/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/11/bjp-759-2.jpg)
মধ্যপ্রদেশে ৫৩ জন বিদ্রোহী প্রার্থীকে বহিষ্কৃত করল বিজেপি। প্রতীকী ছবি।
বিধানসভা ভোটের আগে রাজস্থানে বিজেপির ঘরে কার্যত ভাঙন লেগেছে। ভোটে লড়ার টিকিট না মেলায় সে রাজ্যের বিধায়ক, মন্ত্রীরা দল ছেড়েছেন। এমনকি, অসন্তোষ প্রকাশ করে দল ছেড়ে কংগ্রেসে গিয়েছেন খোদ বিজেপি সাংসদ হরিশ মিনা। এবার সেই অসন্তোষের ছবি ধরা পড়ল মধ্যপ্রদেশেও। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহেই সে রাজ্যে বিধানসভা ভোট। তার আগেই সেই ভোটে লড়ার টিকিট নিয়ে চাপানউতোর তৈরি হল গেরুয়াশিবির। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় ৫৩ জন বিদ্রোহী প্রার্থীকে দল থেকে বহিষ্কৃত করল বিজেপি।
বুধবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করায় শেষমেশ বাধ্য হয়েই ওই ৫৩ জন বিদ্রোহী প্রার্থীকে দল থেকে বহিষ্কার করল বিজেপি। বিধানসভা ভোটের আগে যে ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সে রাজ্যের রাজনৈতিক মহলে। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, ওই প্রার্থীদের মন পেতে সবরকম চেষ্টা চালিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। কিন্তু তাতে চিড়ে ভেজেনি। শেষ পর্যন্ত বোঝানোর কৌশল ব্যর্থ হওয়ায় বাধ্য হয়েই ওই ৫৩ জনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
আরও পড়ুন, ভোটের আগে রাজস্থানে আরও চাপে বিজেপি, কংগ্রেসে যোগ হরিশ মিনার
বহিষ্কৃতদের তালিকায় নাম রয়েছে প্রাক্তন মন্ত্রী রামকৃষ্ণ কুসমারিয়া ও কে এল আগরওয়ালের। এছাড়াও বহিষ্কৃত করা হয়েছে তিন প্রাক্তন বিধায়ক ও এক প্রাক্তন মেয়রকে। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, মধ্যপ্রদেশে বিজেপির ঘরে যে মতবিরোধ তৈরি হয়েছে, তা কংগ্রেস শিবিরের থেকেও বেশি। কংগ্রেসের ঘরেও টিকিট বণ্টন নিয়ে মতবিরোধ তৈরি হয়েছে। সে রাজ্যের ১২টি আসনে টিকিট বণ্টন নিয়ে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। এদিকে, বুধবার দলের প্রাক্তন বিধায়ক জেভিয়ার মেদাকে বহিষ্কৃত করেছে কংগ্রেস।
দামোহ আসন নিয়ে চিন্তায় ছিল বিজেপি। ওই আসনে প্রতিনিধিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী জয়ন্ত মালাইয়া। ওই আসনের জন্যই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন কুসমারিয়া। উল্লেখ্য, চলতি মাসের ২৮ তারিখ মধ্যপ্রদেশে নির্বাচন।
Read the full story in English
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
 Follow Us