Advertisment

মহারাষ্ট্রে ‘মধ্যপ্রদেশ ভাইরাস’ ঢুকবে না: শিবসেনা

‘‘মধ্যপ্রদেশে যা ঘটেছে, তা মহারাষ্ট্রে ঘটবে না। কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে মধ্যপ্রদেশে সংকট হয়েছে বলে মনে হচ্ছে’’।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
madhya pradesh, মধ্যপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ ভাইরাস, শিবসেনা, সঞ্জয় রাউত, madhya pradesh government, মধ্যপ্রদেশ সরকার, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, maharashtra government, jyotiraditya scindia, jyotiraditya scindia resigns, madhya pradesh crisis, jyotiraditya scindia resigns from congress, jyotiraditya scindia joins bjp, madhya pradesh government, kamal nath, congress, madhya pradesh bjp, কমলনাথ সরকার

উদ্ধব ঠাকরে, অজিত পাওয়ার, বালাসাহেব থোরাট। ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

টলমল করছে কমলনাথ সরকার। তাতে বিচলিত নয় মহারাষ্ট্র সরকার। ‘মহারাষ্ট্রে মধ্যপ্রদেশ ভাইরাস ঢুকতে পারবে না। মহা বিকাশ অঘাদি সরকার সুরক্ষিতই রয়েছে’, মধ্যপ্রদেশে মহাসংকটের আবহে বুধবার এমন মন্তব্যই করেছেন শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত। উল্লেখ্য, কয়েক মাস আগেই মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন নিয়ে টান টান পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। বিজেপির কৌশলকে রীতিমতো ভেস্তে দিয়ে কংগ্রেস-এনসিপির হাত ধরে মহারাষ্ট্রের মসনদে বসেছেন শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। সেই প্রেক্ষিতে মধ্যপ্রদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে শিবসেনা নেতার এহেন মন্তব্য রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisment

এ প্রসঙ্গে শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত টুইটারে লিখেছেন, ‘‘মহারাষ্ট্রে ঢুকতে পারবে না মধ্যপ্রদেশ ভাইরাস। মহারাষ্ট্রের ক্ষমতা অন্যরকম। ১০০ দিন আগে একটা অপারেশন ফ্লপ হয়ে গিয়েছে। বাইপাস সার্জারি করে মহারাষ্ট্রকে রক্ষা করেছিল মহা বিকাশ অঘাদি’’। এর আগে, রাউত বলেছিলেন, ‘‘মধ্যপ্রদেশে যা ঘটেছে, তা মহারাষ্ট্রে ঘটবে না। কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে মধ্যপ্রদেশে সংকট হয়েছে বলে মনে হচ্ছে’’।

আরও পড়ুন: হাত ছেড়ে কমলে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া

এ প্রসঙ্গে এনসিপি-র জাতীয় মুখপাত্র নবাব মালিক বলেছেন, ‘‘জোটশরিকদের সঙ্গে ভাল সমন্বয় রয়েছে সেখানে (মহারাষ্ট্র)। সরকার ভালভাবে চলছে। কোনও প্রতিকূল পরিস্থিতি নেই’’।

আরও পড়ুন: বেকায়দায় কমলনাথ সরকার, মুখ খুললেন রাহুল

উল্লেখ্য, বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের উপস্থিতিতে এদিন বিজেপিতে যোগ দেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। মঙ্গলবার সকালে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর সোনিয়া গান্ধীকে চিঠি লিখে কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন জ্যোতিরাদিত্য। সিন্ধিয়ার সঙ্গেই মঙ্গলবার কংগ্রেসে ছেড়েছেন ২২ জন বিধায়ক। ১৯ বিধায়ক ইস্তফা দিয়েছেন বিধানসভা থেকে। এই পরিস্থিতিতে সরু সুতোর উপর ঝুলছে মধ্যপ্রদেশের কমলনাথ সরকার। সিন্ধিয়া অনুগামী বিধায়কদের সমর্থন হারানোয় কার্যত সংখ্যালঘু কংগ্রেস সরকার। যে কোনও সময় কমলনাথ সরকারের পতন ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

national news
Advertisment