Advertisment

Karnataka floor test: 'রাজ্যসভা আসলে একটা সার্কাস সংস্থা',বললেন অধ্যক্ষ

Karnataka floor test LIVE updates: কুমারস্বামীর আর্জি নাকচ করে আজই আস্থা ভোট করার সিদ্ধান্ত নিলেন কর্ণাটক বিধানসভার অধ্যক্ষ।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
kumarawami, কুমারস্বামী

কুমারস্বামী। ছবি: টুইটার।

Karnataka floor test LIVE updates: আস্থা ভোট নিয়ে টানটান নাটক কর্ণাটকে। কুমারস্বামীর আর্জি নাকচ করে আজই আস্থা ভোট করার সিদ্ধান্ত নিলেন কর্ণাটক বিধানসভার অধ্যক্ষ। এর আগে বুধবার আস্থা ভোট করার আর্জি জানান কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী। অধ্যক্ষ রমেশ কুমারের কাছে এদিন এ আর্জি রাখেন তিনি। উল্লেখ্য, আজ বিকেল ৫টার মধ্যে আস্থা ভোট করার আর্জি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন দুই নির্দল বিধায়ক। এ নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে শুনানির দাবি জানান তাঁরা। কিন্তু সেই দাবি খারিজ হয়ে যায় শীর্ষ আদালতে। আগামিকাল এ ব্যাপারে দেখা যেতে পারে বলে জানিয়েছে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর বেঞ্চ।



Advertisment

 এর আগে আস্থা ভোট করার জন্য বেশ কয়েকবার ডেডলাইন বেঁধে দেন খোদ রাজ্যপাল। কিন্তু তা সত্ত্বেও আস্থা ভোট ঘিরে জট কাটেনি। এদিকে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ নিয়ে আসরে নেমেছে কংগ্রেস-জেডিএস সরকার। এদিকে, সরকার টিকিয়ে রাখতে মরিয়া এইচ ডি কুমারস্বামী। সমস্যা সমাধানে আলোচনার আশ্বাস দিয়ে বিধায়কদের খোলা চিঠি লিখেছেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের ফেরার আর্জি জানিয়ে কুমারস্বামী বলেছেন, আপনারা বিধানসভায় এসে বলুন, কীভাবে বিজেপি ষড়যন্ত্র করে গণতন্ত্র ধ্বংস করতে চাইছে। একইসঙ্গে বিধায়কদের লেখা চিঠিতে কুমারস্বামী স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন যে তিনি চেয়ার আঁকড়ে থাকতে চান না। Read the Live Blog in English

বৃহস্পতিবারই কর্ণাটক বিধানসভায় আস্থা ভোটের কথা ছিল। কিন্তু নানা টালবাহানায় শেষ পর্যন্ত বিধানসভার অধিবেশন মুলতবি হয়ে যায়। এরপরই আসরে নামেন রাজ্যপাল বাজুভাই বালা। শুক্রবার দুপুর দেড়টার মধ্যে আস্থা ভোট করতে হবে, কুমারস্বামী ও বিধানসভার অধ্যক্ষকে চিঠি লিখে এমন নির্দেশই দেন রাজ্যপাল। দুপুরের ডেডলাইন পেরোলেও আস্থা ভোট হয় না। আরও একবার ডেডলাইন দেন রাজ্যপাল। সেই নির্দেশ না মেনে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ নিয়ে সরব হন কুমারস্বামীরা। রাজ্যপালের চিঠিকে কটাক্ষ করে কুমারস্বামী তা ‘প্রেমপত্র’ বলে বর্ণনা করেন। এদিকে, আস্থা ভোট নিয়ে টালবাহানা নিয়ে পাল্টা আসরে নেমেছে বিজেপিও। উল্লেখ্য, কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের হাতে রয়েছেন ১১৭ জন বিধায়ক। এঁদের মধ্যে কংগ্রেসের হাতে ৭৮ জন, জেডিএসের ৩৭, বিএসপির হাতে ১ ও আরেকজন মনোনীত। অন্যদিকে, বিরোধী পক্ষ বিজেপির হাতে রয়েছেন ১০৭ জন বিধায়ক। ১৫ জন বিধায়কের ইস্তফা গৃহীত হলে, কুমারস্বামী সরকারের হাতে থাকবেন ১০২ জন বিধায়ক। যার জেরে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবে ১৪ মাসের কুমারস্বামী সরকার।

CONGRESS kumaraswamy bjp national news
Advertisment