Advertisment

তিন কেন্দ্রেই বিপুল ভোটে জিতবে বিজেপি, 'দায়িত্ব সহকারে' দাবি মুকুলের

West Bengal BY Election 2019 highlights: "এত কিছু হওয়া সত্ত্বেও আমি দায়িত্ব সহকারে বলছি, তিনটি কেন্দ্রের উপনির্বাচনেই মানুষের জিত হবে, ভারতীয় জনতা পার্টির জিত হবে বিপুল ভোটে।"

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
mukul roy, মুকুল রায়

বিজেপি নেতা মুকুল রায়। ফাইল ছবি।

West Bengal BY Election 2019 highlights: রাজ্যের তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন ঘিরে দিনব্যাপী উত্তপ্ত হয়ে রইল কালিয়াগঞ্জ, করিমপুর এবং খড়গপুর। বেলা বাড়তেই একের পর এক ঘটনায় উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। করিমপুরে রীতিমত জঙ্গলে ফেলে মারধর করা হয় বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারকে। এই ঘটনার পরই ভারতের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন অফিসারকে চিঠি দেন বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং বিজেপির রাজ্য নির্বাহী কমিটির সদস্য শিশির বাজোরিয়া। সাংবাদিক বৈঠকে মুকুল রায় বলেন, "জয়প্রকাশ মজুমদারের সঙ্গে এই যে ঘটনা ঘটল, সেই এলাকার দায়িত্ব ছিল জেলা পুলিশ সুপার, জেলা শাসক এবং জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের। এত কিছু হওয়া সত্ত্বেও আমি দায়িত্ব সহকারে বলছি, তিনটি কেন্দ্রের উপনির্বাচনেই মানুষের জিত হবে, ভারতীয় জনতা পার্টির জিত হবে বিপুল ভোটে।" মুকুল রায় আরও বলেন, "এই অবস্থায় এটা প্রমাণিত যে পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র নেই। আর কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়া নির্বাচন অসম্ভব। যিনি এখানে গণতন্ত্র নিধন করেছেন তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উনি জেলার পুলিশ সুপারদের ধমকি চমকি দিয়ে কোনওভাবে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।"

Advertisment

আরও পড়ুন: নজরে কালিয়াগঞ্জ: লোকসভার ব্যবধান ঘোচাতে পারবে কংগ্রেস, তৃণমূল?   

প্রসঙ্গত রাজনীতির প্রেক্ষিতে এই উপনির্বাচন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। লোকসভা ভোটে এই তিন কেন্দ্রেই ভাল ফল করেছে বিজেপি। সেই ধারা কী বজায় রাখতে পারবে বাংলার রাজনীতিতে দ্বিতীয় শক্তি হয়ে উঠে আসা গেরুয়া শিবির? অন্যদিকে, রাজ্যের শাসক দলের কাছে দুর্গ পুনপ্রতিষ্ঠার লড়াই। লোকসভা ভোটে ধরাশায়ী বাম, কংগ্রেস। উপনির্বাচনে জোট বেঁধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এই দুই দল। রাজ্য রাজনীতিতে তারা কী ফের তাদের ভোট ব্যাঙ্ক পুনরুদ্ধার করতে পারবেন? একাধিক প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে কালিয়াগঞ্জ, করিমপুর ও খড়গপুর সদর কেন্দ্রের উপ নির্বাচনে।

