মোটের উপর শান্তিপূর্ণ কলকাতা পুরসভা নির্বাচন। এমনটাই দাবি কলকাতা পুলিশের। পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটদানের হার ৬৩%। রবিবার দুপুরে সাংবাদিক বৈঠক করেন পুলিশের যুগ্ম কমিশনার। তিনি বলেন, ‘এখনও পর্যন্ত শহরজুড়ে অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে ৭২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বোমাবাজির ঘটনায় এক অভিযুক্ত রয়েছেন। মোটের উপর শান্তিপূর্ণ ভোট।‘ শিয়ালদহের এই ঘটনায় একজন জখমও হয়েছেন। রবিবার বিকেলে ভোট দিয়ে বেরিয়ে কলকাতা পুলিশের দাবিকে মান্যতা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি রবিবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভোট দেন। বুথ থেকে বেরিয়ে তিনি বলেন, ‘উৎসবের মেজাজে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে। পুলিশ ভালো কাজ করেছে।‘
তবে এদিন সকাল থেকেই রিগিং, ছাপ্পা এবং কারচুপির অভিযোগে সরব ছিল বিরোধী দলগুলো। বিরোধী শিবিরের তরফে বড়বাজার, শিয়ালদহ, জোড়াসাঁকোর মতো এলাকা থেকে ভুরিভুরি অভিযোগ এসেছে। তবে বিরোধীদের অভিযোগ এদিন নস্যাৎ করেছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেছেন, ‘কোনও অশান্তির সঙ্গে তৃণমূল নেতা-কর্মীর জড়িত থাকার প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।‘
এদিকে, কলকাতা পুরভোটে ছাপ্পা ভোট, বুথ জ্যাম-সহ হিংসার অভিযোগ। বিরোধীদের নিশানায় শাসকদল তৃণমূল। সরব বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। গোটা ঘাটনার পিছনে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার, কলকাতার পুলিশ কমিশনারের মদত রয়েছে বলে অভিযোগ শুভেন্দুর। ভোটে হিংসার প্রতিবাদে এদিন রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতর ও রাজ্যপালের কাছে যাওয়ার কথা দুপুরেই জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। এরপরেই বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের বিশাল পুলিশবাহিনী সল্টলেকে শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি ঘিরে ফেলে।
শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি ঘেরাওয়ের বিষয়টি নিয়ে টুইটে সোচ্চার রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ও। টুইটে তিনি লিখেছেন, ”সল্টলেকে শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি বিধাননগর পুলিশ দ্বারা অবরুদ্ধ। সেখানে ২০ জন বিজেপি বিধায়ক-সহ দলের বেশ কয়েকজন রাজ্যস্তরের নেতাও উপস্থিত রয়েছেন।”
কলকাতা পুরনিগমের ১৬টি বোরের ১৪৪টি ওয়ার্ডে ভোটগ্রহণ চলছে। ভোটের গণনা ২১ ডিসেম্বর। কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে কলকাতা পুরনিগমের ভোট চেয়েছিল বিরোধিরা। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টে সেই আবেদনের নিষ্পত্তি হয়নি। ভোটে থাকছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী। হাইকোর্ট ভোটের নিরাপত্তায় কলকাতা পুলিশের উপরই আস্থা রেখেছে। কিন্তু পুলিশের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।
পরিসংখ্যানের বিচারে, ২০১৫ সালে বিজেপি কলকাতা পুরভোটে সাতটি ওয়ার্ডে জয় পেয়েছিল। পদ্ম পাপড়ি মেলেছিল ৭, ২২, ২৩, ৪২, ৭০, ৮৬, এবং ৮৭ নম্বর ওয়ার্ডে। পরে ৭ এবং ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের দুই কাউন্সিলর তৃণমূলে যোগ দেন। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফলের নিরিখে কলকাতার ১৪৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২২টি ওয়ার্ডে এগিয়ে ছিল গেরুয়াবাহিনী। কিন্তু, ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের ফলাফলের নিরিখে শক্তিক্ষয় হয় বিজেপির। মাত্র ১২টি আসনে এগিয়ে ছিল তারা। কিন্তু, ভবানীপুর উপনির্বাচনের পর আরও ২টি কমে ১০টি ওয়ার্ডে এগিয়ে গেরুয়া শিবির।
এই প্রেক্ষাপটে এবার ভোটে অ্যাডভানটেড তৃণমূল। আসন বৃদ্ধিই লড়াই রাজ্যের শাসক শিবিরের। অন্যদিকে ভোট বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ বিজেপির। অস্বিত্ব জানান দেওয়ার সুযোগ বাম-কংগ্রেসের সামনে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
