/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/06/pak2.jpg)
Australia vs Pakistan , Australia vs Pakistan Live Score আজকের প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ ডেভিড ওয়ার্নার। ছবি: টুইটার থেকে
ICC World Cup 2019, Australia vs Pakistan: ৩০৮ রান তাড়া করেব্যাট করতে নেমে বেশ ভালো শুরু করেও শেষমেশ খেই হারালো 'আনপ্রেডিক্টেবল' পাকিস্তান, যেমন এর আগে অগুনতি বার হারিয়েছে তারা। একদিকে জমিয়ে খেলছিলেন বাবর আজম, অন্যদিকটা ধরে রেখেছিলেন ইমাম-উল-হক। আচমকাই কুল্টার-নাইলের বাউন্সারের জবাব খুঁজে না পেয়ে ড্রেসিং রুমে ফিরলেন বাবর। তারপর থেকে ইনিংস জোড়া দেওয়ার চেষ্টায় ছিলেন মহম্মদ হাফিজ এবং হক, কিন্তু এর পরেই যেন লেগে গেল প্যাভিলিয়নে ফেরার তাড়া।
একে একে ফিরলেন হক, হাফিজ, শোয়েব মালিক। শেষের দিকে তেড়েফুঁড়ে উঠে আশা জাগিয়েও নিরাশ করলেন ওয়াহাব রিয়াজ। একসময় মনে হচ্ছিল, একাই ম্যাচ বের করে নিয়ে যাবেন তিনি। একদিকে দাঁড়িয়ে হতাশভাবে টিমের পতন দেখলেন অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। দিনের শেষে ৪১ রানে জয়ী অস্ট্রেলিয়া।
প্রথমার্ধে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্তটাও সেভাবে কাজে লাগল না পাকিস্তানের। অস্ট্রেলিয়া ৩০৮ রানের টার্গেট দিল তাদের। যদিও এদিন বল হাতে কামাল করলেন মহম্মদ আমির। ১০ ওভার বল করে ৩০ রান খরচ করে তুলে নিলেন পাঁচ উইকেট। পেলেন দু'টি মেডেনও।
শাহিন শাহ আফ্রিদিকে রান আউট করে পাকিস্তানের ইনিংস শেষ করলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। যেভাবে শেয়ার বাজারের মতো ওঠাপড়া করল পাকিস্তানের ব্যাটিং, তাতে সেদেশের ক্রিকেট অনুরাগীদের হার্টের কী দশা হয়েছে, তা না ভাবাই ভালো। দিনের শেষে স্কোর শিটে লেখা থাকবে, ২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের সপ্তদশ ম্যাচ ৪১ রানে জিতে নিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। তাঁর অনবদ্য সেঞ্চুরির দৌলতে প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন ডেভিড ওয়ার্নার।
ফের পেন্ডুলাম অজিদের দিকে! আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এক সেকেন্ড বাকি থাকতে রিভিউ চেয়েছিলেন ক্যারে এবং স্টার্ক, যার ফলে কট বিহাইন্ড রিয়াজ! অবিশ্বাস্য রিভিউ, অবিশ্বাস্য আউট। অবশেষে কি শেষ হাসি অস্ট্রেলিয়ারই? লিখতে লিখতেই আউট মহম্মদ আমির! ২৬৩/৭ থেকে ২৬৫/৯! জয়ের জন্য এখনও চাই ৩২ বলে ৪৩
অবিশ্বাস্যভাবে একা হাতে ম্যাচের মোড় ঘোরাচ্ছেন ওয়াহাব রিয়াজ! এই না হলে 'আনপ্রেডিক্টেবল'? আট ওভার বাকি, চাই ৪৮ রান, ৩০ বলে ৩৯ করেছেন রিয়াজ। এই আচমকা প্রতি আক্রমণের সামনে কী করবে অস্ট্রেলিয়া? আপাতত ম্যাক্সওয়েলকে সরিয়ে স্টার্ককে ফেরত আনলেন ফিঞ্চ।
