Advertisment

ইংল্যান্ডে খেলতে গিয়ে বর্ণবিদ্বেষের শিকার পূজারা, ভয়ঙ্কর ঘটনায় চমকাল বিশ্ব

টনি বাউড়ি আবার কোচ ছিলেন ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত। ১৯৯৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত কালচারাল ডাইভার্সিটি ম্যানেজার ছিলেন তিনি। তারপরেই তিনি ক্রিকেট ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার হন ইয়র্কশায়ারে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে বিদ্ধ ইংল্যান্ডের কাউন্টি দল ইয়র্কশায়ার। আর সেই বিতর্কে জড়িয়ে গেলেন চেতেশ্বর পূজারার মত নামি তারকাও। কাউন্টি ক্রিকেট খেলতে গিয়ে বর্ণবিদ্বেষের শিকার হয়েছিলেন আজিম রফিক। তিনি সেই বিতর্ক নিয়েই সম্প্রতি মুখ খুলেছেন। সেখানেই উঠে এসেছে পূজারার প্রসঙ্গ।

Advertisment

রফিকের অভিযোগের পরেই তদন্তে নেমেছে ইয়র্কশায়ার। সেই তদন্তেই রফিকের পক্ষে প্রমাণ জমা দিয়েছেন পাক তারকা নাভেদ উল হাসান এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটার টিনো বেস্ট। ক্রিকইনফোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইয়র্কশায়ারের দুই প্রাক্তন কর্মী তাজ বাট এবং টনি বাউড়িও এই সমর্থনে প্রমাণ দিয়েছেন।

আরো পড়ুন: ‘হিন্দুরা বেইমান’, হিন্দুদের জন্য বিষ ওগড়ালেন যুবির বাবা, ভিডিও দেখুন

ইয়র্কশায়ারের ক্রিকেট ফাউন্ডেশনে ডেভেলপমেন্ট আধিকারিক হিসাবে নিযুক্ত ছিলেন তাজ বাট। তিনি জানিয়েছেন, "এশিয়ানদের ক্ষেত্রে ট্যাক্সি ড্রাইভার এবং রেস্তোরাঁ কর্মী বলে অপমান করা হত। চেতেশ্বর পূজারার নাম উচ্চারণ করতে পারত না বলে সবাই ওঁকে স্টিভ বলত।" এমন পরিবেশে ছয় সপ্তাহের মধ্যেই ইস্তফা দেন বাট। প্রসঙ্গত, পূজারা বিদেশি ক্রিকেটারের কোটায় ইয়র্কশায়ারে খেলতেন।

টনি বাউড়ি আবার কোচ ছিলেন ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত। ১৯৯৬ থেকে ২০১১ পর্যন্ত কালচারাল ডাইভার্সিটি ম্যানেজার ছিলেন তিনি। তারপরেই তিনি ক্রিকেট ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার হন ইয়র্কশায়ারে। তিনি বলেছেন, সাদা বাদে অন্য চামড়ার ক্রিকেটারদের সঙ্গে বিশ্রী ব্যবহার করা হত। ড্রেসিংরুমেও এই নিয়ে সমস্যা ছিল। এতে পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ত।

নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে সম্প্রতি রফিক বলেন, "এতটাই খারাপ ব্যবহার করা হয় যে আত্মহত্যা করতেও গিয়েছিলাম।" তারপরেই ক্লাবের পক্ষে তদন্ত চালানোর কথা বলা হয়। রফিকের বক্তব্য সমর্থন করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং পাকিস্তানের ফাস্ট বোলার টিনো বেস্ট এবং রানা নাভেদ।

Read the full article in ENGLISH

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

cricket ICC
Advertisment