বিজেপি হোস্টেলে ৮ বিজেপি বিধায়ককে আটকে রাখার অভিযোগ। বিধায়করা থাকলেও হোস্টেলের গেটে তালা ঝুলছে। তাঁরা বেরতে পারবেন না। কলকাতায় ভোট চলছে। তার মাঝে 'বহিরাগত' বিধায়কদের রাস্তায় বেরনোর অধিকার নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ তাই হোস্টেলের গেটে তালা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি কলকাতা পুলিশের। এ দিন দুপুরে হোস্টেলের মূল ফটকের সামনে বসে বিক্ষোভ দেখান আটকে পড়া ৮ বিজেপি বিধায়ক।

এরমধ্যেই শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি ঘেরার অভিযোগ বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের বিরুদ্ধে। বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে বাড়িতে শুভেন্দুর বৈঠকের সময় এই ঘেরাওয়ের ঘটনা ঘটে বলে দাবি বিজেপি নেতাদের। পুলিশের সঙ্গে বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদায়েরর বাকযুদ্ধও হয়। পড়ুন বিস্তারিত
মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভোট দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোট দিয়ে বেরিয়ে তিনি বলেন, 'ভালোভাবেই ভোট হচ্ছে।'
খিদিরপুর এলাকায় ৭৫ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম প্রার্থী ফৈয়াজ আহমেদ খানের গাড়িতে হামলা, মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
কলকাতা পুরভোটে অশান্তিতে তৃণমূলের কেউ জড়িত থাকার প্রমাণ মিললে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। অশান্তির ফুটেজ থাকলে তা প্রকাশ্যে আনারও দাবি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের। একইসঙ্গে বিরোধীদের বিঁধে তৃণমূলের যুবরাজের টিপ্পনি, ”বুথে এজেন্ট দিতে না পরলে তার দায় তৃণমূলের নয়।” পড়ুন বিস্তারিত
অশান্তি, হিংসার ছড়ানোর অভিযোগে দুপুর পর্যন্ত ৭২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুরভোটে অশান্তির অভিযোগ বড় ঘোষণা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। অশান্তিতে তৃণমূলের কেউ জড়িত থাকলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
কলকাতা পুরভোটে দুপুর ১ পর্যন্ত ভোট পড়েছে প্রায় ৩৮ শতাংশ।
বেলেঘাটায় ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিএম প্রার্থী মনীষা বিশ্বাসের এজেন্টের মুখ ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে বেলেঘাটা থানা ঘেরাও বাম কর্মী, সমর্থকদের।
ভোট দিলেন সস্ত্রীক রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মেনে নিরাপত্তারক্ষীদের বাইরে রেখেই তিনি ভোট দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

ছবি- শশী ঘোষ
পুরভোটে 'অশান্তি'। প্রতিবাদে পথে বিজেপি। পুলিশের মদতে শাসকদল তৃণমূল পুর নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে বলে অভিযোগ বিজেপির। প্রতিবাদে আজ দুপুর ১ টা থেকে রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন গেরুয়া দলের।
ব্রেবোর্ন রোডের জৈন স্কুলে তুলকালাম। পুলিশের সামনেই কংগ্রেস প্রার্থীর এজেন্টকে ফেলে মার। আক্রান্ত ৪৫ নং ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠকের এজেন্ট।
৮৭ নম্বর ওয়ার্ডে চারুচন্দ্র কলেজের কাছে বিজেপি প্রার্থী অনুশ্রী চট্টোাধ্যায়ের স্বামীকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
শিয়ালদহের কাছে বোমাবাজির পর কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর টহল।

ছবি- শশী ঘোষ
৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে শিয়ালদহের টাকি বয়েজ স্কুলের সামনে বোমাবাজির ঘটনা। গুরুতর জখম এক ব্যক্তি। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বোমাবাজি ঘিরে একে অপরকে গোষারোপ করছে কংগ্রেস-তৃণমূল। শাসক দলের অভিয়োগ, কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই বোমা মেরেছে। অভিযোগ নস্যাৎ করেছে হাত শিবির।
জোড়াবাগান এলাকায় ২০ নম্বর ওয়ার্ডের আহিরীটোলা বঙ্গ বিদ্যামন্দিরে বিজেপি প্রার্থী মুকুন্দ ঝাওয়ারকে মারধর, বিজেপি এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। থানায় অভিযোগ দায়ের।
১০১, ১০২, ১১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভোট দুর্নীতির প্রতিবাদে সিপিআইএম প্রার্থী বাঘাযতীন মোড়ে রাস্তা অবরোধে করেন।
৬৫ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩৬, ১৩৭, ১৬০-১৬৪, ১২৪, ১২৫, ১২১-১২৩ বুথগুলি থেকে বিজেপি এজেন্টদের বার করে দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
