New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/06/himalayahimalaya-pic-002.jpg)
সংবর্ধিত শিখরের পথে হাঁটা বাঙালিরা (ফোটো- শশী ঘোষ)
মাছে-ভাতে বাঙালি। তারা কি আর মাউন্ট এভারেস্ট আরোহণের কথা ভাবতে পারে! মানে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে কি আদৌ কোনও বাঙালি পারবেন দেশের তে-রঙা ওড়াতে?
Advertisment
এমনটাই ভেবেছিলেন অনেকে। কিন্তু রাধানাথ সিকদারের জাতি বিশ্বের কাছে শেষ এক দশক ধরে বার্তা দিয়ে আসছে যে, বঙ্গজ ব্রিগেড পৃথিবীর উচ্চতম ভূমিতে পা রাখতে পারে।
১৯৮৫-তে শুরুটা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় হাত ধরেই হয়েছিল। একে একে আরও অনেকে অভিযাত্রী এই তালিকায় নাম লিখিয়ে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেন।
Advertisment
গত ২৯ মে ছিল এভারেস্ট দিবস। সেই উপলক্ষ্যে শনিবার গোর্কি সদনের ইন্ডিয়ান মাউন্টেইনিয়ারিং ফাউন্ডেশনের (আইএমএফ) পূর্ব শাখা ও সোনারপুর আরোহী যৌথ ভাবে স্মরণ করল এভারেস্টের পথে হাঁটা বাঙালিদের।
১৯৬০-২০১৮ পর্যন্ত ৭০ জন বাঙালি এভারেস্টের পথ ধরেছিলেন। তাঁদের মধ্যে ৬০ জন হাজির ছিলেন এদিন। ১৯৮৫-৯৫ পর্যন্ত ১৪ জন বাঙালি এভারেস্ট অভিযাত্রীরা এই অনুষ্ঠানে সম্মানিত হলেন। এদিন বিখ্যাত গায়ক প্রতুল মুখোপাধ্যায় এভারেস্ট অভিযাত্রীদের নিয়ে লেখা একটি গান উপহার দিলেন।
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us