সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে জমি রক্ষা আন্দোলনের পিছনে ‘চক্রান্ত’ তার জেরে রাজ্যের যুবসমাজের কর্মসংস্থানের সুযোগ হাতছাড়া হওয়া নিয়ে সোমবার এ বিষয়ে একটি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন বুদ্ধবাবু।
দ্বিতীয় দফা ভোটের আগে বামেদের অক্সিজেন দিয়ে নন্দীগ্রাম-কাণ্ডে সরব হলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। নন্দীগ্রামের ভোটের দুই দিন আগে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মুখ খোলায় আগামি দফাগুলোতে অনেকটা অ্যাডভান্টেজ দেখছে বাম-কংগ্রেস জোট। এমনটাই সুত্রের খবর। নন্দীগ্রামের পুলিশি গুলি চালনার দায় পড়েছিল তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ওপর।
Advertisment
রবিবার সেই দায় ঝাড়তে নন্দীগ্রামের রেয়াপাড়ায় সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বর্তমানের পরে এ বার প্রাক্তন। প্রায় দেড় দশক আগে নন্দীগ্রামে এবং সিঙ্গুরের জমি রক্ষা আন্দোলনের পিছনে ‘কুটিল চিত্রনাট্যের’ অভিযোগ তুললেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
পড়ুন সেই বিবৃতি:
সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে জমি রক্ষা আন্দোলনের পিছনে ‘চক্রান্ত’ তার জেরে রাজ্যের যুবসমাজের কর্মসংস্থানের সুযোগ হাতছাড়া হওয়া নিয়ে সোমবার এ বিষয়ে একটি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন বুদ্ধবাবু। তৃণমূল এবং বিজেপি-কে দুষে লিখেছেন, ‘নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুরে এখন শশ্মানের নীরবতা। সে সময়ের কুটিল চিত্রনাট্যের চক্রান্তকারীরা আজ দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে পরস্পরের বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি করছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ হারিয়েছে বাংলার যুব সমাজ।’
ঘটনাচক্রে, নন্দীগ্রামের জমি রক্ষা আন্দোলনে পুলিশের গুলি চালানোর ঘটনা নিয়ে রবিবার রেয়াপাড়ায় তৃণমূলের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুষেছিলেন শিশির এবং শুভেন্দু অধিকারীকে। ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ ‘বাপ-ব্যাটা’র অনুমতি নিয়েই পুলিশ নন্দীগ্রামে অভিযান চালিয়েছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। এমনকি, হাওয়াই চটি-পরা পুলিশ ঢোকানোর ‘দায়’ও মমতা চাপিয়ে দেন তাঁদের ঘাড়ে। তবে স্থানের উল্লেখ করেও সরাসরি ‘কাল’ এবং ‘পাত্রের’ নাম না করেননি সে সময়ের পুলিশমন্ত্রী বুদ্ধ।
দেড় দশক আগে বামফ্রন্টের স্লোগানের প্রসঙ্গ তুলে বুদ্ধ লিখেছেন, বামফ্রন্ট সরকারের সময় থেকেই যে অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক ভাবনা আমরা রাজ্যের মানুষকে বলার চেষ্টা করেছি, তা হল কৃষি আমাদের ভিত্তি-শিল্প আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা সেই পথ ধরেই এগিয়েছি’।
‘নন্দীগ্রাম-সিঙ্গুরের কুটিল চক্রীরা আজ প্রতিপক্ষ’, TMC-BJP-কে বিঁধে বিবৃতি বুদ্ধদেবের
সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে জমি রক্ষা আন্দোলনের পিছনে ‘চক্রান্ত’ তার জেরে রাজ্যের যুবসমাজের কর্মসংস্থানের সুযোগ হাতছাড়া হওয়া নিয়ে সোমবার এ বিষয়ে একটি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন বুদ্ধবাবু।
Follow Us
দ্বিতীয় দফা ভোটের আগে বামেদের অক্সিজেন দিয়ে নন্দীগ্রাম-কাণ্ডে সরব হলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। নন্দীগ্রামের ভোটের দুই দিন আগে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মুখ খোলায় আগামি দফাগুলোতে অনেকটা অ্যাডভান্টেজ দেখছে বাম-কংগ্রেস জোট। এমনটাই সুত্রের খবর। নন্দীগ্রামের পুলিশি গুলি চালনার দায় পড়েছিল তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ওপর।
রবিবার সেই দায় ঝাড়তে নন্দীগ্রামের রেয়াপাড়ায় সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বর্তমানের পরে এ বার প্রাক্তন। প্রায় দেড় দশক আগে নন্দীগ্রামে এবং সিঙ্গুরের জমি রক্ষা আন্দোলনের পিছনে ‘কুটিল চিত্রনাট্যের’ অভিযোগ তুললেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
পড়ুন সেই বিবৃতি:
সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামে জমি রক্ষা আন্দোলনের পিছনে ‘চক্রান্ত’ তার জেরে রাজ্যের যুবসমাজের কর্মসংস্থানের সুযোগ হাতছাড়া হওয়া নিয়ে সোমবার এ বিষয়ে একটি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন বুদ্ধবাবু। তৃণমূল এবং বিজেপি-কে দুষে লিখেছেন, ‘নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুরে এখন শশ্মানের নীরবতা। সে সময়ের কুটিল চিত্রনাট্যের চক্রান্তকারীরা আজ দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে পরস্পরের বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি করছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ হারিয়েছে বাংলার যুব সমাজ।’
ঘটনাচক্রে, নন্দীগ্রামের জমি রক্ষা আন্দোলনে পুলিশের গুলি চালানোর ঘটনা নিয়ে রবিবার রেয়াপাড়ায় তৃণমূলের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুষেছিলেন শিশির এবং শুভেন্দু অধিকারীকে। ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ ‘বাপ-ব্যাটা’র অনুমতি নিয়েই পুলিশ নন্দীগ্রামে অভিযান চালিয়েছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। এমনকি, হাওয়াই চটি-পরা পুলিশ ঢোকানোর ‘দায়’ও মমতা চাপিয়ে দেন তাঁদের ঘাড়ে। তবে স্থানের উল্লেখ করেও সরাসরি ‘কাল’ এবং ‘পাত্রের’ নাম না করেননি সে সময়ের পুলিশমন্ত্রী বুদ্ধ।
দেড় দশক আগে বামফ্রন্টের স্লোগানের প্রসঙ্গ তুলে বুদ্ধ লিখেছেন, বামফ্রন্ট সরকারের সময় থেকেই যে অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক ভাবনা আমরা রাজ্যের মানুষকে বলার চেষ্টা করেছি, তা হল কৃষি আমাদের ভিত্তি-শিল্প আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা সেই পথ ধরেই এগিয়েছি’।