শেষ কিস্তি পাওয়ার প্লে'র, ৬০ বলে ৭৮ চাই পাকিস্তানের। এই সময় আশা জাগাচ্ছেন ওয়াহাব রিয়াজ। পরপর দুটি ছক্কা মেরে রান রেট বজায় রেখে চলেছেন তিনি, কিন্তু আর যে কোনও অবস্থাতেই উইকেট হারালে চলবে না, এটাও বেশ বুঝতে পারছেন রিয়াজ-সরফরাজ জুটি।
১২ ওভার বাকি, তুলতে হবে ৯১ রান, বোলিংয়ে একদিক থেকে স্টার্ক, একদিক থেকে কামিন্স। এই জোড়া কামানের মুখে কতক্ষণ যুঝবে পাকিস্তান? চড়চড় করে বাড়ছে প্রয়োজনীয় রান রেট, এদিকে বীরের মতো লড়ছেন ওয়াহাব রিয়াজ এবং অধিনায়ক সরফরাজ, কিন্তু 'টু লিটল টু লেট' হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা। ৩৮ ওভার শেষ, স্কোর ২১৭/৭
যা ভাবা গিয়েছিল তাই, শট নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেন না হাসান আলি! বেধড়ক পিটিয়ে ১৫ বলে ৩২ তুললেন ঠিকই, কিন্তু যথেষ্ট হবে বলে মনে হয় না। রিচার্ডসনের 'বাম্পার' বলে ফাইন লেগে উসমান খোয়াজার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন হাসান, ৩৪ ওভারের শেষে পাকিস্তান ২০০/৭। এখন একমাত্র ভরসা পাক অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ, কিন্তু হাতে মাত্র তিন উইকেট নিয়ে কী করবেন তিনি?
৩৩ ওভারের শেষে স্কোর ১৯১/৬, কারণ ইতিমধ্যে আউট হয়েছেন 'বিগ হিটার' আসিফ আলি, রিচার্ডসনের দুরন্ত গতি সামলাতে না পেরে পাঁচ রানের মাথায় কট বিহাইন্ড। তাঁর পরিবর্তে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ের গতিতে শুরু করেছেন হাসান আলি, যাঁর তিনটি ছক্কার সাহায্যে রান রেট এখনও ভদ্রস্থ পাকিস্তানের। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আট নম্বরে নেমে এই গতি ধরে রাখতে পারবেন কি হাসান?
পঞ্চাশের দোরগোড়ায় এসে অজি ক্যাপ্টেন অ্যারন ফিঞ্চের জঘন্য ফুল টসে লোপ্পা ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন মহম্মদ হাফিজ। দলের কথা কি একটুও ভাবছিলেন এই শটটি নেওয়ার সময়? সেট ব্যাটসম্যান তিনি, যেখানে খুশি শট নিতে পারতেন, কিন্তু না, সোজা ডিপ স্কোয়ার লেগের হাতে। তাঁর ব্যক্তিগত স্কোর ৪৬, এবং এটা লিখতে লিখতেই আউট শোয়েব মালিক! অনবদ্য ক্যাচ উইকেটকিপার ক্যারে'র! তাদের 'আনপ্রেডিক্টেবল' বদনাম যেন কিছুতেই না ঘোচে, এমনটাই হাবভাব পাকিস্তানের। কোথাও কিছু না, ১৩৯/৩ থেকে ১৪৭/৫
আউট! ধীরগতিতে এগোচ্ছিলেন, মনে হয়েছিল পঞ্চাশ পার করে হয়তো বা হাত খুলবেন, কিন্তু সে সুযোগ হাতছাড়া করলেন ইমাম-উল-হক! শুনতে খারাপ লাগলেও একথা মনে আসবেই, ব্যক্তিগত পঞ্চাশ হওয়ার অপেক্ষাতেই কি ছিলেন এতক্ষণ? ওয়াইড বল মারতে গিয়ে কামিন্সের বলে কট বিহাইন্ড, নিজস্ব ৫৩ রানের স্কোরে। দলের স্কোর ২৬ ওভারের শেষে ১৩৯/৩
এখন পর্যন্ত দেখা নেই বৃষ্টির। যদিও আশঙ্কা ছিল পুরোদস্তুর। ২৩ ওভার শেষ, পাকিস্তানের স্কোর ১২৬/২, রীতিমত কৃপণ বোলিং কুল্টার-নাইলের। প্রয়োজনীয় রান রেট প্রায় সাত, কিন্তু ইমাম-হাফিজের জুটি লম্বা খেললে পরের দিকে গতি বাড়াতে অসুবিধে হবে বলে মনে হয় না। চিন্তা একটাই, একটু কি বেশিই ধরে খেলছেন ইমাম-উল-হক? ৬৮ বলে ৪৮ রানের ব্যক্তিগত সংগ্রহ তাঁর।
