Mamata Banerjee Kalighat Meeting: লোকসভা ভোটে তৃণমূলের বিপর্যয়ের জেরে ইস্তফা দিতে চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে মমতা জানান, দলকে বলেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেব। কিন্তু দল রাজি হল না। মমতা বলেন, ‘‘৬ মাস ধরে ক্ষমতাহীন মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলাম। এটা মানতে পারছি না। আঅমি আর মুখ্যমন্ত্রী হয়ে থাকতে চাই না। আমার কাছে চেয়ার বড় নয়। যাঁরা ভোট দেননি, তাঁরা নিশ্চয়ই অপছন্দ করেছেন আমায়, বিবেকে লেগেছে’’ অন্যদিকে, মোদীকে জয়ের অভিনন্দন জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার মমতা বলেন, ‘‘আসন সংখ্যা হয়তো কমেছে, তবে ভোট শতাংশ বেড়েছে তৃণমূল। ওরা সাম্প্রদায়িকতায় বিষ ছড়িয়ে সফল হয়েছে। মোদীজিকে অভিনন্দন। জানি না কেন এরা ২৩টিতেই কেন পেল না। কেন তিন-চারটে এদিক ওদিক হল’’।
গেরুয়া ঝড়ে বাংলায় কার্যত ‘তছনছ’ তৃণমূল ব্রিগেড। লোকসভা নির্বাচনে দলের হারের চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে আজ জরুরি বৈঠকে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কালীঘাটে নিজের বাসভবনে বিকেল ৪টেয় বৈঠক শুরু করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। বৈঠকে যোগ দেন দলের সব জয়ী ও পরাজিত প্রার্থীরা। বৈঠকে ছিলেন দলের সব জেলা সভাপতিরাও। মমতার জরুরি বৈঠকে অংশ নেন দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা। সূত্র মারফৎ জানা যাচ্ছে লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবি নিয়েই পর্যালোচনা করেছেন মমতা।
রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, নির্বাচনে হারের পর দলীয় সংগঠনকে চাঙ্গা করতে নয়া কৌশল নিতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একদা ‘তৃণমূলের ২ নম্বর’ মুকুল রায়ের হাত ধরে যেভাবে মমতার দলে ভাঙন ধরেছে, তাতে দল ধরে রাখাই কার্যত এখন চ্যালেঞ্জ মমতার। লোকসভা নির্বাচনের মুখে মুকুল রায়ের হাত ধরেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে ভিড়েছেন অনুপম হাজরা, সৌমিত্র খাঁ, শঙ্কুদেব পণ্ডারা। এদিকে, ভোটপ্রচারে এসে স্বয়ং মোদীও বলেছেন, মমতার ৪০ জন বিধায়ক তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। ফলে বঙ্গে এবার যেভাবে উত্থান ঘটেছে বিজেপির, সেই প্রেক্ষাপটে নিজের দলকে ধরে রাখতে মরিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।প্রসঙ্গত, ভোটের ফল প্রকাশ শুরু হওয়ার পর মমতা শুধুমাত্র একটা টুইট করেছিলেন। সেই টুইটে উল্লেখযোগ্যভাবে বলেছিলেন, ‘হার মানেই পরাজয় নয়’। কিন্তু ওই পর্যন্তই, বাংলায় বিজেপি ১৮টি আসন দখল করার পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোর আর কোনও বিবৃতি বা প্রতিক্রিয়া সামনে আসেনি।
Live Blog
লোকসভা ভোটে তৃণমূলের বিপর্যয়ের জেরে ইস্তফা দিতে চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু দল রাজি হয়নি। শনিবার এমনটাই জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো। মমতার বৈঠক সংক্রান্ত সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