আরও পড়ুন:   বড় অগ্নিপরীক্ষার মুখে দিলীপ, মুকুল ও প্রশান্ত কিশোর

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলার তিন কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ভোট চলছে ৮০১টি কেন্দ্রে। রয়েছে কড়া সুরক্ষা। মোট ১৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে নিরাপত্তার দায়িত্বে। এছাড়াও রয়েছে রাজ্য পুলিশ।নদিয়ার করিমপুরে তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র ও খড়গপুরে বিজেপির দিলীপ ঘোষ সাংসদ নির্বাচিত হওয়ায় ওই দুটি আসন ফাঁকা হয়ে যায়। অন্যদিকে, উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের বিধায়ক প্রমথনাথ রায়ের মৃত্যুতে সেটি খালি হয়। তাই এই বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন হচ্ছে। তিন কেন্দ্রেরই প্রার্থী দিয়েছে যুযুধান তৃণমূল ও বিজেপি। এদিকে, কালিয়াগঞ্জ ও খড়গপুর সদর কংগ্রেসকে ছেড়ে দিয়েছে বামফ্রন্ট। করিমপুরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সিপিআইএম প্রার্থী।

Read the full story in English

Live Blog

রাজ্যের তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। ভোটের খবর সংক্রান্ত সব খবরের জন্য চোখ রাখুন West Bengal BY Election 2019 highlights-এ



























19:28 (IST)25 Nov 19










































উপনির্বাচন চলাকালীনই হুমকি দিলেন দিলীপ ঘোষ!

বিধানসভা উপনির্বাচন ঘিরে সোমবার দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে তিন কেন্দ্রেরই একাধিক এলাকা। শাসক দল তৃণমূল এবং পদ্মশিবিরের ক্ষমতা দখলের লড়ায়েই মূলত উত্তাপ ছড়িয়েছে। সোমবার সকালে খড়গপুরে উপনিবার্চন শুরু হতেই নাম না করে তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিদায়ী বিধায়ক তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, “আমাদের কর্মীরা রাস্তায় আছেন। তাঁদের নিশানা করা হচ্ছে। আমরা পুলিশ, প্রশাসনকে অভিযোগ জানাব। তবে যদি প্রয়োজন হয়, শক্তি প্রয়োগের জন্য প্রস্তুত আছি আমরা।” বিস্তারিত পড়ুন,  এখানে

19:23 (IST)25 Nov 19










































এক নজরে বিধানসভা উপনির্বাচনে তিন কেন্দ্রে ভোটের হার

সোমবার সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে ভোটের হার ছিল ৭৭.৭৯ শতাংশ। করিমপুর ও খড়গপুর সদরে ভোট শতাংশের হার যথাক্রমে ৮১.২৩ ও ৬৭.৬২%। এই তিন কেন্দ্রে সকাল ১১টা পর্যন্ত ভোটের হার ছিল ৩১.২৫ শতাংশ, ৩১.২৫ শতাংশ এবং ২৮.০২ শতাংশ। সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে ভোটের হার ছিল ১৪.১৩ শতাংশ। করিমপুর ও খড়গপুর সদরে প্রথম দু'ঘন্টার ভোট শতাংশের হার যথাক্রমে ১৪.৭১ ও ১২.৬০।

17:26 (IST)25 Nov 19










































ভোটের আগেই ফলঘোষণা মুকুলের

উপনির্বাচন মিটতেই সাংবাদিক সম্মেলনে মুকুল রায় বলেন, "জয়প্রকাশ মজুমদারের সঙ্গে এই যে ঘটনা ঘটল, সেই এলাকার দায়িত্ব ছিল জেলা পুলিশ সুপার, জেলা শাসক এবং জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের। জেলা পুলিশ সুপার নদীয়ার ক্ষেত্রে সম্পূর্নভাবে ব্যর্থ হয়েছেন আইন শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে। তাই আমরা দাবি করছি এক্ষুণি জেলাশাসক এবং জেলাপুলিশ সুপারকে বরখাস্ত করা হোক এবং তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিক নির্বাচন কমিশন। অন্যদিকে, কালিয়াগঞ্জ, খড়গপুরেও বুথ দখলের অভিযোগ আছে। মেদিনীপুরের পুলিশ অফিসাররাও রাস্তায় নেমেছিল। আমরা নির্বাচন আধিকারিকের কাছে অভিযোগ করেছি। মুখ্য নির্বাচন আধিকারিককে মেলে অভিযোগ করেছি এবং উপ মুখ্য আধিকারিককে ফোনে সবটা জানিয়েছি। এত কিছু হওয়া সত্ত্বেও আমি দায়িত্ব সহকারে বলছি, তিনটি কেন্দ্রের উপনির্বাচনেই মানুষের জিত হবে, ভারতীয় জনতা পার্টির জিত হবে বিপুল ভোটে।" 