আজমের আউটের স্মৃতি ভুলিয়ে দিতে যেন উঠেপড়ে লেগেছেন মহম্মদ হাফিজ। এখন পর্যন্ত তিনটি চার, একটি ছক্কা হাঁকিয়ে আপাতত ২৭ বলে ৩১ রান করেছেন তিনি। ক্রিজের অপর প্রান্তে ইমাম-উল-হক ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে এগোচ্ছেন, এদিকে ঘোড়ার গতিতে ছুটছেন হাফিজ, যাকে বলে 'ক্যাল্কুলেটেড রিস্ক' নিয়ে। নিটফল হলো, ১৮ ওভারের শেষে ৯৭ করে ফেলেছে পাকিস্তান।
কুল্টার-নাইলের বাউন্সারের প্রতিক্রিয়া দেওয়ার লোভ সামলাতে পারলেন না বাবর আজম। দিব্যি ড্রাইভ করে করেই ম্যাচ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি, হঠাৎ মতিভ্রম। কব্জি ঘুরল না, মাথার ওপর থেকে টেনে বল নামিয়ে সোজা ব্যাকওয়ার্ড স্কোয়ার লেগে রিচার্ডসনের হাতে। ২৮ বলে ৩০ রান করে আউট বাবর আজম, এবং পাকিস্তানের ফের ধাক্কা। ১৫ ওভার শেষের পথে, স্কোর ৭২/২। বর্তমান রান রেট আন্দাজ পাঁচ, প্রয়োজনীয় রান রেট সাত ছুঁই ছুঁই।
প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ছন্দে ব্যাট করছেন বাবর আজম-ইমাম উল হক। ৯ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ৪৬। ক্রিজে ইমাম উল হক (১৯) ও বাবর আজম (২২)।
শুরুতেই আউট ফখর জামান। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলেই কামিন্সের বলে রিচার্ডসনের হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় পাক ওপেনারের (৩)। ৩০৮ টার্গেট এমন অবস্থায় ব্যাট করতে নেমে ভীষণই স্লথ ব্যাটিং পাকিস্তানের। ৩ ওভার শেষে স্কোরবোর্ডে মাত্র ৬ রান। বাবর আজম (৪) ও ইমাম উল হক (১) ব্যাট করছেন ক্রিজে।
টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্তটা সেভাবে কাজে লাগল না পাকিস্তানের। অস্ট্রেলিয়া ৩০৮ রানের টার্গেট দিল তাদের। কিন্তু এদিন বল হাতে কামাল করলেন মহম্মদ আমির। ১০ ওভার বল করে ৩০ রান খরচ করে তুলে নিলেন পাঁচ উইকেট। পেলেন দু'টি মেডেনও।
মহম্মদ আমির আগুন জ্বাললেন। ফিঞ্চের পর তাঁর শিকার হলেন খোয়াজা ও শন মার্শ। ৪৫ ওভারে অজিরা তুলল ২৯১ রান। তাদের হাতে রয়েছে অন্তিম ৫ ওভার। ন্যাথান কুল্টার-নাইল আর অ্যালেক্স ক্যারির থেকে এখন টি-২০ মাফিক মারকাটারি ব্য়াটিং প্রত্যাশিত। পাকিস্তান কোথাও হলেও অস্ট্রেলিয়াকে শেষের দিকটায় একটু চাপে রাখতে পারল।
ম্যাক্সওয়েল ১০ বলে ২০ রান করে আউট হয়ে গেলেন ঠিকই। কিন্তু আজ টনটন মাতালেন ওয়ার্নার। ঝকঝকে শতরানে (ওয়ান-ডে কেরিয়ারের ১৫ নম্বর) বুঝিয়ে দিলেন কেন তিনি বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যানদের একজন। ১১১ বলে ১০৭ রানের ইনিংস খেলেন আউট হয়ে গেলেন তিনি। ম্যাক্সওয়েল আর ওয়ার্নারের উইকেট তুলে নিলেন আফ্রিদি। ৩৮ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ২৪৩ রান তুলল। এখন মার্শের সঙ্গী উসমান খোয়াজা। অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটে রানের পাহাড় তোলারই ইঙ্গিত রয়েছে।
