/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/05/Real-Madrid.jpeg)
রিয়াল মাদ্রিদ: ১ (ভিনিসিয়াস জুনিয়র)
লিভারপুল: ০
১৪তম চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেতাব জিতে ফেলল রিয়াল মাদ্রিদ। প্যারিসের স্টাত দ্যা ফ্রান্সে শনিবার লিভারপুলের বিরুদ্ধে ৫৯ মিনিটে ম্যাচের একমাত্র গোল করে যান ভিনিসিয়াস জুনিয়র।
ম্যাচের প্ৰথমে লিভারপুলের আক্রমণে সমস্যায় পড়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। তবে সেই চাপ শুষে নিয়েছিল রিয়াল ডিফেন্স। দ্বিতীয়ার্ধে স্বমহিমায় ফেরেন বেনজিমারা। কার্যত যেন ২০১৮-র ফাইনাল ম্যাচের পুনরাবৃত্তি। প্ৰথমে ইংরেজ দলের চাপ সামাল দিয়ে ম্যাচে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আসা- সেই একই ঘটনা দেখা গেল প্যারিসের ফাইনালেও।
আরও পড়ুন: মেহতাব-নবিদের সুপারিশ ইস্টবেঙ্গলে! কর্তাদের নজরে একাধিক আইলিগ তারকা
বিরতির পর মিডফিল্ড জেনারেল টনি ক্রুস, লুকা মদ্রিচরা মাঝমাঠের দখল নিয়ে নেন। তবে রিয়ালের আসল নায়ক গোলকিপার থিবাউ কুর্তোয়া। নজির গড়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে নয়টা সেভ করলেন। দলের ত্রাতা হয়ে দাঁড়ালেন দিনের শেষে।
We hear you, @Benzema.
FIVE TIMES 🙌#UCLfinalpic.twitter.com/aESNShv4l4— UEFA Champions League (@ChampionsLeague) May 28, 2022
Courtois. Beast mode & more 🤖#UCLfinalpic.twitter.com/M80k10yuuj
— UEFA Champions League (@ChampionsLeague) May 28, 2022
🇧🇷 Vinícius Júnior writes his name into history 🙌#UCLfinalpic.twitter.com/0hGh9JFeUO
— UEFA Champions League (@ChampionsLeague) May 28, 2022
Crowning moment 🎉🎉🎉 #UCLfinalpic.twitter.com/xAWFfdYAOZ
— UEFA Champions League (@ChampionsLeague) May 28, 2022
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলের সমর্থকরা যখন গোলের আশায়, তখনই রিয়ালের হয়ে ডেডলক ভাঙলেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ভিনিসিয়াস জুনিয়র। ২১ বছরের তারকাকে আটকানোর জন্য লিভারপুল বস ক্লপ রেডসদের গোটা ডিফেন্সকে লেলিয়ে দিয়েছিলেন। তবে ভালভার্ডের ক্রস পেয়ে নিখুঁত ফিনিশিংয়ে বল জালে জড়াতে অসুবিধা হয়নি তারকার। প্রথমার্ধের শেষদিকে বেনজিমাও গোল করে দিয়েছিলেন। যদিও তা বাতিল হয়।
Courtois seals it with a 😘#UCLfinalpic.twitter.com/0dko0HLPwP
— UEFA Champions League (@ChampionsLeague) May 29, 2022
গত কয়েক মরশুম ধরেই রিয়াল সমর্থকদের আক্রমণের মুখে পড়তে হয়েছে নিজের পূর্ণ প্রতিভার মেলে ধরতে না পারার জন্য। দুর্বল ফিনিশিংয়ের জন্য একাধিকবার সমালোচিত হতে হয়েছে তাঁকে। এবারে ফাইনাল তাঁর শাপমোচন ঘটিয়ে গেল। আপাতত রিয়াল সমর্থকদের নয়নের মনি তিনিই।
তবে জুনিয়রের সঙ্গেই নিজের খেলাকে সম্পূর্ণ অন্য মাত্রায় নিয়ে গেলেন থিবাউ কুর্তোয়া। রেকর্ড সংখ্যক নয়টা সেভ করলেন। মো সালার হেড থেকে সাদিও মানে বারবার আটকে গেলেন তারকা গোলকিপারের কাছে। প্ৰথম ৭০ মিনিটেই তিনি আটটা সেভ না করলে রিয়াল ট্রফি জিততে পারত কিনা, যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।