16:56 (IST)25 Nov 19










































'জয়প্রকাশ মজুমদারের ঘটনা গণতন্ত্রের লজ্জা', একই সুর মান্নান-সুজনের

জয়প্রকাশ মজুমদারের ওপর যে হামলার ঘটনায় মুখ খুললেন কংগ্রেসের আব্দুল মান্নান এবং সিপিএমের সুজন চক্রবর্তী। আব্দুল মান্নান বলেন, "জয়প্রকাশ মজুমদারের ওপর যে অত্যাচার হয়েছে, আমরা তখনই নিন্দা করতাম যখন আমাদের উপর যখন তৃণমূল হামলা করেছে তখন যদি তাঁরা নিন্দা করত। তৃণমূল যখন আমাদের উপর হামলা করে তখন পরোক্ষভাবে ওরা তৃণমূলের প্রশংসা করে। তবে আমরা উভয়পক্ষের এই হামলাকে বরদাস্ত করি না। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে লজ্জাজনক। এই দুই অশুভ শক্তি ভারতের গণতন্ত্র এবং নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণৎ করছে।" অন্যদিকে, সুজন চক্রবর্তী বলেন, "নির্বাচনে শাসক দল যেখানে যেমন সুযোগ পেয়েছেন তা করেছেন। করিমপুরে যেভাবে প্রার্থীকে লাথি মারল, সেখানে ছবিটাই কথা বলছে। বিজেপি একটা অসভ্য দল, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু তাহলেও নির্বাচনে এভাবে আক্রমণ। এই দায় আসলে বিজেপিরও। এটা গণতন্ত্রের লজ্জা।"

16:34 (IST)25 Nov 19










































প্রহৃত হলেন বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদার
16:22 (IST)25 Nov 19










































দিলীপ ঘোষের নামে অভিযোগ দায়ের তৃণমূলের

খড়গপুরের ভোটার নন, তবুও নির্বাচনের দিন দিলীপ ঘোষের খড়গপুরে অবস্থান নিয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানাল তৃণমূল। যদিও দিলীপ ঘোষ জানিয়েছে তাঁর থাকার বিষয়ে তিনি জেলা প্রশাসনকে অবগত করেছিলেন।

16:04 (IST)25 Nov 19










































বিজেপিকে ভোট দিতে উৎসাহ, থানায় নিয়ে যাওয়া হল পোলিং অফিসারকে

কালিয়াগঞ্জের ৪৭ নম্বর বুথের সেকেন্ড পোলিং অফিসারের বিরুদ্ধে বিজেপিকে সমর্থনের অভিযোগ উঠল। তৃণমূলের অভিযোগ, ভোট চলাকালীন পোলিং অফিসার কল্লোল সিনহা বুথের ভেতর ভোটারদের বিজেপিকে ভোট দেবার কথা বলেন। এরপরই সেক্টর অফিসারের নির্দেশে তাঁকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।

15:46 (IST)25 Nov 19










































জয়প্রকাশ মজুমদারের হামলাকারীদের বাম প্রকাশ করল বিজেপি

বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মারধর করা হয় করিমপুরের বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারকে, এমনটাই অভিযোগ করেছিল বিজেপি। ঘটনায় দৃষ্টিনিক্ষেপ করার জন্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠিও পাঠান মুকুল রায় এবং শিশির বাজোরিয়া। ঘটনার কিছুক্ষণ কাটতে না কাটতেই অভিযুক্তদের নাম প্রকাশ করল বিজেপি। জানা যাচ্ছে, জয়প্রকাশ মজুমদারকে যিনি লাথি মারে, তাঁর নাম তারেকুল শেখ। অন্যান্যরা হলেন, হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, কামালুদ্দিন বিশ্বাস, দিনারুল বিশ্বাস, মাসাদুল আলাম, বঙ্কিম মন্ডল প্রমুখ।