৩২ ওভার শেষ। অস্ট্রেলিয়া ২০০ রান পার করে গেল। অ্যারন ফিঞ্চের পর ফিরে গেলেন স্মিথও। মহম্মদ হাফিজ তাঁকে আউট করে দিলেন। এদিন স্মিথ মাত্র ১০ রান করে আউট হলেন। অন্যদিকে ওয়ার্নার রয়েছেন আগুনে ফর্মে। সেঞ্চুরির দোরগোড়ায় তিনি। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও নেমে নিজের কাজটা শুরু করে দিয়েছেন। ঝড়ের বেগে রান তুলছেন তিনি।
ওপেনিং জুটিতে ১৪৬ রান তুলে ফেলল অস্ট্রেলিয়া। তারপরেই হারাল উইকেট। মহম্মদ আমিরের বলে মহম্মদ হাফিজের হাতে ক্যাচ আউট হয়ে গেলেন অজি ক্যাপ্টেন অ্যারন ফিঞ্চ। ৮৪ বলে ৮২ রান করে আউট হলেন তিনি। অন্যদিকে ওয়ার্নার হাফ-সেঞ্চুরি পার করে ফেলেছে। এখন স্টিভ স্মিথের সঙ্গে দলটাকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন তিনি। অস্ট্রেলিয়া ২৩ ওভার ব্যাট করে ১৮৯ রান তুলল। অজিদের হাতে এখনও একের পর এক স্টার ব্যাটসম্যানরা রয়েছেন। এখনই বলে দেওয়া যায় যে, পাকিস্তানকে টস জিতে বল করার সিদ্ধান্তের জন্য আফসোস করতে হবে।
১৬ ওভারের খেলা হয়ে গেল। ৫.৬৮-এর গড়ে অস্ট্রেলিয়া ৯১ রান তুলে ফেলল। মহম্মদ আমির এবং শাহিন আফ্রিদির পর হাসান আলি ও ওয়াহাব রিয়াজকে এনেও সাফল্য়ের মুখ দেখতে পেলেন না সরফরাজ। ফিফটি-র দোরগোড়ায় চলে এসেছেন ফিঞ্চ। বোঝাই যাচ্ছে তিনি আর ওয়ার্নার আজ বড় রানের পথেই হাঁটতে চলেছেন।
অ্যারন ফিঞ্চ আর ডেভিড ওয়ার্নারের চেনা ওপেনিং জুটি ধীরে ধীরে এগিয়ে চলেছেন। চার ওভারের খেলা হয়ে গেল। ১৭ রান তুললেন তাঁরা। মহম্মদ আমির এবং শাহিন আফ্রিদি এখনও পর্যন্ত সেভাবে বেগ দিতে পারেনি অজি ওপেনারদের। পাকিস্তানের প্রাথমিক লক্ষ্যই থাকবে এই জুটিকে ক্রিজে জমতে না-দেওয়া।
টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানাল পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এদিন শন মার্শ ও কেন রিচার্ডসন খেলবেন। শাহিন আফ্রিদিকে দলে নিয়েছে পাকিস্তান। আর মিনিট ২০ পরেই শুরু ম্যাচ। লাইভ আপডেট জানতে চোখ রাখুন এই ব্লগে। ছোট-বড় সব ঘটনার উল্লেখই থাকবে এখানে।
১) ন্যাথান কুল্টার-নাইল এবং শাহদাব খানের আজ প্রয়োজন একটি করে উইকেট। তাহলেই আন্তর্জাতিক ওয়ান-ডে ক্রিকেটে উইকেটের ফিফটি করে ফেলবেন তাঁরা।
২) গ্লেন ম্য়াক্সওয়েল অনান্য প্রতিদ্বন্দ্বিতের তুলনায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশিবার ফিফটিফাইভ প্লাস রান করেছেন। ১৫টি ইনিংসে তিনি সাতবার ৫৫-র বেশি করেছেন।
শেষ দু'দিন বৃষ্টির জন্য কোনও ম্যাচ হয়নি বিশ্বকাপে সাউথ্যাম্পটনে বৃষ্টির জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজের ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ার পরদিন ব্রিস্টলেও শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ ধুয়ে যায়। অতীতে বৃষ্টি খেলার মাঝপথেও হামলা চালিয়েছিল। আজও গোটা দিন জুড়ে হাল্কা থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আজ ম্যাচ হবে টনটনে।