দীর্ঘদিন পর ভোটের লড়াইয়ে পা রেখে হার মানলেন মমতা সৈনিক মদন মিত্র। লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই ভাটপাড়ায় বিধানসভা উপনির্বাচনে বিজেপির কাছে হেরে গেলেন রাজ্যের প্রাক্তন পরিবহণ মন্ত্রী। ভাটপাড়ায় তৃণমূলের একদা বাহুবলী নেতা অর্জুন সিংয়ের ছেলে পবন সিংয়ের কাছে হেরেছেন মদন। ছবি: শশী ঘোষ।
প্রথমবার ভোটের লড়াইয়ে পা রেখেই বাজিমাত করেছেন তৃণমূলের তারকা প্রার্থী মিমি চক্রবর্তী। যাদবপুরের মতো হেভিওয়েট কেন্দ্রে এবার লক্ষাধিক ভোটে জিতে প্রথমবার সংসদে পা রাখছেন টলিউডের প্রথম সারির নায়িকা। প্রসঙ্গত, মিমির যাদবপুরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে জোর চর্চা চলেছিল বঙ্গ রাজনীতিতে। মিমির মতো রাজনীতিতে অনভিজ্ঞ একজনকে যাদবপুরের মতো রাজনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে দলের প্রার্থী করা নিয়ে মমতার সিদ্ধান্ত নিয়ে শোরগোল পড়েছিল। পদ্মবাহিনীর দাপট সত্ত্বেও যাদবপুরে জিতে মমতার মুখে হাসি ফুটিয়েছেন মিমি। ছবি: শশী ঘোষ।
এবার মালদা উত্তর থেকে হেরে গিয়েছেন মৌসম বেনজির নুর। লোকসভা ভোটের মুখে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন গণিখান চৌধুরীর ভাগ্নি। কিন্তু ঘাসফুলের হয়ে লড়ে এবার মৌসমের হাতছাড়া হল মালদা উত্তর কেন্দ্র। ছবি: শশী ঘোষ
বীরভূমে এবার হ্যাটট্রিক করলেন শতাব্দী রায়। টানা তিনবার জিতলেন তৃণমূলের তারকা প্রার্থী। ২০০৯ সালে প্রথমবার ভোটের লড়াইয়ে শামিল হয়েছিলেন শতাব্দী। অনুব্রত মণ্ডলের গড় বীরভূমে শতাব্দীর জয় কার্যত নিশ্চিত ছিল। ভোটের আগেই শতাব্দীকে বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি বলেছিলেন, আবারও শতাব্দীই জিতবেন। অনুব্রতের সেই কথাই মিলে গেল। ছবি: শশী ঘোষ।
লোকসভা ভোটে তৃণমূলের বিপর্যয়ের পর কি দলীয় নেতৃত্বে রদবদল ঘটছে? নির্বাচনে হারের পর দলীয় সংগঠনকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি একদা ‘তৃণমূলের ২ নম্বর’ মুকুল রায়ের হাত ধরে যেভাবে মমতার দলে ভাঙন ধরেছে, তাতে দল ধরে রাখাই কার্যত এখন চ্যালেঞ্জ মমতার। লোকসভা নির্বাচনের মুখে মুকুল রায়ের হাত ধরেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে ভিড়েছেন অনুপম হাজরা, সৌমিত্র খাঁ, শঙ্কুদেব পণ্ডারা। এদিকে, ভোটপ্রচারে এসে স্বয়ং মোদীও বলেছেন, মমতার ৪০ জন বিধায়ক তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। ফলে বঙ্গে এবার যেভাবে উত্থান ঘটেছে বিজেপির, সেই প্রেক্ষাপটে নিজের দলকে ধরে রাখতে মরিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সে কারণেই নেতৃত্বে রদবদল করতে পারেন তৃণমূল সুপ্রিমো, এমনটাই মনে করছেন রাজনীতির কারবারীদের একাংশ।
মানি না pic.twitter.com/7rvliPLZrV
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) May 24, 2019
লোকসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশের দিন টুইট করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটে জয়ীদের অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি মমতা লিখেছিলেন, ভোটে হেরে যাওয়া মানেই পরাজয় নয়। তারপর ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার পর আর প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি তৃণমূল সুপ্রিমো। কার্যত আড়ালে থেকেছেন তিনি। লোকসভায় বিরোধী শিবিরের বিপর্যয় নিয়ে আজকের বৈঠকের পর মমতা মুখ খোলেন কিনা, সেদিকেই তাকিয়ে রাজ্য রাজনীতি।
লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় তৃণমূলের পরাজয় নিয়ে পর্যালোচনা করতেই জরুরি বৈঠক ডেকেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের লোকসভা নির্বাচনে দলের ফল ‘অপ্রত্যাশিত’ বলেই মনে করছে শীর্ষ নেতৃত্ব। ভোটের লড়াইয়ে তৃণমূলের কৌশল কেন কাজে লাগল না? কোথায় খামিত ছিল? এ নিয়েই পর্যালোচনা করা হতে পারে। পাশাপাশি, যেসব তৃণমূল প্রার্থী হেরে গিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে দলনেত্রী কথা বলতে পারেন বলেও খবর। পরাজিত প্রার্থীদের কেন্দ্রে কেন ধাক্কা খেল দলের রণকৌশল, তা সরেজমিনে খতিয়ে দেখবে ঘাসফুল নেতৃত্ব। পাশাপাশি, বাংলায় এবার যেভাবে বিজেপির উত্থান ঘটেছে, তাতে আগামী দিনে গেরুয়াবাহিনীকে কীভাবে রোখা যাবে, তা নিয়েও দলের পরবর্তী রণকৌশল ঠিক করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী বাংলায় এবার তৃণমূলের ঘাড়ে কার্যত নিঃশ্বাস ফেলছে বিজেপি। ৪২টি কেন্দ্রের মধ্যে তৃণমূল পেয়েছে ২২টি, আর ১৮টি আসন দখল করে তুমুল উত্থান ঘটেছে পদ্মবাহিনীর।
ভোটের ফলপ্রকাশের পর বিজেপি নেতা মুকুল রায় বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের নিরিখে যা বলার তা মোদী-অমিত শাহেরা বলেছেন, বাংলায় কংগ্রেস-সিপিএম উভয়েই বলেছে বিজেপির বিরুদ্ধে ভোট দাও, তৃণমূলের বিরুদ্ধেও ভোট দাও। অর্থাৎ তৃণমূল বিরোধিতা করে তাঁরা ভোট পেয়েছেন, তার সঙ্গে যদি আমাদের ভোট যোগ করি, সেই নিরিখে তৃণমূল বিপুল সংখ্যক মানুষের সমর্থন হারিয়েছে। তাই তৃণমূলের কোনও নৈতিক অধিকার নেই বাংলায় ক্ষমতায় থাকার। গত দশ বছরে বাংলায় কোনও উন্নয়ন হয়নি, কোনও শিল্প হয়নি, শিক্ষায় পিছিয়ে বাংলা। আমাদের যেসব প্রার্থীরা জিতেছেন তাঁরা দিল্লি গিয়ে নিশ্চিত করে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে বলবেন বাংলায় কর্মসংস্থান হোক, শিক্ষা ব্যবস্থা ফেরত দাও, বাংলায় শিল্পায়ন হোক”।
লোকসভা নির্বাচনে দলে বিপর্যয়ের জেরে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু মমতার ইস্তফার প্রস্তাবে রাজি হয়নি দল। শনিবার কালীঘাটে সাংবাদিক বৈঠকে একথাই জানালেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এদিন মমতা বলেন, ‘‘৬ মাস ধরে ক্ষমতাহীন মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলাম। এটা মানতে পারছি না। আমি আর মুখ্যমন্ত্রী হয়ে থাকতে চাই না। আমার কাছে চেয়ার বড় নয়। যাঁরা ভোট দেননি, তাঁরা নিশ্চয়ই অপছন্দ করেছেন আমায়, বিবেকে লেগেছে’’। মমতা বলেন, ‘‘আমি বলেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেব ঠিকই, কিন্তু দলের প্রধান হিসেবে কাজ চালিয়ে যাব। কিন্তু আমার দল শোনেনি’’। সবিস্তারে পড়ুন, এই প্রতিবেদনে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিতে চেয়েছিলাম, দল শোনেনি: মমতা