nএক্সপ্রেস ফোটো- পার্থ পাল " id="lbcontentbody">
15:04 (IST)25 Nov 19










































ভোট দিলেন খড়গপুরের তৃণমূল প্রার্থী

খড়গপুরের তৃণমূল প্রার্থী প্রদীপ সরকার। এদিন দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন ঘাসফুল শিবিরের এই প্রার্থী।

publive-image

এক্সপ্রেস ফোটো- পার্থ পাল 

nএক্সপ্রেস ফোটো-পার্থ পাল " id="lbcontentbody">
14:39 (IST)25 Nov 19










































'উত্তপ্ত' নির্বাচনে 'স্বস্তির চুমুক' গেরুয়া প্রার্থীর

বিধানসভা উপনির্বাচন চলাকালীন ডাবের জলে চুমুক খড়গপুরের বিজেপি প্রার্থীর।

publive-image

এক্সপ্রেস ফোটো-পার্থ পাল 

14:24 (IST)25 Nov 19










































শাসক-বিরোধী সংঘর্ষে উত্তপ্ত কালিয়াগঞ্জ

উপনির্বাচনকে ঘিরে ফের উত্তপ্ত বাংলা। অশান্তি ছড়াল নির্বাচনী কেন্দ্রগুলিতে। বিজেপি-তৃণমূল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে উত্তাল হল গোটা কালিয়াগঞ্জ

14:00 (IST)25 Nov 19










































এক নজরে বিধানসভা উপনির্বাচনে তিন কেন্দ্রে ভোটের হার

সোমবার বেলা ১টা পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে ভোটের হার ছিল ৪৯.৭০ শতাংশ। করিমপুর ও খড়গপুর সদরে প্রথম দু'ঘন্টার ভোট শতাংশের হার যথাক্রমে ৫০.৫০ ও ৪২.৮০। এই তিন কেন্দ্রে সকাল ১১টা পর্যন্ত ভোটের হার ছিল ৩১.২৫ শতাংশ, ৩১.২৫ শতাংশ এবং ২৮.০২ শতাংশ। সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে ভোটের হার ছিল ১৪.১৩ শতাংশ। করিমপুর ও খড়গপুর সদরে প্রথম দু'ঘন্টার ভোট শতাংশের হার যথাক্রমে ১৪.৭১ ও ১২.৬০। এই তিন কেন্দ্রের সকাল ৭টা পর্যন্ত গড়ে ভোটের হার ১৩.৮১ শতাংশ বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

13:44 (IST)25 Nov 19










































লোকসভার ব্যবধান ঘোচাতে পারবে কংগ্রেস, তৃণমূল? নজরে কালিয়াগঞ্জ!

গত বিধানসভা নির্বাচনে উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জে বিরাট ব্যবধানে জয় পেয়েছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী। বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থীর জয়ের ব্যবধান ছিল ৪৬,৬০২। এর ঠিক তিন বছর পর রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরী কালিয়াগঞ্জ থেকে ৫৬,৭৬২ ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে ছিলেন। ফলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে, সহজ অঙ্কের হিসাবে ২৫ নভেম্বরের নির্বাচনে এই মুহূর্তে অনেকটাই এগিয়ে পদ্মশিবির। তবে নির্বাচনে জয়-পরাজয় শুধু অঙ্কের ওপর নির্ভর করে না, রসায়নেরও একটা বিষয় রয়েছে। বিস্তারিত পড়ুন: নজরে কালিয়াগঞ্জ: লোকসভার ব্যবধান ঘোচাতে পারবে কংগ্রেস, তৃণমূল?

