এদিন দু'দলই শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে। ম্য়াচের ১২ মিনিটেই নিজেদের ঘরের মাঠে গোলের দেখা পেয়ে যায় টটেনহ্য়াম। দক্ষিণ কোরিয়ার ফরোয়ার্ড সন হিউং-মিন গোলের খাতা খোলেন স্পার্সের হয়ে। কিন্তু এই গোলের তিন মিনিটের মধ্য়েই বায়ার্নকে সমতায় ফেরান কিমিচ। লেওয়ানডস্কির ফিরতি শট ডি-বক্সের বাইরে পেয়ে যান কিমিচ। এরপর এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে দুরন্ত বাঁকানো শটে গোল করে সমতায় ফেরান তিনি। বিরতির ঠিক আগে লেওয়ানডস্কি জটলার মধ্য়ে থেকে গোল করে বায়ার্নকে ২-১ এগিয়ে দেন।
দ্বিতীয়ার্ধে শুধুই আলো জ্বাললেন জিনাব্রি। দু'মিনিটের মধ্য়ে জোড়া গোল করে টটেনহ্য়ামের থেকে ম্য়াচটা কেড়ে নেন তিনি। ৬১ মিনিটে হ্য়ারি কেন পেনাল্টিতে ব্য়বধান কমালেও টটেনহ্য়ামের আর ফেরার রাস্তা ছিল না কোনও। এরপর ৮৩ মিনিটি জিনাব্রি হুগো লরিসকে একা পেয়ে নিজের হ্য়াটট্রিক পূরণ করে ফেলেন। ম্য়াচ শেষের আগে আরও একটি করে গোল করেন লেওয়ানডস্কি ও জিনাব্রি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে ম্য়াচের দ্বিতীয়ার্ধে চার গোল করার নজির গড়া একমাত্র ফুটবলার হয়ে গেলেন জিনাব্রি।