/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/09/Bill-Pass.jpg)
নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে পাস হল বিল।
লোকসভায় পাস হয়ে গেল 'নারীশক্তি বন্দন অধিনিয়ম বিল' (মহিলা সংরক্ষণ বিল)। সংবিধানের ১২৮তম সংশোধনীর মাধ্যমে বিলটি লোকসভায় পাস হল। ৪৫৪-২ ভোটে সংসদের নিম্নকক্ষে পাস হল বিলটি। অর্থাৎ বিলের পক্ষে ভোট পড়েছে ৪৫৪টি। আর, বিপক্ষে পড়েছে ২টি ভোট। ভোটাভুটির সময় প্রধানমন্ত্রী নিজেও সংসদে উপস্থিত ছিলেন। এই বিল রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর আইনে পরিণত হবে। যার ভিত্তিতে দেশের আইনসভায় ৩৩ শতাংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত হবে।
এর আগে ওবিসি ইস্যুতে সরগরম হয়ে ওঠে সংসদ। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেন, 'ভারত সরকারের ৯০ জন সচিব আছেন। ৯০ জনের মধ্যে কতজন ওবিসি সম্প্রদায় থেকে এসেছেন? উত্তর শুনে আমি হতবাক এবং ভেঙে পড়েছিলাম। মাত্র তিন জন সচিব ওবিসি সম্প্রদায়ের।'
भारत सरकार के 90 सचिवों में से मात्र 3 सचिव ही OBC समुदाय के हैं। ये देश के बजट के बस 5% के ज़िम्मेदार हैं।
2019 में एक भी सचिव OBC नहीं थे!
सरकार Women’s Reservation Bill को आज ही लागू करे। और, प्रधानमंत्री जी, Caste Census से डरो मत! pic.twitter.com/ZR256VAbC7— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) September 20, 2023
জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, 'তাঁরা মনে করে সচিবদের দ্বারা এই দেশ চলে। আমি মনে করি, সরকার এই দেশ চালায়। বর্তমানে বিজেপিতেই শুধু ওবিসি সাংসদের সংখ্যা ৮৫। ওবিসি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সংখ্যা ২৯। শুধু তাই নয়, বিজেপিই একমাত্র দল যারা দেশকে একজন ওবিসি প্রধানমন্ত্রী উপহার দিয়েছে।'
Speaking in the Lok Sabha on the Women's Reservation Bill. https://t.co/ovvS2Hq37x
— Amit Shah (@AmitShah) September 20, 2023
আরও পড়ুন- মহিলা সংরক্ষণ বিল কেন অসম্পূর্ণ? লোকসভায় বোঝালেন রাহুল, পালটা কী জবাব শাহর?
আরও পড়ুন- মহিলা সংরক্ষণ বিল বিরাট ধোঁকাবাজি! সত্যিটা ফাঁস করে দিলেন তৃণমূলের মহুয়া
এর আগে বুধবার সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়ে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত ৭ ঘণ্টা ধরে মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে সংসদে বিতর্ক এবং আলোচনা চলেছে। এদিনের বিতর্কে লোকসভায় তৃণমূলের তরফে বক্তব্য রেখেছেন মহুয়া মৈত্র ও কাকলি ঘোষ দস্তিদার। বুধবার অধিবেশন শুরুর আগে রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে বসেছিলেন বিরোধী জোট 'INDIA'-র সাংসদরা। কংগ্রেসের তরফে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সনিয়া গান্ধী জানান, মহিলা সংরক্ষণ বিল দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর এক স্বপ্ন ছিল।