/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/01/shoaib-sania-izhan.jpg)
Sania Mirza son Izhan Mirza Malik: পুত্রের সঙ্গে শোয়েব-সানিয়া (টুইটার)
Shoaib Malik divorced with Sania Mirza: ২০১০-এ ভারতীয় ব্যবসায়ী এবং হায়দরাবাদের সোহরাব মির্জা যিনি সানিয়ার বাল্য বন্ধু ছিলেন, তাঁকেই ধোঁকা দিয়ে সানিয়া পাকিস্তানি ক্রিকেটার শোয়েব মালিককে বিয়ে করার পর ঝড় উঠেছিল। ভারতীয়কে ছেড়ে পাকিস্তানিকে বিয়ে করায় সানিয়া রাতারাতি 'দেশদ্রোহী' তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। তবে বিয়ের পরেও দেশ বদলাননি সানিয়া। ভারতের হয়েই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে দেশের মুখ উজ্জ্বল করে গিয়েছেন। এমনকি তিনি পাকিস্তান নয়, থাকতেন দুবাইয়ে।
তবে শনিবারের পর আচমকা সবকিছুই যেন বদলে গিয়েছে ভারতীয় টেনিসের গ্ল্যাম গার্লের জন্য। সানিয়াকে ছেড়ে পাক অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ে করার ঘোষণা করেছেন শোয়েব মালিক। তারপরেই জানা গিয়েছে, সানিয়ার সঙ্গে আগেই ডিভোর্স হয়ে গিয়েছিল।
এবার এই ইস্যুতেই বিতর্ক বাড়াল আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মার একটি প্যারোডি একাউন্ট। কড়া ভাষায় সেই একাউন্ট থেকে বলে দেওয়া হল, সানিয়ার পুত্র ইজহানকে যেন ভারতের নাগরিকত্ব না দেওয়া হয়। আসামের মুখ্যমন্ত্রীর সেই নকল একাউন্ট থেকে সানিয়ার সঙ্গে তাঁর পুত্রের ছবি শেয়ার করে বিস্ফোরকভাবে টুইটে লিখে দেন, "কোনওমূল্যেই সানিয়া মির্জা এবং ওঁর সন্তানকে ভারতের নাগরিকত্ব দেব না। কারোর নির্বুদ্ধিতার দায় ভারত নেবে না।" যদিও এই ঘটনায় সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই একাউন্টকে সেই বক্তব্যের জন্য চূড়ান্ত সমালোচিত হতে হয়েছে।
सीमा हैदर के बारे में आपकी क्या राय है? #SeemaHaider भी चार पाकिस्तानी बच्चे लेकर आयी है। pic.twitter.com/Wj2JlnO15k
— Shiv Shankar (@ShivSha44674435) January 20, 2024
নেটিজেনরা সেই একাউন্ট ব্যবহারকারীকে মা হায়দারের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। বলা হয়, সীমা হায়দার-ও চার সন্তানকে নিয়ে ভারতে এসেছিলেন। অন্য একজন। লেখেন, "অন্য এক পাক মহিলাও সন্তানদের নিয়ে ভারতে এসেছিল। ওঁকেও তাহলে নাগরিকত্ব দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত কেন্দ্রীয় সরকারের।" একজন বলেন, "সানিয়া মির্জা ভারতের গর্ব। উনি সবসময় ভারতের নাগরিক। গোটা দুনিয়া নির্বোধদের হয়ে যাচ্ছে।"
सानिया मिर्जा के पास भारत की नागरिकता है,तुम क्या दोगे और दूसरी बात वह तलाक लेना या देना उसका निजी मामला है, पता नहीं क्यों लोगों को दूसरों की जिंदगी में दखल देने की आदत होती है
— Anshika Tiwari (@2591anshika) January 20, 2024
आप एक संवैधानिक पद पर है कम से कम उसी का लिहाज़ कर लेते।
— Adv. Vivek Choudhary (Naresh) (@only1vivekc) January 20, 2024
অন্য একজন কড়া ভাষায় লেখেন, "সানিয়া ইতিমধ্যেই ভারতের নাগরিক। আপনি নতুন করে কি নাগরিকত্ব দেবেন? দ্বিতীয়ত, ডিভোর্স ওঁর ব্যক্তিগত বিষয়। ব্যক্তিগত বিষয়ে সকলের নাক না গলালেই ভালো।" অনেকেই সেই একাউন্টটি যে ফেক তা উপলব্ধি না করেই আসামের মুখ্যমন্ত্রীর সমালোচনা করেছেন।