কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর মঙ্গলবার হুইলচেয়ারে সংসদ ভবনে পৌঁছেছেন। ১৫ ডিসেম্বর সংসদ ভবনের সিঁড়ি থেকে নামার সময় তার পা পিছলে পায়ে চোট লাগে । এরপর মঙ্গলবার তিনি হুইল চেয়ারে সংসদ ভবনে পৌঁছে সংসদের কার্যক্রমে অংশ নেন। থারুর তার অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলের সাথে হুইলচেয়ারে বসে থাকা একটি ছবিও শেয়ার করেছেন। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, 'এই সাময়িক অক্ষমতা আমাকে শিখিয়েছে আমরা কতটা দুর্বল।'
কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর মঙ্গলবার হুইলচেয়ারে বসেই সংসদ ভবনে পৌঁছান। কেরলের তিরুবনন্তপুরমের লোকসভা সাংসদ থারুর ১৫ ডিসেম্বর পা পিছলে গিয়ে সংসদ ভবনের সিঁড়িতে পড়ে যান। সেই ঘটনার পর, মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) প্রথমবারের মতো হুইলচেয়ারে বসেই সংসদে পৌঁছান থারুর।
গত সপ্তাহে সংসদ ভবনের সিঁড়ি থেকে নামার সময় শশী থারুরের পা পিছলে পায়ে চোট পান তিনি। এরপর হুইল চেয়ারে করে সংসদ ভবনে পৌঁছে সংসদের কার্যক্রমে অংশ নেন তিনি। তিনি তার অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে হুইলচেয়ারে বসে থাকা ছবিও শেয়ার করেছেন। কংগ্রেস সাংসদ একটি হুইলচেয়ারে নিজের একটি ছবি শেয়ার করেন এবং পোস্টের ক্যাপশনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য ভারতে কতটা খারাপ ব্যবস্থা, তা নিয়ে তিনি তার হতাশা প্রকাশ করেছেন।
শশী থারুর টুইটারে লিখেছেন, “যখন আপনাকে হুইলচেয়ারে সংসদে প্রবেশ করতে হয়, ৯ নং গেটে, র্যাম্প সহ মাত্র একটি প্রবেশ পথ, সহকারীদের সাহায্যে লোকসভায় পৌঁছাতে সময় লেগেছিল চার মিনিট। এই অক্ষমতা আমাকে শিখিয়েছে যে আমাদের সিস্টেমগুলি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কতটা খারাপ"
থারুরের টুইট পোস্ট হওয়ার পর থেকে ১২ হাজারের বেশি লাইক পেয়েছে। অনেক ব্যবহারকারী তার পোস্টে মন্তব্যও করেছেন। কেউ কেউ উল্লেখ করেছেন যে তার আঘাতে তাকে সাহায্য করার জন্য তার কমপক্ষে তিনজন সহকারী রয়েছেন, যখন দেশের বেশিরভাগ প্রতিবন্ধীকে সাহায্য করার মত কেউ থাকেনা। তাদের নিজেদের যাবতীয় কাজ করে নিতে হয়”।