একুশের নির্বাচনে অব্যাহত কুকথার বন্যা। ফের একবার বিস্ফোরক বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। নির্বাচনে হেরে কন্ডোমের দোকান দেবেন সায়নী ঘোষ, নাম না করে বিঁধলেন আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী। ঘটনাচক্রে সেই আসনে অগ্নিমিত্রার প্রতিপক্ষ সায়নীই। যদিও তাঁর এমন মন্তব্য ঘিরে নিন্দার ঝড়।
তিনি বলেন, 'উনি তো রাজনীতি জানেন না। না জানাই স্বাভাবিক, কারণ এতদিন সিনেমা করে এসেছেন। এরপর দোসরা মে ভোটের রেজাল্ট বেরোনোর পর তিনি হয়তো কন্ডোমের দোকান খুলবেন বা অন্য কোনও প্রফেশনে যাবেন বা হয়ত সিনেমাটাই করবেন।'
আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, ‘করোনাকালে বিজেপির সাংসদ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বিজেপি বিধায়ক কাউকেই কাজ করতে দেওয়া হয়নি। এমনকি করোনার সময় ত্রাণ দিতে গেলেও তাঁদের বাধা দেওয়া হয়।‘
এদিন সায়নী ঘোষের মনোনয়নপত্রকে ঘিরেও কটাক্ষ করেছেন অগ্নিমিত্রা পাল। একজন সাধারণ কর্মী হয়ে আইন বিশ্ববিদ্যালয় বানানো যায় না। সায়নী নিজেই জানেন না যে তিনি কোন দলের হয়ে প্রচার করছেন, কোন দলের প্রার্থী হয়েছেন। তাঁর না জানাটাই স্বাভাবিক, কারণ দু বছর আগে এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েকে তিনি তুলোধনা করেছিলেন নন্দন চত্বরে দাঁড়িয়ে। এখন টিকিট পেয়ে মমতা ব্যানার্জিকে গুরু-মা ভাবছেন।
অগ্নিমিত্রার এই আক্রমণে অবশ্য চুপ করে থাকেন নি আসানসোল দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থীও। পাল্টা তিনি বলেন, 'অগ্নিমিত্রা পাল এই ধরনের কথা বলে নিম্ন রুচির পরিচয় দিচ্ছেন । নিজের বংশপরিচয় দিচ্ছেন এবং তাঁর বেড়ে ওঠা কীভাবে তা বোঝাচ্ছেন। যত দিন যাচ্ছে তত প্রকাশ্যে আসছে যে অগ্নিমিত্রা পাল কত নিম্নমানের রাজনীতিবিদ। উনি আমায় বাচ্চা বলতেন, আমার থেকে এত সিনিয়র হয়েও কীভাবে এই মন্তব্য করছেন জানি না। আমি এই বিষয় নিয়ে মন্তব্য করে নিজেকে নিচে নামাতে চাই না। '
২৬ এপ্রিল আসানসোল দক্ষিণের ভোট। তার আগেই পরস্পরের বিরুদ্ধে বাকযুদ্ধে নেমেছেন দুই তারকা প্রার্থী। 'মানুষের জন্য কাজ করতে এসেছি', বলে প্রতিদিন রাজনীতিবিদরা প্রকাশ্যে একে অপরকে ব্যক্তিগত খোঁচা দিচ্ছেন, কুকথার ঝুলিতে নিন্দার ঝড় সর্বত্র।
‘২ মে’র পর কন্ডোমের দোকান দেবেন সায়নী’, ফের বিস্ফোরক অগ্নিমিত্রা
সায়নী ঘোষের মনোনয়নপত্রকে ঘিরেও কটাক্ষ করেছেন অগ্নিমিত্রা পাল। একজন সাধারণ কর্মী হয়ে আইন বিশ্ববিদ্যালয় বানানো যায় না। সায়নী নিজেই জানেন না যে তিনি কোন দলের হয়ে প্রচার করছেন, কোন দলের প্রার্থী হয়েছেন।
Follow Us
একুশের নির্বাচনে অব্যাহত কুকথার বন্যা। ফের একবার বিস্ফোরক বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। নির্বাচনে হেরে কন্ডোমের দোকান দেবেন সায়নী ঘোষ, নাম না করে বিঁধলেন আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী। ঘটনাচক্রে সেই আসনে অগ্নিমিত্রার প্রতিপক্ষ সায়নীই। যদিও তাঁর এমন মন্তব্য ঘিরে নিন্দার ঝড়।
তিনি বলেন, 'উনি তো রাজনীতি জানেন না। না জানাই স্বাভাবিক, কারণ এতদিন সিনেমা করে এসেছেন। এরপর দোসরা মে ভোটের রেজাল্ট বেরোনোর পর তিনি হয়তো কন্ডোমের দোকান খুলবেন বা অন্য কোনও প্রফেশনে যাবেন বা হয়ত সিনেমাটাই করবেন।'
আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, ‘করোনাকালে বিজেপির সাংসদ, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বিজেপি বিধায়ক কাউকেই কাজ করতে দেওয়া হয়নি। এমনকি করোনার সময় ত্রাণ দিতে গেলেও তাঁদের বাধা দেওয়া হয়।‘
এদিন সায়নী ঘোষের মনোনয়নপত্রকে ঘিরেও কটাক্ষ করেছেন অগ্নিমিত্রা পাল। একজন সাধারণ কর্মী হয়ে আইন বিশ্ববিদ্যালয় বানানো যায় না। সায়নী নিজেই জানেন না যে তিনি কোন দলের হয়ে প্রচার করছেন, কোন দলের প্রার্থী হয়েছেন। তাঁর না জানাটাই স্বাভাবিক, কারণ দু বছর আগে এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েকে তিনি তুলোধনা করেছিলেন নন্দন চত্বরে দাঁড়িয়ে। এখন টিকিট পেয়ে মমতা ব্যানার্জিকে গুরু-মা ভাবছেন।
অগ্নিমিত্রার এই আক্রমণে অবশ্য চুপ করে থাকেন নি আসানসোল দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থীও। পাল্টা তিনি বলেন, 'অগ্নিমিত্রা পাল এই ধরনের কথা বলে নিম্ন রুচির পরিচয় দিচ্ছেন । নিজের বংশপরিচয় দিচ্ছেন এবং তাঁর বেড়ে ওঠা কীভাবে তা বোঝাচ্ছেন। যত দিন যাচ্ছে তত প্রকাশ্যে আসছে যে অগ্নিমিত্রা পাল কত নিম্নমানের রাজনীতিবিদ। উনি আমায় বাচ্চা বলতেন, আমার থেকে এত সিনিয়র হয়েও কীভাবে এই মন্তব্য করছেন জানি না। আমি এই বিষয় নিয়ে মন্তব্য করে নিজেকে নিচে নামাতে চাই না। '
২৬ এপ্রিল আসানসোল দক্ষিণের ভোট। তার আগেই পরস্পরের বিরুদ্ধে বাকযুদ্ধে নেমেছেন দুই তারকা প্রার্থী। 'মানুষের জন্য কাজ করতে এসেছি', বলে প্রতিদিন রাজনীতিবিদরা প্রকাশ্যে একে অপরকে ব্যক্তিগত খোঁচা দিচ্ছেন, কুকথার ঝুলিতে নিন্দার ঝড় সর্বত্র।