্রদেশে প্রত্যাবর্তমনের পথে বিজেপি। তবে এখনও পর্যন্ত যা ট্রেন্ড তাতে উত্তর প্রদেশের উপ-মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য সিরাথু আসন থেকে প্রায় ৩,০০০ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে, উত্তরপ্রদেশ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অজয়কুমার লাল্লু তমকুহি রাজ আসন থেকে পিছিয়ে রয়েছেন।



''জনগণের কণ্ঠ ঈশ্বরের কণ্ঠস্বর। নম্রভাবে পাঞ্জাবের জনগণের আদেশ গ্রহণ করুন।'' পঞ্জাবে AAP-এর সাফল্য নিয়ে টুইট প্রদেশ কংগ্রেস সভাপচি নভজ্যোত সিং সিধুর।
'পাঞ্জাবের রাজনীতিতে একটি বিপ্লব', রাজ্যে ক্ষমতায় ফেরার পথ মসৃণ হতেই বললেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। টুইটে পাঞ্জাবের জনগণকে ধন্যবাদ জানলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।
উত্তর প্রদেশের লখিমপুর খেরি জেলার আটির মধ্যে ৭টি আসনেই এগিয়ে বিজেপি প্রার্থীরা। লখিমপুর খেরি জেলার মাত্র একটি আসনে এগিয়ে রয়েছে সমাজবাদী পার্টি। নিঘাসন কেন্দ্র, যে কেন্দ্রের টিকুনিয়ায় কৃষকদের উপর নৃশংস সেই হামলার ঘটনা ঘটে সেখানেও বিজেপির শশাঙ্ক ভার্মা প্রায় ৪০ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। ওই কেন্দ্রে সপার আর এস কুশওয়াহা ২৪ হাজার ৫২৭ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। ওই কেন্দ্রের ঠিক পাশের আসনটিতেও বিজেপি প্রার্থী ৩৫ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।
বারাণসীর দুটি কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীরা এগিয়ে। বারাণসী ক্যান্টনমেন্ট এবং বারাণসী উত্তরের দুটি আসনে এগিয়ে পদ্ম প্রার্থীরা। তবে বারাণসী দক্ষিণে পিছিয়ে রয়েছেন গেরুয়া দলের প্রার্থী। ওই কেন্দ্রে সপা প্রার্থী কিষাণ দীক্ষিত ৬ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। বারাণসী ক্যান্টনমেন্ট আসনে বিজেপির সৌরভ শ্রীবাস্তব প্রায় ৩ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন. রবীন্দ্র জয়সওয়াল উত্তর বারাণসীতে ১০ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।
ফের একবার উত্তর প্রদেশে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে গেরুয়া শিবির। গো-বলয়ের সবচেয়ে বড় রাজ্যে ফের যোগী-রাজ ফেরার ইঙ্গিত স্পষ্ট। এখনও পর্যন্ত বিজেপি এগিয়ে উত্তর প্রদেশের ২৬৪টি আসনে, সমাজবাদী পার্টি এগিয়ে ১২৬টি আসনে।