রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ভেঙ্কাইয়া নাইডু সঞ্জয়ের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন। পদত্যাগী সাংসদ জানিয়েছেন, তিনি বিজেপিতে যোগ দেবেন।
মুকুল রায় বলেন, "শোভন চট্টোপাধ্যায় দলে গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। শোভনের সঙ্গে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের কথা হয়েছে বলে জানি। শোভন কী করবেন, সেটা তাঁর ব্যাপার।"
রাজ্যের মন্ত্রী গিরিশ মহাজন দাবি করেন, অন্তত ৫০ জন এনসিপি এবং কংগ্রেস নেতা তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন
রাহুল গান্ধি পদত্যাগ করার পর নতুন কাউকে এখনও কংগ্রেসের সভাপতির পদে বসানো হয়নি।
‘‘প্রতিদিন ওঁরা (বিজেপি নেতারা) বাংলাকে অপমান করেন। কিন্তু সরকারের কি কোনও ধারণা আছে, যে উত্তরপ্রদেশে কী ঘটছে? উন্নাওয়ে কী ঘটেছে?...প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি, দেশকে দেখুন একটু’’।
"জনগণের সঙ্গে জনসংযোগ, সোজাসুজি তাঁদের কথা আমাকে জানবার জন্য, একটা ফোন নম্বর দিচ্ছি। সেটি হল- ৯১৩৭০৯১৩৭০ এবং ওয়েবসাইটটি হল- www.didikebolo.com। কোনো কথা বলার থাকলে এই নম্বরে বলুন"।
‘‘চিটফান্ড মামলা, চুরির মামলায় তৃণমূল নেতাদের আবার জেলযাত্রার সময় এসে গিয়েছে...অনেক তৃণমূল নেতাই এবার দুর্গাপুজো দেখতে পারবেন না। জেলে দুর্গাপুজো কাটাতে হবে’’।
সৌমিত্র বলেছেন, ‘‘আমি বলছি তুমি চোর, তুমি আমার বিরুদ্ধে মামলা করো। আমি সব প্রমাণ করে দেব’’।
আস্থা ভোটে ইয়েদুরাপ্পার জয়ের পরেই ইস্তফা দেন কেআর রমেশ কুমার। রবিবার কর্নাটকের ১৪ জন বিদ্রোহী বিধায়ককে বরখাস্ত করেছিলেন বিধানসভার অধ্যক্ষ রমেশ কুমার।
‘‘বাঁশের লাঠি দিয়ে মারধর করা হয়েছে বলে মনে করছি আমরা। শ্বাসরোধও করা হয়ে থাকতে পারে। খুনের পর দেহ ক্যানালে ফেলে দেওয়া হয়, এমন আশঙ্কাই করছি আমরা’’।
বঙ্গে বিজেপি কর্মী খুন এবং কাটমানি নিয়ে তরজায় সরাসরি তৃণমূল সুপ্রিমোকেই দুষলেন কৈলাশ
মধ্যমগ্রামে প্রশাসনিক বৈঠক করার পর সোমবার ফের নজরুল মঞ্চে বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেশরীনাথ জানিয়েছেন, "আমার বক্তব্যের ব্যাখ্যা করা হচ্ছে ভুল ভাবে। রাজ্যের বাস্তব পরিস্থিতিটা তুলে ধরতে লজ্জা কেন পাব? আমি ওনার (মমতার) প্রশংসাও করেছি"।
রাজনৈতিক মহলের মতে, এই বিলটি পাশ হয়ে গেলে সন্ত্রাসী হিসেবে হাফিজ সইদ এবং মাসুদ আজহারের ব্যক্তিগত সম্পত্তি দখল করা সহজ হবে এবং তাঁদের ভ্রমণের ওপরও নিষেধাজ্ঞা (ট্রাভেল ব্যান) জারি করা যাবে।
মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, “এত টাকা কোথা থেকে আসবে? সরকারটা চলবে কোথা থেকে? এরপরেও ডিএ দেওয়ার দাবি”
"কথা না হলে বললাম কি করে। প্রস্তুতি পর্ব শুরু হয়েছে। আমি যখন বলছি দলের পক্ষ থেকে দায়িত্ব নিয়ে বলছি। সমঝোতা কেমন হবে পরে দেখা যাবে। আপনারা শুরুটা তো করতে দিন।"
এদিন সব্যসাচী কথা শেষ করতেই সপাটে জবাব দেন মমতা। দোষারোপের সুরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "এটা দেখতে হবে। শোন সব্যসাচী, তুই মিউনিসিপ্যালিটিতে ছিলিস। তখনও সেভাবে দেখিসনি। তোর বিধানসভায় কিছু থাকলে বল"।
