ক্লাবের গঠন নিয়ে ফেডারেশনের চিঠি ইস্টবেঙ্গলকে

কোয়েস এবং ইস্টবেঙ্গল গাঁটছড়া বেঁধেছিল ২০১৮ থেকে। কোয়েস ইস্টবেঙ্গল এফসি কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানা ছিল কোয়েস এবং বাকি ৩০ শতাংশ ইস্টবেঙ্গলের কাছে।

কোয়েস এবং ইস্টবেঙ্গল গাঁটছড়া বেঁধেছিল ২০১৮ থেকে। কোয়েস ইস্টবেঙ্গল এফসি কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানা ছিল কোয়েস এবং বাকি ৩০ শতাংশ ইস্টবেঙ্গলের কাছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ক্লাবের মালিকানার কাঠামো কী হবে, তা নিয়ে এবার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের কাছ থেকে জানতে চাইলো এআইএফএফ। ফেডারেশনের কাছে এখন ক্লাবের নাম কোয়েস ইস্টবেঙ্গল হিসাবে নথিভুক্ত রয়েছে। তবে জুন মাস থেকেই কোয়েসের সঙ্গে সরকারিভাবে বিচ্ছেদ হয়ে যাচ্ছে। এরপরে ক্লাবের ভবিষ্যৎ মালিকানা নিয়েই এবার জানতে চাইলো ফেডারেশন।

Advertisment

বেঙ্গালুরুর বহুজাতিক সংস্থা কোয়েস এবং ইস্টবেঙ্গল গাঁটছড়া বেঁধেছিল ২০১৮ থেকে। কোয়েস ইস্টবেঙ্গল এফসি কোম্পানির ৭০ শতাংশ মালিকানা ছিল কোয়েস এবং বাকি ৩০ শতাংশ ইস্টবেঙ্গলের কাছে। শুরুতে অনেক প্রতিশ্রুতি জাগিয়ে শুরু করলেও কয়েকমাস পর থেকেই সম্পর্ক তিক্ত হতে শুরু করে। চুক্তির অন্যতম শর্তই ছিল তিন বছরের মধ্যে আইএসএলে খেলতে হবে ইস্টবেঙ্গলকে।

যাইহোক, এখন ক্লাবের মালিকানার গঠন কি হতে চলেছে সেদিকে নজর সবাইয়েরই। কোয়েস কি কোম্পানি ভেঙে ইস্টবেঙ্গলের হাতেই ফুটবলের দায় দায়িত্ব পরিচালনা করার ভার তুলে দেবে, নাকি কোয়েস ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে সম্পর্কছেদের পরেও নিজের শেয়ার ধরে রাখবে, তা দেখার।

Advertisment

এএফসির লাইসেন্সিংয়ের অন্যতম শর্তই হল ক্লাবের মালিকানা সুস্পষ্টভাবে জানাতে হবে সংশ্লিষ্ট দেশের ফেডারেশনকে। সেই মত ইস্টবেঙ্গল ও কোয়েসকে ক্লাবের ভবিষ্যৎ নিয়ে সরকারি ভাবে ফেডারেশনকে খোলসা করতে হবে।

ঘটনা হল, গত মরশুমে ইস্টবেঙ্গল সহ আই লিগের বাকি আট ক্লাব এএফসির লাইসেন্সিংয়ের শর্ত পূরণ করতে পারেনি। তবে ক্লাব লাইসেন্সিংয়ের নিয়ম অনুযায়ী, এক বছর প্রত্যেক ক্লাবকেই ছাড় দেওয়া হয়েছে এই বিষয়ে। সেই নিয়ম অনুযায়ী, ক্লাবদের এক মরশুম ছাড় থাকলেও বিশেষ পরিস্থিতিতে এই ছাড়ের সময়সীমা বাড়তে পারে।

East Bengal AIFF