Advertisment

স্বপ্নের ডার্বিতেই এবার ডুরান্ডের ফাইনাল! পিছিয়ে পড়েও দুর্ধর্ষ জয় মোহনবাগানের

ডার্বির সম্ভবনা ছিল। সেই সম্ভাবনার আবহে খেলতে নেমেছিল মোহনবাগান

author-image
Subhasish Hazra
New Update
cummings

জেসন কামিন্স

মোহনবাগান: ২ (কামিন্স, সাদিকু)

এফসি গোয়া: ১ (নোয়া সাদাউই)

Advertisment

অবশেষে ডুরান্ড ফাইনালে স্বপ্নের ডার্বি। আগের ম্যাচেই ইস্টবেঙ্গল ২ গোলে পিছিয়ে টাইব্রেকারে স্মরণীয় জয় তুলে নিয়েছিল। সেই একইভাবে দ্বিতীয় সেমিতে মোহনবাগান ১ গোলে পিছিয়ে ডুরান্ড ফাইনালের পৌঁছল দুই অর্ধে দুরন্ত গোল করে। ১ গোলে পিছিয়ে পড়া মোহনবাগানকে সমতা ফেরায় জেসন কামিন্সের পেনাল্টি গোল। তারপর দ্বিতীয়ার্ধে বাগানের হয়ে ২-১ করেন সাদিকু।

মানোলো মার্কুয়েজের এফসি গোয়াকে যথেষ্ট সমীহ করার কথা বলেছিলেন বাগান বস ফেরান্দো। কেন স্প্যানিশ কোচ গোয়াকে সমীহ করার কথা বলেছিলেন, তার আঁচ দিতেই বৃহস্পতিবার যুবভারতীতে যথেষ্ট প্রাধান্য নিয়ে ম্যাচ শুরু করে গোয়া।

বল পজিশনে কিছুটা পিছিয়েই ছিল সবুজ মেরুন ফুটবলাররা। বাগানের থতমত অবস্থা বাড়িয়ে ২৩ মিনিটেই হুগো বুমোসের ভুল ধরে গোল করে যান নোয়া সাদাউই। দূর থেকে যথেষ্ট সময় নিয়ে সাদাউই গোল করে যান।

গোল হজম করার পর আরও অগোছালো হয়ে পড়েন সবুজ মেরুন ফুটবলাররা। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই বাগান সমতা ফেরায়। ভিক্টর রদ্রিগেজ আশিক কুরুনিয়ানকে বক্সের মধ্যে ফাউল করেন। সঙ্গেসঙ্গেই রেফারি পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন বাগানের হয়ে। গোয়ার প্রতিবাদেও কাজ হয়নি।

সেই পেনাল্টি থেকেই সমতা ফিরিয়ে গোল করেন কামিন্স। বিরতির পর আরও চাপ বাড়ায় বাগান। দ্বিতীয়ার্ধে বুমোসকে তুলে বাগান বস নামিয়ে দেন সাদিকুকে। আলবানিয়ান ফরোয়ার্ডই শেষমেশ বাগানের জয়সূচক গোল করেন।

মাঠে নামার ৬ মিনিটের মধ্যেই সন্দেশ ঝিংগানের ভুলে দুরন্ত গোল করেন সাদিকু। জোরালো শট জালে জড়িয়ে যায়। এরপরে দুই দলই আর গোল করতে পারেনি।

মোহনবাগান: বিশাল কাইথ, আশিস রাই, হেক্টর ইউস্তে, আনোয়ার আলি, অনিরুদ্ধ থাপা, সাহাল আব্দুল সামাদ, লিস্টন কোলাসো, হুগো বুমোস, জেসন কামিন্স, আশিক কুরুনিয়ান

atk-mohun-bagan Mohunbagan Mohun Bagan Super Giants Mohun Bagan Indian Football Kolkata Football
Advertisment