" id="lbcontentbody">
13:15 (IST)25 Nov 19










































নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিলেন মুকুল। কী লিখেছেন?

পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্রমশই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে তিন কেন্দ্র। এর মধ্যেই করিমগঞ্জে প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করার জন্য মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন অফিসারকে চিঠি দিয়েছেন বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং বিজেপির রাজ্য নির্বাহী কমিটির সদস্য শিশির বাজোরিয়া।

publive-image

12:56 (IST)25 Nov 19










































বিধানসভা উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে কালিয়াগঞ্জ

বিজেপির ভোটারদের বুথ থেকে মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন স্থানীয় বাসিন্দা, ঠিক কী বলেছেন তিনি?

12:45 (IST)25 Nov 19










































বিজেপি প্রার্থীকে শো-কজ করল নির্বাচন কমিশন

কালিয়াগঞ্জের বিজেপি প্রার্থী কমল সরকার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ভোটকক্ষে ভোটদান করায় বিজেপি প্রার্থীকে শো - কজ করা হয়েছে ,  জানিয়েছে কালিয়াগঞ্জ জেলা প্রশাসন।ঘটনায় কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের ৮৬ নম্বর বালাস বুথের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার শিশিররঞ্জন শিকারিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। পাশাপাশি তাঁকে শোকজ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানানো হয়েছে।

nছবি: অভিষেক রায়" id="lbcontentbody">
12:34 (IST)25 Nov 19










































খড়গপুরে বুথের বাইরে ভোটারদের লাইন

বেলা বাড়তেই খড়গপুরের বিভিন্ন বুথে ভোটারদের লাইন বাড়তে থাকে। দু-একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া  খড়গপুর সদর কেন্দ্রের উপনির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে।

ছবি- অভিষেক রায়

ছবি: অভিষেক রায়

12:26 (IST)25 Nov 19










































সকাল ১১টা অবধি তিন কেন্দ্রে ভোটের হার ঘোষণা

সকাল ১১টা অবধি কালিয়াগঞ্জে ভোট পড়েছে ৩১.২৫ শতাংশ, করিমপুরে ভোটদানের হার ৩১.২৫ শতাংশ এবং খড়গপুরে ভোট পড়েছে ২৮.০২ শতাংশ। সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে ভোটের হার ছিল ১৪.১৩ শতাংশ। করিমপুর ও খড়গপুর সদরে প্রথম দু'ঘন্টার ভোট শতাংশের হার যথাক্রমে ১৪.৭১ ও ১২.৬০। এই তিন কেন্দ্রের সকাল ৭টা পর্যন্ত গড়ে ভোটের হার ১৩.৮১ শতাংশ বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

12:04 (IST)25 Nov 19










































বালাস বুথের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসারকে সরাল কমিশন

স্ত্রীকে নিয়ে বিজেপি প্রার্থীর একসঙ্গে ভোট দেবার ঘটনায় কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের ৮৬ নম্বর বালাস বুথের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার শিশিররঞ্জন শিকারিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। পাশাপাশি তাঁকে শোকজ করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানানো হয়েছে।

