Angry Rantman-ISL: ২৭ বছরেই অকালমৃত্যু ভাইরাল বাঙালি ইউটিউবারের! শোকে ছন্নছাড়া একের পর এক ISL ক্লাব
Abhradeep Saha aka Angry Rantman died due to multi-organ failure: ইউটিউবে অ্যাংরি ব়্যান্টম্যানের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ছিল প্রায় পাঁচ লক্ষ। ২০১৭ সালে তিনি প্রথমবার ভাইরাল হয়েছিলেন।
Abhradeep Saha aka Angry Rantman died due to multi-organ failure: ইউটিউবে অ্যাংরি ব়্যান্টম্যানের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ছিল প্রায় পাঁচ লক্ষ। ২০১৭ সালে তিনি প্রথমবার ভাইরাল হয়েছিলেন।
Sunil Chhetri-Angry Rantman: বাঙালি ইউটিউবারের মৃত্যুতে শোকাহত ফুটবল দুনিয়া (ছবি- টুইটার)
ISL clubs pay tribute to Angry Rantman: প্রয়াত হলেন জনপ্রিয় বাঙালি ইউটিউবার অভ্রদীপ সাহা ওরফে অ্যাংরি ব়্যান্টম্যান। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল মাত্র ২৭ বছর। গত মাসে তাঁর অস্ত্রোপচার হয়। তারপরই তৈরি হয় শারীরিক জটিলতা। এরপর একের পর এক অঙ্গ বিকল হয়ে মঙ্গলবার তাঁর মৃত্যু হয়। ইউটিউবে অ্যাংরি ব়্যান্টম্যানের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ছিল প্রায় পাঁচ লক্ষ। ২০১৭ সালে তিনি প্রথমবার ভাইরাল হয়েছিলেন।
Advertisment
সোশ্যাল মিডিয়াতেই প্রথম প্রকাশ্যে এসেছে অ্যাংরি ব়্যান্টম্যানের মৃত্যুর খবর। আর, তারপরই নেটদুনিয়ায় তৈরি হয়েছে শোকের আবহ। ভারতীয় ক্রিকেট দলের সবচেয়ে বড় ফ্যান ক্লাব, ভারত আর্মি পোস্ট করেছে, 'অ্যাংরি রান্টম্যান, আপনার আত্মা শান্তিতে থাকুক! আপনি একজন সত্যিকারের ক্রীড়া অনুরাগী। আপনাকে এজন্য ধন্যবাদ। আপনার মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত।'
The BFC family is saddened to learn about the passing of #IndianFootball faithful Abhradeep Saha.
A West Block Blue through and through, Abhradeep's love for the game knew no bounds and the passion in his rants will be missed.
অভ্রদীপের বাবা সৌম্যদীপ রায় রবিবারই তাঁর ছেলের স্বাস্থ্য সম্পর্কে আপডেট নেটিজেনদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলেন। তাতে তিনি বলেছিলেন, তাঁর ছেলে 'লাইভ-সেভিং সাপোর্টে আছে। তাঁর দ্রুত অগ্রগতির জন্য প্রার্থনা করুন।' আর, তারপরই সামনে এল এই দুঃসংবাদ। তাঁর বলার কায়দা, আবেগের প্রকাশ এবং কণ্ঠস্বর শ্রোতা এবং দর্শকদের মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। তাঁরা এটা অনুভব করতেন যে ছেলেটি শুধু বলার জন্য নয়। মনের ভিতর থেকে যা আসছে, সেই সত্যি কথাটাই বলছে।
আর, সেই কারণও হু হু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেড়ে চলে তাঁর জনপ্রিয়তা। ইউটিউবের পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামেও রীতিমতো জনপ্রিয় ছিলেন কলকাতার এই ছেলেটি। সোশ্য়াল মিডিয়া থেকেই জানা যায়, মৃত্যুকালে তাঁর চিকিৎসা চলছিল বেঙ্গালুরুর এক হাসপাতালে। আর, সেখানেই চিকিৎসকদের হাজারো চেষ্টার পরও শেষরক্ষা হল না।