New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/10/Louis-Suarez.jpg)
লুইস সুয়ারেজ (ছবি টুইটার)
ক্লাসিকোর মতো ম্যাচে এলএম টেন যে, খেলছেন না সেটা বুঝতেই দেয়নি আর্নেস্তো ভালভার্দের শিষ্য়রা। লুইস সুয়ারেজ ম্যাচের হ্যাটট্রিক হিরো হয়ে গিয়েছেন। প্রথমার্ধে পেনাল্টিতে গোল করেছেন তিনি। দ্বিতীয়ার্ধেও পেয়েছেন জোড়া গোল।
লুইস সুয়ারেজ (ছবি টুইটার)
রবিবার ঘরের মাঠে ডেকে রিয়াল মাদ্রিদকে পর্যুদস্ত করেছে বার্সেলোনা। মরসুমের প্রথম ‘এল-ক্লাসিকো’তে লিওনেল মেসিকে ছাড়াই ন্যু ক্যাম্পে বার্সা ৫-১ গোলে হারিয়েছে চির প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়ালকে। ভাঙা হাতের জন্য মাঠে নামা হয়নি মেসির। গ্যালারিতে পরিবারের সঙ্গে বসেই খেলা দেখেছেন তিনি।
ক্লাসিকোর মতো ম্যাচে এলএম টেন যে, খেলছেন না সেটা বুঝতেই দেয়নি আর্নেস্তো ভালভার্দের শিষ্য়রা। লুইস সুয়ারেজ ম্যাচের হ্যাটট্রিক হিরো হয়ে গিয়েছেন। প্রথমার্ধে পেনাল্টিতে গোল করেছেন তিনি। দ্বিতীয়ার্ধেও পেয়েছেন জোড়া গোল। মেসির অনুপস্থিতিতে রিয়ালকে হারানোয় গর্বিত সুয়ারেজ। ম্যাচের পর তিনি বললেন. “মেসি খেললে ভালোই হতো। ও বিশ্বের এক নম্বর ফুটবলার। ও একটা বাড়তি তাগিদ যোগায় দলে। কিন্তু দল হিসেবে আমাদের গর্ব করা উচিত। আমরা দেখিয়ে দিয়েছি যে, মেসিকে ছাড়াও আমরা ভাল খেলতে পারি। আমাদের কোচও দুর্দান্ত।
REALLY HAPPY to be able to help the team ???????????? we played an amazing game. Thanks to my family for always supporting me and thanks to the fans for being with us!!!! FORÇA BARÇA ???????? pic.twitter.com/DNEVHQe7iT
— Luis Suarez (@LuisSuarez9) October 28, 2018
এদিন ম্যাচের ১১ মিনিটে ফিলিপ কুটিনহোর গোলে এগিয়ে যায় বার্সা। এরপর ৩০ মিনিটে পেনাল্টিতে স্কোরলাইন ২-০ করেন সুয়ারেজ। দ্বিতীয়ার্ধের ৭৫ ও ৮৩ মিনিটে জোড়া গোল করে হ্যাটট্রিক করেন সুয়ারেজ। ৮৭ মিনিটে আর্তুরো ভিদালের গোল বার্সার কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দেয়। বার্সার হয়ে ৫০ মিনিটে একমাত্র গোল মার্সেলোর। সুয়ারেজ বললেন, “মাদ্রিদ দ্বিতীয়ার্ধে জেতার জন্য ঝাঁপিয়ে ছিল। কিন্তু আমরা ভাল খেলেছি। আমার অনেক দৌড়েছি। ফলে স্পেস তৈরি হয়েছিল। সেগুলোকেই কাজে লাগিয়েছি আমরা। কাউন্টার অ্যাটাকে খেলাটা শেষ করে দিয়েছি।” সুয়ারেজ সদ্যই তৃতীয়বারের জন্য বাবা হওয়ার স্বাদ পেয়েছেন তারপর তাঁর ক্লাসিকোতে এসে গেল হ্যাটট্রিক। সুয়ারেজ বললেন, “এরকম রাত আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকে। বাবা হওয়ার পর এরকম গোল পেলে স্বাদ আরও বাড়িয়ে দেয়।”