সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্কোরবোর্ডে তুলেছিল মাত্র ২২৩। নিউজিল্যান্ড ফাইনালে তুলল আর মাত্র ১৮ রান বেশি। প্রথমে ব্যাট করে ইংরেজদের বিরুদ্ধে কিউয়িরা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৪১-এর বেশি তুলতে পারল না। ইংল্যান্ডের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে শুরু থেকেই সমস্যায় পড়েছিল নিউজিল্যান্ড। ১৯ রানে প্রথম উইকেট পতন শুরু। গাপ্টিল আউট হওয়ার পরেই যেন রিংটোন সেট করে দিয়েছিল ইংল্যান্ডের বোলাররা। তারপর আর স্বস্তিতে থাকতে পারেনি কিউয়িরা।
নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিংয়ের পক্ষে বলার মতো বিষয় একটাই। তা হল, দ্বিতীয় উইকেটে ৭৪ রানের পার্টনারশিপ। কেন উইলিয়ামসন ও হেনরি নিকোলসের পার্টনারশিপেই স্কোরবোর্ডে বড় রান তোলার স্বপ্ন দেখেছিল কিউয়িরা। তবে প্লাঙ্কেট পরপর দুই তারকাকে ফিরিয়ে দিয়ে ব্ল্যাক ক্যাপসদের জোর ধাক্কা দেয়। সেই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেনি তারা।
আরও পড়ুন England vs New Zealand Live Score: ট্রফি জিততে ইংল্যান্ডের সামনে ২৪২ রানের টার্গেট নিউজিল্যান্ডের
তারপর নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে নিউজিল্যান্ড। মাঝে টম ল্যাথাম ৪৭ না করে গেলে স্কোরবোর্ডে ২০০ উঠত কিনা সন্দেহ। পিচে নিয়ন্ত্রিত বোলিং, সুইং, এবং গতির হেরফের ঘটিয়ে নিউজিল্যান্ডকে নাস্তানাবুদ করল ইংরেজ বোলাররা। লিয়াম প্লাঙ্কেটের মতোই ৩ উইকেট দখল করেন ক্রিস ওকস। জোফ্রা আর্চার ও মার্ক উডের শিকার ১টি করে।
আগের ম্যাচে ওপেনিং পার্টনারশিপেই অজিদের কার্যত হারিয়ে দিয়েছিলেন রয়, বেয়ারস্টো। অজি-ম্যাচের পুনরাবৃত্তি নাকি কিউয়ি বোলারদের প্রত্যাঘাত, আর কিছুক্ষণের অপেক্ষা।