Advertisment

রাজস্থানে কংগ্রেসের টিকিটে জয় ৭ মুসলিম প্রার্থীর

এবারের ভোটে মাত্র একজন মুসলিম প্রার্থীকে টিকিট দিয়েছিল বিজেপি। সেই ইউনুস খান টঙ্ক বিধানসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসের শচীন পাইলটের কাছে পরাজিত হয়েছেন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

বিজেপি-র তরফ থেকে এবারে ভোটে একজন মুসলিম প্রার্থীও ভোটে জেতেননি (ফাইল ছবি)

রাজস্থান বিধানসভা ভোটে ১৫ জন মুসলিম প্রার্থীকে টিকিট দিয়েছিল কংগ্রেস। তাঁদের মধ্যে ৭ জন ভোটে জয়লাভ করেছেন। ২০১৩ বিধানসভা ভোটে কংগ্রেসের টিকিটে একজন মুসলিম প্রার্থীও ভোটে জিততে পারেননি। এবারে যাঁরা জিতেছেন তাঁরা হলেন- কিসানপোল আসন থেকে আমিন কাগজি, আদর্শনগর আসন থেকে রফিক খান, কামান তেকে জাহিদা খান, সওয়াই মাধোপুর থেকে দানিশ আব্রার, পোখরান থেকে শলেহ মহম্মদ, শেও থেকে আমিন কান এবং ফতেপুর থেকে হাকাম আলি খান।

Advertisment

এঁদের মধ্যে কাগজি, আব্রার, শলেহ এবং আমিন খান ২০১৩ সালের বিধানসভা ভোটেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন কিন্তু প্রবল বিজেপি ঢেউয়ের মুখে পড়ে তাঁরা সকলেই পরাজিত হন।

আরও পড়ুন, ‘বিজেপি-বিরোধী অন্য বিকল্পের অভাবে’ মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকেই সমর্থন মায়াবতীর

২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে কংগ্রেস রাজস্থানে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে ৯৯টি আসনে জিতেছে। তাদের জোটসঙ্গী রাষ্ট্রীয় লোক দল পেয়েছে ১টি আসন। সব মিলিয়ে ১০০ টি আসন পেয়ে কংগ্রেস জোট ম্যাজিক নম্বর পেয়ে গিয়েছে। বিজেপি পেয়েছে ৭৩ টি আসন।

এবারের ভোটে মাত্র একজন মুসলিম প্রার্থীকে টিকিট দিয়েছিল বিজেপি। সেই ইউনুস খান টঙ্ক বিধানসভা কেন্দ্রে কংগ্রেসের শচীন পাইলটের কাছে পরাজিত হয়েছেন। রাজস্থানে বিজেপি-র ৭৩ জন বিধায়কের মধ্যে, বিধানসভায় প্রতিনিধিত্ব করার জন্য একজন মুসলিম মুখও নেই।

২০১৩ সালের ভোটে ইউনুস কান এবং হাবিবুর রহমান সহ ৪ জনকে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। এবারের ভোটে নাগাউর লোকসভা কেন্দ্রে হাবিবুরকে প্রার্থী করতে অস্বীকার করে বিজেপি। এরপরেই তিনি কংগ্রেসে যোগ দেন। তবে ভোটে জিততে পারেননি তিনি।

CONGRESS
Advertisment