Advertisment

'নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা' মোদীকে কী বললেন রাহুল?

রাহুল ছাড়াও বিরোধী মহলে কম বেশি সবাই-ই এই নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। নাগরিকের মৌলিক অধিকার খর্ব করার অভিযোগও উঠেছে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

এবার থেকে যে কোনও কম্পিউটারে নজরদারি চালাতে পারবে দেশের ১০টি কেন্দ্রীয় সংস্থা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মুখর বিরোধীরা। কংগ্রেস সভাপতিও আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রীকে।
শুক্রবার সনিয়া-পুত্র টুইট করে বলেন, "ভারতকে পুলিশের দেশ বানিয়ে দিলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে মোদী জি! ১০০ কোটি মানুষের কাছে এটাই প্রমাণ করছেন, আপনি কতটা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা এক স্বৈরাচারী"।

Advertisment

Converting India into a police state isn’t going to solve your problems, Modi Ji.

It’s only going to prove to over 1 billion Indians, what an insecure dictator you really are. https://t.co/KJhvQqwIV7

— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) December 21, 2018

রাহুল ছাড়াও বিরোধী মহলে কম বেশি সবাই-ই এই নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। নাগরিকের মৌলিক অধিকার খর্ব করার অভিযোগও উঠেছে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো, নার্কোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরো, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস, ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স, সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন, ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি, ক্যাবিনেট সেক্রেটারিয়েট (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং), ডিরেক্টরেট অফ সিগন্যাল ইন্টেলিজেন্স (শুধুমাত্র জম্মু কাশ্মীর, উত্তর পূর্বাঞ্চল এবং আসামের সার্ভিস এলাকার জন্য), এবং দিল্লির পুলিশ কমিশনারের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ এরা সবাই দেশের যে কোনো কম্পিউটারের ওপর নজর রাখতে পারবে।

প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের নজরদারি নীতির বিরুদ্ধে শুক্রবার টুইট করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

Read the full story in English

rahul gandhi
Advertisment