11:24 (IST)25 Nov 19










































স্ত্রীর হয়ে ভোট দিলেন কালিয়াগঞ্জের বিজেপি প্রার্থী, অভিযোগ তৃণমূলের

কালিয়াগঞ্জের বিজেপি প্রার্থী কমল সরকার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ভোটকক্ষে ভোটদান করায় নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাল তৃণমূল কংগ্রেস। কালিয়াগঞ্জ বিধানসভার ৮৬ নম্বর বুথে বিজেপি প্রার্থী কমল সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তোলে তৃণমূল কংগ্রেস। কালিয়াগঞ্জ শহর তৃণমূল সভাপতি কার্তিকচন্দ্র পালের অভিযোগ,  'নিজের ভোট দেওয়ার পাশাপাশি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ভোটদান কক্ষে প্রবেশ করে তাঁর ভোটও দিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। এটা সম্পূর্ণ অবৈধ ও বেআইনি।' তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। যদিও বিজেপি প্রার্থী কমল সরকারের দাবি,  ' স্ত্রী তাঁকে যেখানে বলেছেন তিনি সেখানেই ভোটদান করেছেন।'স্ত্রীর হয়ে ভোট দিলেন কালিয়াগঞ্জের বিজেপি প্রার্থীর, এমনটাই অভিযোগ স্ত্রীর হয়ে ভোট দিলেন কালিয়াগঞ্জের বিজেপি প্রার্থীর, এমনটাই অভিযোগ pic.twitter.com/DjGMC04ShI— IE Bangla (@ieBangla) November 25, 2019

11:23 (IST)25 Nov 19










































প্রথম দু'ঘন্টায় ভোটের হার গড়ে ১৩.৮১ শতাংশ

সকাল ৯টা পর্যন্ত কালিয়াগঞ্জে ভোটের হার ১৪.১৩ শতাংশ। করিমপুর ও খড়গপুর সদরে প্রথম দু'ঘন্টার ভোট শতাংশের হার যথাক্রমে ১৪.৭১ ও ১২.৬০। এই তিন কেন্দ্রের সকাল ৭টা পর্যন্ত গড়ে ভোটের হার ১৩.৮১ শতাংশ বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

11:01 (IST)25 Nov 19










































করিমপুরে উত্তেজনা, সাহেবপাড়ায় পুলিশের লাঠিচার্জ

করিমপুরের সাহেবপাড়ায় পৌঁছলে বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু হয়। তাঁর পথ আটকে বেশ কিছুক্ষণ চলে এই বিক্ষোভ। বিক্ষোভকারীরা শাসক দলের কর্মী, সমর্থক বলে দাবি বিজেপির। পরে লাঠিচার্জ ককরে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়  পুলিশ। 'পুলিশ নীরব, তৃণমূল কর্মী, সমর্থকদের গন্ডোগোলের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।' অভিযোগ করিমপুরের বিজেপি প্রার্থীর।

10:57 (IST)25 Nov 19










































জয়প্রকাশ মজুমদারকে ধাক্কা মেরে বুথ থেকে বার করল কেন্দ্রীয় বাহিনী

বেলা বাড়তেই উত্তেজনা ছড়ায় করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রের নথিডাঙার ২১, ২২ ও ২৩ নম্বর বুথে। সেখানে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করে বিজেপি প্রার্থী ভোটারদের প্রভাবিত করছেন বলে অভিযোগ ওঠে। তাঁকে ভোট কেন্দ্র থেকে ধাক্কা মেরে বার করে দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। এছাড়া কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া আপাতত তিন কেন্দ্রেই ভোট চলছে শান্তিপূর্ণভাবে।

কালিয়াগঞ্জ ও খড়গপুর সদর আসন কোনও রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের দখলে ছিল না। কালিয়াগঞ্জ কংগ্রেসের দখলে থাকলেও, খড়গপুর আসটি হাত শিবরের থেকে ২০১৬ সালে ছিনিয়ে নেয় বিজেপি। ২০১৯ সালের লোকসভার নিরিখে এই দুই আসনেই এগিয়ে পদ্ম শিবির। লোকসভায় কালিয়াগঞ্জ ও খড়গপুর বিধানসভায় বিজেপি এগিয়ে যথাক্রমে প্রায় ৫৭ ও ৪৫ হাজার ভোটে। অন্যদিকে, করিমপুর বিধানসভা ছিল তৃণমূলের। লোকসভাতেও এই কেন্দ্রে ঘাস-ফুল শিবির এগিয়ে ছিল প্রায় ১৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে।

ভোটের ফল ঘোষণা হবে ২৮ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার।

CONGRESS CPIM bjp tmc west bengal politics
Advertisment