ডুরান্ডের ফাইনালে মোহনবাগান পৌঁছেছে বিতর্কিতভাবে। এক গোলে পিছিয়ে থাকা অবস্থায় বাগান সমতা ফিরিয়েছিল প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থায়। বক্সের বাইরে আশিক কুরুনিয়ানকে ফাউল করার পর পেনাল্টি দেওয়া হয় মোহনবাগানের তরফ থেকে। একসময়ে পিছিয়ে থাকা ম্যাচ জিতেও যায় মোহনবাগান।
তবে এমন জয়ের পরেই এফসি গোয়া বস মানোলো মার্কুয়েজ একহাত নেন ম্যাচ আয়োজকদের। বলে দেন, ভারতেই একমাত্র এমনটা সম্ভব। সেই সঙ্গে এফসি গোয়ার ফ্যান পেজ থেকেও নিন্দার ভাষায় জানানো হয়, ডাকাতি করে জেতানো হল মোহনবাগানকে।
তবে ম্যাচের পর সাংবাদিক সম্মেলনে হুয়ান ফেরান্দো বলে দেন, "রেফারিকে নিয়ে এত কথা হচ্ছে। আমাদেরও তো অনেক ফাউল দেওয়া হয়নি। সেই জন্যই ওরা প্রথম গোল করতে পেরেছিল। গোয়ায় যখন আমরা খেলতে গিয়েছিলাম, কাউকো চোট পেয়েছিল। রেফারি তখন ফাউলের আবেদন নাকচ করে দিয়েছিলেন।"
"কখনও কখনও রেফারিদের কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। যা কখনও পক্ষে কখনও আবার বিপক্ষে যায়। মানলো যদি মনে করে এই পেনাল্টির জন্যই গোয়া ফাইনালে পৌঁছলো না, আমি তো বলব, রেফারি ছাড়াও আমাদের বলার মত অনেক বিষয় রয়েছে।"
ফাইনালে ফের একবার ইস্টবেঙ্গল। তবে ডার্বির থেকেই বাগানের স্প্যানিশ কোচের ভাবনায় দলের ফিটনেস ঠিকঠাক থাকা, "আমার কাছে ফুটবলারদের রিকভারি বেশি অগ্রাধিকার পাবে। ররিবার ফাইনাল খেলব। রিকভারির পর আমরা ফাইনালের জন্য প্রস্তুতি নেব। ফাইনালের প্রতিপক্ষ নিয়ে ভাবছি না। বরং নিজেদের নিয়েই ভাবছি।"