মোহনবাগান- ১ (ড্যানিয়েল সাইরাস)
ইন্ডিয়ান অ্যারোজ- ০
কাশ্মীরের বিপক্ষেই মোমেন্টাম পেয়ে গিয়েছিল মোহনবাগান। কল্যাণীতে জয়ের সেই ধারাই অব্যাহত রাখল মোহনবাগান। ইন্ডিয়ান অ্যারোজকে হারিয়ে। বিদেশিহীন প্রতিপক্ষ। তবুও সতর্ক ছিলেন কিবু ভিকুনা। অভিজ্ঞতা নির্ভর দলই নামিয়েছিলেন বাগানের স্প্যানিশ কোচ।
বিদেশিহীন অনভিজ্ঞ ইন্ডিয়ান অ্যারোজের বিরুদ্ধে এই অভিজ্ঞতার অস্ত্রেই বাজিমাত মোহনবাগানের। ম্যাচের প্রথমার্ধেই ড্যানিয়েল সাইরাস গোল করে যান। গোটা ম্যাচে এর পরে আর গোল না হলেও প্রাধান্য নিয়ে ফুটবল খেলল বাগানের ফ্রান গঞ্জালেজ, জোসেবা বেইতিয়া, ড্যানিয়েল সাইরাসরা।
ম্যাচের আগেই বাগান কোচ জানিয়েছিলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলেও ইন্ডিয়ান অ্যারোজের ছেলেরা তাঁর দলকে বেগ দিতে পারে। গতিতে পাল্লা দিতে পারে অ্যারোজ ছেলেরা। তবে ঘটনা হল অ্য়ারোজ তরুণ ফুটবলাররা এখনও মোহনবাগানের মতো হেভিওয়েট দলের মোকাবিলায় প্রস্তুত নয়। ম্যাচে বারেবারেই বোঝা গেল তা।
মোহনবাগান একাধিক সুযোগ পেয়েও মাত্র একটি গোল করল। এই বিষয় নিয়ে কিবুকে আরও ভাবনা চিন্তা করতে হবে। ম্যাচের ১৮ মিনিটে ড্যানিয়েল সাইরাস একমাত্র গোল করে যান। এদিনের জয়ে টানা চার ম্যাচে জয় পেল বাগান।
তিন পয়েন্ট সংগ্রহ করে মোহনবাগান আপাতত শীর্ষে। ৬ ম্যাচে বাগানের সংগ্রহে ১৩ পয়েন্ট।
মোহনবাগান- শঙ্কর, মোরান্তে, আশুতোষ, বাবা দিওয়ারা, বেইতিয়া, নাওরেম, ভিপি সুহের, ধনচন্দ্র, শেখ সাহিল, ড্যানিয়েল সাইরাস, ফ্রান গঞ্জালেজ