New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/07/cats-37.jpg)
কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল এখনও শরদ পাওয়ারের ক্ষমতার ওপর আশাবাদী।
২৪-এর সালের লোকসভা নির্বাচনের চূড়ান্ত রনকৌশল নির্ধারণে বিরোধী ঐক্যের দ্বিতীয় বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। কংগ্রেস জানিয়েছে পাটনায় বিরোধী জোটের সফল বৈঠকের পরে, ১৭ এবং ১৮ জুলাই বেঙ্গালুরুতে বিরোধী দলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কংগ্রেস নেতা এম কে ভেনুগোপাল টুইট করে এই বৈঠকের তারিখের কথা জানিয়েছেন। এর আগে এই বৈঠকটি ১২-১৩ জুলাই অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কংগ্রেস নেতা একটি টুইটে লিখেছেন যে ‘পাটনায় অত্যন্ত সফল সর্ব-বিরোধী বৈঠকের পরে, আমরা ১৭ এবং ১৮ জুলাই, বেঙ্গালুরুতে পরবর্তী বৈঠক করব। আমরা ফ্যাসিবাদী ও অগণতান্ত্রিক শক্তিকে পরাজিত করার জন্য আমাদের সংকল্পে অটল রয়েছি দেশকে এগিয়ে নিতে সাহসি দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করুন’।
সকালে কংগ্রেস নেতা বলেছিলেন ‘আমরা শীঘ্রই তারিখ ঘোষণা করব। আমরা সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলছি এবং কোন বিলম্ব না করেই তারিখ ঘোষণা করা হবে। ভেনুগোপাল বলেছেন আরও বলেছিলেন সংসদের বাদল অধিবেশন শুরুর আগে অবশ্যই বৈঠক হবে। মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল বলেছেন যে এটি বিরোধীদের ঐক্যকে প্রভাবিত করতে পারবে না। এটা এনসিপির অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমি পূর্ণ বিশ্বাস করি যে শরদ পাওয়ার এই পরিস্থিতি দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করতে পারবেন।
After a hugely successful All-Opposition meeting in Patna, we will be holding the next meeting in Bengaluru on 17 and 18 July, 2023.
We are steadfast in our unwavering resolve to defeat the fascist and undemocratic forces and present a bold vision to take the country forward.— K C Venugopal (@kcvenugopalmp) July 3, 2023
এর আগে, ২৩ জুন পাটনায় ১৫ বিরোধী দলের একটি বৈঠক হয়। ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে এটিই ছিল কেন্দ্রের এনডিএ সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রথম বড় বৈঠক। পাটনার বৈঠকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ছাড়াও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে বিজেপির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন লড়তে সম্মত হয়েছে বিরোধী দলগুলো। এনডিএ-র বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলি একমত যে বিজেপির বিরুদ্ধে যৌথ প্রার্থী দাঁড় করালেই সাফল্য পাওয়া যেতে পারে।