২০২৩-এর জন্য বিসিসিআইয়ের তরফে নতুনভাবে কেন্দ্রীয় চুক্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিরাট কোহলি 'এ প্লাস' ক্যাটাগরিতে নিজের জায়গা ধরে রেখেছেন। শীর্ষ ক্যাটাগরিতে থাকা চার তারকারই বার্ষিক বেতন ৭ কোটি টাকা।
এরপরেই তুলনায় চলে এসেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তির অঙ্ক। বাবর আজম বার্ষিক চুক্তি বিরাট কোহলির তুলনায় ১২ গুন কম। পাকিস্তানের জাতীয় দলের ক্যাপ্টেনকে রাখা হয়েছে, লাল এবং সাদা বলের ক্রিকেট ক্যাটাগরিতে। বাবরের বার্ষিক কেন্দ্রীয় চুক্তির অর্থ ১.২৫ মিলিয়ন পিকেআর (পাকিস্তানি মুদ্রা)। বছরের হিসেবে যে অঙ্ক ভারতীয় মুদ্রায় দাঁড়ায় ৪৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। কোহলি এর থেকে ১২ গুন বেশি অর্থ উপার্জন করেন কেন্দ্রীয় চুক্তি অনুযায়ী।
এমনকি বিসিসিআইয়ের সি ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটাররাও পিসিবির শীর্ষ ক্যাটাগরির তুলনায় বেশি অর্থ পেয়ে থাকেন। পিসিবির শীর্ষ ক্যাটাগরিতে রয়েছেন বাবর আজম, মহম্মদ রিজওয়ান, শাহিন শাহ আফ্রিদি, ইমাম উল হক এবং হাসান আলি। এদের তুলনায় বিসিসিআইয়ের 'সি' ক্যাটাগরিতে থাকা সঞ্জু স্যামসন, আর্শদীপ সিংয়ের মত তারকারাও দ্বিগুন অর্থ পেয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে আসছে না পাকিস্তান! বিস্ফোরক আপডেট এল ওয়াঘার ওপার থেকে
বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে অবনমন ঘটানো হয়েছে কেএল রাহুলের ক্যাটাগরি। 'এ' থেকে 'বি'-তে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে রাহুলকে। রবীন্দ্র জাদেজার আবার পদোন্নতি ঘটেছে। 'এ' থেকে সরাসরি তুলে দেওয়া হয়েছে 'এ প্লাস' গ্রেডে। বোর্ডের শীর্ষ ক্যাটাগরিতে কোহলি-জাদেজা ছাড়াও রাখা হয়েছে জসপ্রীত বুমরা এবং রোহিত শর্মাকে।
এ গ্রেডে রয়েছেন মহম্মদ শামি, অক্ষর প্যাটেল, ঋষভ পন্থ, হার্দিক পান্ডিয়া, আর অশ্বিনরা যাঁরা বার্ষিক পকেটস্থ করবেন ৫ কোটি টাকা। এ প্লাস ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে এমন তারকাদের যাঁরা তিন ফরম্যাটেই জাতীয় দলে অটোমেটিক চয়েস। এ গ্রেডে রাখা হয়েছে এমন তারকাদের যাঁরা টেস্ট এবং ওয়ানডেতে অপরিহার্য। সীমিত ওভারের স্পেশ্যালিস্টদের গ্রেড 'বি'। 'সি' ক্যাটাগরিতে থাকা তারকারা সাধারণত এক ফরম্যাটের ক্রিকেটে খেলে থাকেন।
Read the full article in ENGLISH