বৃষ্টিতে আউটফিল্ড থকথকে। বল গড়ানোর প্রশ্নই নেই। তবে মাঠের কর্মীরা শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে নিয়ে এলেন হেয়ারড্রায়ার! তা দিয়েই চলল মাঠ শুকনো করার প্রয়াস। যা দেখে ট্রোলিংয়ের বন্যা সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর অপদস্থ ভারতীয় ক্রিকেটের কর্তা ব্যক্তিরা। বিরক্ত কোহলিও।
বছরের প্রথম ম্যাচ আয়োজন করতে মরিয়া ছিল আসাম ক্রিকেট সংস্থার কর্তারা। তবে রবিবার সকাল থেকেই গুয়াহাটির মুখ ভার। অ্যাকুওয়েদারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আগেই জানানো হয়েছিল, বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ও হতে পারে। তীব্র বেগে ঝড় অবশ্যই নয়, তবে হাওয়া জোরে বইবে বলে জানানো হয়েছিল। সেক্ষেত্রে খেলার ব্যাঘাত ঘটার সম্ভবনা ছিলই। রবিবার সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। সারাদিন রোদের দেখা মেলেনি। হালকা ঝিরিঝিরি বৃষ্টিও শুরু হয়েছিল।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস মেনেই এদিন বৃষ্টিতে শুরুতে খেলা পিছিয়ে যায়। তবে নির্ধারিত সময়েই টস হয়েছিল। টসে জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ভারতীয় দলনেতা। তারপরেই বিপত্তি।
ঝিরিঝির থেকে মাঝারি মানের বৃষ্টিতেই আসাম ক্রিকেটের বেহাল অবস্থা প্রকট হয়ে পড়ে। আউটফিল্ড ঢাকা দেওয়ার কভার ফুটো থাকায় মাঠে জল ঢোকা থামানো যায়নি। প্রথমে রোলার কোস্টারের সঙ্গে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পিচ শুকনো করার প্রচেষ্টা করা হয়। তারপরে আম্পায়ার শামসুদ্দিন, নীতিন মেনন এবং অনিল কুমার চৌধুরী একাধিকবার মাঠ পরিদর্শনে আসে।
তবে মাঠের কণ্ডিশনে মোটেই খুশি হননি তাঁরা। তারপর তাঁরা খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করার আগে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা সারেন। মাঠে হেয়ারড্রায়ারের ব্যবহার দেখে ক্ষুব্ধ কোহলিও।
বিশ্বের ধনীতম ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই। আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজনে এভাবে বালখিল্য়পনায় সরব হয়েছেন নেটিজেনরা।তবে মাঠের কণ্ডিশনে মোটেই খুশি হননি তাঁরা। তারপর তাঁরা খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করার আগে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা সারেন। মাঠে হেয়ারড্রায়ারের ব্যবহার দেখে ক্ষুব্ধ কোহলিও।
বিশ্বের ধনীতম ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই। আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজনে এভাবে বালখিল্য়পনায় সরব হয়েছেন নেটিজেনরা।
তবে মাঠের কণ্ডিশনে মোটেই খুশি হননি তাঁরা। তারপর তাঁরা খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করার আগে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা সারেন। মাঠে হেয়ারড্রায়ারের ব্যবহার দেখে ক্ষুব্ধ কোহলিও।
বিশ্বের ধনীতম ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই। আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজনে এভাবে বালখিল্যপনায় সরব হয়েছেন নেটিজেনরা।
বর্ষাপাড়া স্টেডিয়ামের অব্যবস্থায় অখুশি কমেন্টেটর আকাশ চোপড়াও। তিনি টুইটারে ক্ষোভ উগরে দিয়ে লেখেন, "সমর্থকদের জন্য খারাপ লাগছে। ঠাণ্ডা ও বৃষ্টিকে অগ্রাহ্য করে মাঠে এসেছিল ওরা। তা সত্ত্বেও তারকাদের দেখার কোনও সুযোগ পেল না। এমন একটা সময়ে যখন রাত ৮টায় বৃষ্টি থেমে গিয়েছিল এবং আউটফিল্ড শুকনোই ছিল।"
Read the full article in ENGLISH