Advertisment

কলকাতা ঘোরেননি, মুখে তোলেননি ইলিশ, অ্যাকোস্টা চাখতে চান ডার্বির স্বাদ

আইটিসি জট কাটিয়ে ফেলেছিলেন দু’দিন আগেই। শুক্রবার বিকেলে আইএফএ অফিসে সইটাও সেরে ফেললেন জনি অ্যাকোস্টা। এখন তিনি রবিবাসরীয় ডার্বিতে নামার জন্য মরিয়া।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Eastbengal press Meet At IFA office Express Photo Shashi Ghosh

আইএফএ দফতরে সাংবাদিকদের সামনে জনি অ্যাকোস্টা। ছবি: শশী ঘোষ।

আইটিসি জট কাটিয়ে ফেলেছিলেন দু’দিন আগেই। শুক্রবার বিকেলে আইএফএ অফিসে সইটাও সেরে ফেললেন জনি অ্যাকোস্টা। এখন তিনি রবিবাসরীয় ডার্বিতে নামার জন্য মরিয়া। এদিন টিকিটের হাহাকারের মধ্যেই ইস্টবেঙ্গল শুভকাজটা সেরে নিল। যদিও এটা প্রত্যাশিত ছিল, যে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে বড় ম্যাচেই ইস্টবেঙ্গল অভিষেক হবে রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলে আসা কোস্টা রিকার ডিফেন্ডারের। সই করা ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। অ্যাকোস্টা সই করে এটাও জানিয়ে দিলেন, কখনও এত সাংবাদিকদের সামনে কোথাও সই করার অভিজ্ঞতা হয়নি অতীতে।

Advertisment

আরও পড়ুন: ‘আইটিসি’ জট কাটিয়ে ডার্বিতে মাঠে নামছেন অ্যাকোস্টা, জানিয়ে দিল ইস্টবেঙ্গল

কলকাতা লিগের ভরা মরসুমে অ্যাকোস্টা ছিলেন খবরের শিরোনামে। অবশেষে সইটাও সেরে ফেললেন তিনি। ডার্বি দিয়ে ভারতীয় ফুটবলে নয়া ইনিংস শুরু করছেন অ্যাকোস্টা। বলেই দিলেন, যেভাবেই হোক ডার্বি জিততে হবে। তাঁর চোখে মোহনবাগানের কোনও ফুটবলার আলাদা গুরুত্ব পাচ্ছেন না। টিমটাকেই সমীহ করছেন তিনি। বললেন, "এগারোর বিরুদ্ধে এগারোর লড়াই। ডার্বির জন্য আমি মুখিয়ে আছি। ভিডিও ফুটেজ আর ক্লাব-সমর্থকদের মুখে শুনে ডার্বি সম্বন্ধে আমার একটা ধারণা তৈরি হয়ে গিয়েছে।"

নেইমার-মেসিদের সামলে এসেছেন তিনি। খেলেছেন ফুটবলের সর্বোচ্চ পর্যায়। কলকাতার মাঠে মানিয়ে নিতে তাঁর সমস্যা হবে না? এই প্রশ্নের উত্তরে অ্যাকোস্টা বললেন, না। তাঁর কাছে মানিয়ে নেওয়াটা সমস্যা নয় বলেই মত। কলকাতায় এসেছেন বেশ কয়েকদিন হয়ে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত কলকাতা ঘুরে দেখেননি সেভাবে। ইলিশ মাছও মুখে তোলার সৌভাগ্য হয়নি তাঁর। আপাতত ডার্বির স্বাদটাই চাখতে চাইছেন। বলে দিলেন জনি।

East Bengal Mohun Bagan
Advertisment