ঝাড়গ্রামে জেলা তৃণমূল সভাপতি বীরবাহা সোরেন, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূল সভাপতি অর্পিতা ঘোষ, উত্তর দিনাজপুর জেলা সভাপতি কানাইলাল আগরওয়াল, মালদার জেলা সভাপতি মৌসম বেনজির নুর, রানাঘাটে জেলা সভাপতি শঙ্কর সিং, জঙ্গলমহলের দায়িত্বে শুভেন্দু অধিকারী, জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
লোকসভা ভোটে তৃণমূলের বিপর্যয়ের জেরে ইস্তফা দিতে চেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে মমতা জানান, দলকে বলেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেব। কিন্তু দল রাজি হল না। মমতা বলেন, ‘‘৬ মাস ধরে ক্ষমতাহীন মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলাম। এটা মানতে পারছি না। আমি আর মুখ্যমন্ত্রী হয়ে থাকতে চাই না। আমার কাছে চেয়ার বড় নয়। যাঁরা ভোট দেননি, তাঁরা নিশ্চয়ই অপছন্দ করেছেন আমায়, বিবেকে লেগেছে’’।
মোদীকে জয়ের অভিনন্দন জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার মমতা বলেন, ‘‘আসন সংখ্যা হয়তো কমেছে, তবে ভোট শতাংশ বেড়েছে তৃণমূল। ওরা সাম্প্রদায়িকতায় বিষ ছড়িয়ে সফল হয়েছে। মোদীজিকে অভিনন্দন। জানি না কেন ওরা ২৩টিতেই কেন পেল না। কেন তিন-চারটে এদিক ওদিক হল’’।
একটু পরেই সাংবাদিক বৈঠক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এদিন কালীঘাটে জরুরি বৈঠক করেন মমতা। বৈঠকে যোগ দেন দলের সব জয়ী ও পরাজিত প্রার্থীরা। বৈঠকে ছিলেন দলের সব জেলা সভাপতিরাও। মমতার জরুরি বৈঠকে অংশ নেন দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা। সূত্র মারফৎ জানা যাচ্ছে লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবি নিয়েই পর্যালোচনা করেছেন মমতা।
কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জরুরি বৈঠক শেষ হল। এদিন বিকেল ৪টেয় দলের সব জয়ী ও পরাজিত প্রার্থীদের নিয়ে বৈঠক করেন তৃণমূলনেত্রী। বৈঠকে ছিলেন দলের সব জেলা সভাপতি, ও গুরুত্বপূর্ণ নেতারা। লোকসভা নির্বাচনের হার পর্যালোচনা করতেই এই বৈঠক বলে সূত্র মারফৎ জানা যাচ্ছে।
রানাঘাট থেকে হেরে গিয়েছেন কনিষ্ঠতম প্রার্থী তৃণমূলের রূপালি বিশ্বাস। সরস্বতী পুজোর আগের সন্ধ্যায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন রূপালির স্বামী তথা নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাস। এরপর নিহত বিধায়কের স্ত্রীকেই লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নেন মমতা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মমতার মুখে হাসি ফোটাতে পারেননি রূপালি। ছবি: শশী ঘোষ।
বালুরঘাটে এবার বিজেপির কাছে হেরে গিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী অর্পিতা ঘোষ। কার্যত বিষণ্ণ মুখেই কালীঘাটে মমতার বাড়িতে ঢুকলেন প্রার্থী। ছবি: শশী ঘোষ।
বসিরহাটে লক্ষাধিক ভোটে জিতে প্রথমবার সাংসদ হচ্ছেন টলি নায়িকা নুসরত জাহান। ছবি: শশী ঘোষ।বসিরহাটে লক্ষাধিক ভোটে জিতে প্রথমবার সাংসদ হচ্ছেন টলি নায়িকা নুসরত জাহান। ছবি: শশী ঘোষ।