রবিবার সকাল থেকেই ঘন ধোঁয়ার কার্পেটে মোড়া ছিল নয়াদিল্লি। দেশের রাজধানীতে বাতাসের গুণমান সূচক ৯০০ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। যা অত্য়ন্ত বিপজ্জনক। সকালের দিকে এক পশলা বৃষ্টিও হয়েছিল। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশের প্রথম টি-২০ ম্য়াচের খানিক আগে বাতাসের গুণমানের কিছুটা হলেও উন্নতি হয়েছিল।
বিসিসিআই-এর থেকে ফিরোজ শাহ কোটলায় ম্য়াচ অনুষ্ঠিত করা নিয়ে নিশ্চয়তা থাকলেও, ম্য়াচ ভেস্তে যাওয়ার একটা আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। ম্য়াচের প্রাক্কালে জনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল। সাউথ দিল্লি মিউনিসিপ্য়াল কর্পোরেশন ও দিল্লি ডিসট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলায় জল ছেটায় কোটলা চত্ত্বরে।
আরও পড়ুন-বিশ্লেষণ: দিল্লির দূষণ মোকাবিলায় কী করছে সেখানকার সরকার?
দিল্লির ও ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার বিষেণ সিং বেদী ও গৌতম গম্ভীর দিল্লি দূষণের মধ্য়েও এই অবস্থায় ম্য়াচ আয়োজন করার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। সন্ধ্য়ার দিকে পরিস্থিতি কিছুটা উন্নত হয়। ম্য়াচ শুরু হওয়ার এক ঘণ্টা আগে বাতাসের গুণমান সূচক ৯০০ থেকে ২৮০-তে নেমে আসে।
আরও পড়ুন-ম্যাচ হবে তো! উদ্বেগ সমর্থকদের
সকাল থেকে শহরবাসী যা দেখে ছিলেন তার থেকে কিছুটা পরিস্থিতি ভাল হয়। আর এই পরিস্থিতিতেও খেলা দেখতে এলেন ২৫০০০ দর্শক। শইফুল ইসলাম এর মধ্য়েই তৈরি হয়ে গিয়েছিলেন ভারতের ওপেনার রোহিত শর্মাকে বল করার জন্য়। স্ট্য়ান্ডও আসতে আসতে ভরতে শুরু করে। দিল্লির এয়ার এমার্জেন্সি কনস্পিরেসি থিওরির মতোই দেখাল।
Read full story in English