বাগবাজারের ভোট চিত্র।

ছবি- শশী ঘোষ
বেলা বাড়লেও ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডে বেলেঘাটার খান্না হাইস্কুলের সামনে বোমাবাজির ঘটনা। বিকট শব্দ করে পর পর দু'টি বোমা পড়েছে। এরপরই ঘটনাস্থলে আসেন তৃণমূল ও বাম প্রার্থী। তৃণমূল প্রার্থীর অভিযোগ, শাসক দলের বিরুদ্ধে ওই কেন্দ্রে বিরোদী শিবির একজোট হয়ে লড়াই করছে। তারাই এই বোমা মেরেছে। পাল্টা সিপিআই প্রার্থীর দাবি, সকাল থেকেই নিরপেক্ষ ভোট হচ্ছে না। তাই ভোটাররা ভোট দিতে লাইন করলেই ভয় দেখানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। শাসক দলের দুষ্কৃতীরাই এই বোমা ফেলেছে।
কংগ্রেস ও নির্দল প্রার্থীর অভিযোগ, মেটিয়াবুরুজের ১৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৬টি বুথে দরজা বন্ধ করে ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
জোড়াবাগানে কলকাতার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিতকে হেনস্থা, পোশাক ছিঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রিপোর্ট তলব করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
৪৫ নম্বর ওয়ার্ড, টি বোর্ডের সামনে ভোটের সকালে উত্তেজনা। কংগ্রেস ও তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির পরিস্থিতি তৈরি হয়। কংগ্রেসের প্রার্থী সন্তোষ পাঠকের অভিযোগ, বহিরাগতদের এনে ভোট দেওয়া করাচ্ছে তৃণমূল। ভুয়ো ভোটার ধরে ফেলার দাবিও করেন তিনি। যদিও অভিযোগ উড়িয়ে পাল্টা কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধেই বিশৃঙ্খলার অভিযোগ তুলেছে ঘাস-ফুল শিবির।
কলকাতার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বেলগাছিয়ায় কুমুদিনী বিদ্যাপীঠে বিজেপি এজেন্টকে বুথে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বুথের বাইরে বিজেপি প্রার্থী শ্রীরাম যাদবের সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী তরুণ সাহার বচসা বাধে। তৃণমূল প্রার্থীর দাবি, লোক নেই, তাই এজেন্ট বসাতে পারেনি বিজেপি।
চেতলায় বুথের সামনে ৮২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী ফিরহাদ হাকিমের ছবি ঘিরে বিতর্ক। পুলিশের নজরে আসতেই ওই হোডিং সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গেই ওই হোডিং সরায় তৃণমূলের কর্মীরা।
চলছে কলাকাতা পুরভোট। ৯৩ নং ওয়ার্ডের গোবিন্দপুর প্রাথমিক স্কুলের ভোটগ্রহণের ছবি।
৩৬ নম্বর ওয়ার্ড, বেলেঘাটার খান্না হাইস্কুলের বুথের সিসি ক্যামেরা ঢেকে রাখার অভিযোগ তুলেছে বামেরা। তবে নির্বাচন কমিশন জানাচ্ছে, ওই সিসি ক্যামেরা স্কুলের, তাই ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
১১০ নম্বর ওয়ার্ডে গড়িয়ার ব্রিজি এটি নস্কর হাইস্কুলে সিপিএম এজেন্টকে বুথে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। নিশানায় তৃণমূল। পরে সিপিএম প্রার্থী তনুশ্রী মণ্ডল এসে এজেন্টকে বুথে বসিয়ে দিয়ে যান। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল।
হাইকোর্টের নির্দেশে এবার সব বুথই সিসিটিভির অধীনে। শান্তিপূর্ণ ভোট করতে কলকাতা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
ভোটকেন্দ্রে যদি একটি বুথ থাকে, তাহলে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন এক জন এএসআই, দুই জন কনস্টেবল ও একজন লাঠিধারী। ভোট কেন্দ্রে দু'টি বুথ হলে নিরাপত্তায় থাকবেন এক জন এসআই, দুই জন সশস্ত্র পুলিশকর্মী এবং দু'জন লাঠিধারী পুলিশ। ভোট কেন্দ্রে তিনটি বুথ হলে এক জন এএসআই, দুই জন সশস্ত্র পুলিশ এবং তিন জন লাঠিধারী পুলিশ থাকবেন। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে আটটি বুথ থাকলে নিরাপত্তার দায়িত্বে মোতায়েন করা হচ্ছে এক জন ইনস্পেক্টর পদাধিকারীকে। সেই সঙ্গে এক জন এসআই, দুই জন এএসআই, চার জন সশস্ত্র পুলিশকর্মী এবং আট জন লাঠিধারী পুলিশকর্মীকে। বুথের সংখ্যা নয় হলে, সেক্ষেত্রে একজন ইনস্পেক্টর পদাধিকারীর পাশাপাশি তিন জন এএসআই, চার জন সশস্ত্র পুলিশকর্মী এবং নয় জন লাঠিধারী পুলিশকর্মীকে। আবার ১০টি বুথ থাকলে এক জন ইনস্পেক্টর পদাধিকারীর সঙ্গে চার জন এএসআই, চার জন সশস্ত্র পুলিশকর্মী এবং দশ জন লাঠিধারী পুলিশকর্মীকে মোতায়েন করা হয়েছে।