/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/08/shahnawaz-hussain-sc.jpg)
কী নির্দেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত?
ধর্ষণের অভিযোগে বিজেপি নেতা শাহনাওয়াজ হুসেনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার জন্য তিন মাসের সময়সীমাও নির্ধারণ করেছিল দিল্লি হাইকোর্ট। এজন্য এফআইআর রুজু করারও নির্দেশও জারি করা হয়। দিল্লি হাইকোর্টের সেই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিম কোর্ট।
২০১৮ সালের ধর্ষণ মামলায় দিল্লি হাইকোর্টের আদেশে বড় ধাক্কা খেয়েছিল শাহনওয়াজ হোসেন। এফআইআর জারির নির্দেশের পরপরই শাহনওয়াজের আইনজীবী প্রধান বিচারপতি এনভি রমনার বেঞ্চে জরুরি শুনানির জন্য আবেদন করেছিলেন। আর্জিতে বলা হয়, ৩০ বছরের বেশি সময় তাঁর মক্কেল জনসেবায় নিয়োজিত। কিন্তু, হাইকোর্টের রায়ে ওই রাজনৈতিক নেতার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে। সেই মামলারই এ দিন শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।
দিল্লি নিবাসী একজন মহিলা ২০১৮ সালে তাঁর ধর্ষণের অভিযোগে বিজেপি নেতা শাহনওয়াজ হুসেনের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করার জন্য নিম্ন আদালতে আবেদন করেছিলেন। ম্যাজিস্ট্রিয়াল আদালত ওই বছরই ৭ই জুলাই বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে এফআইআর নথিভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু ট্রায়াল কোর্টের সেই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে বিজেপি নেতা ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শাহনওয়াজ হুসেন একটি পিটিশন দায়ের করেন দিল্লি হাইকোর্টে। তাঁর দায়ের করা সেই পিটিশন খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট।