বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে দাঁড়িয়ে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯৬ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে ভদ্রস্থ স্কোরে পৌঁছে দিতে সাহায্য করেছিলেন। গোটা ইনিংস স্বচ্ছন্দে না থাকলেও সাকিবের ব্যাট থেকে বেরিয়েছিল মূল্যবান ৪০ রান। যা বাংলাদেশের প্রায় আড়াইশো রানের টার্গেটে পৌঁছে দিতে সাহায্য করেছিল।
Advertisment
তবে চেন্নাইয়ে ব্যাটিং করার সময়েই পেটের পেশিতে ক্র্যাম্প লাগে তারকার। সেই সময় প্রাথমিক পরিচর্যা নিয়ে খেলা চালিয়ে যান। নিজের কোটার পুরো সময়ের বোলিংও করেন তিনি।
যাইহোক, সাকিব, মুশফিকুর এবং শেষদিকে রিয়াদের ব্যাটে ভর করে কোনওরকমে বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে ২৪৫ তুলেছিল। তবে চেন্নাইয়ে এই রান কিউইদের থামানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না। ক্যাপ্টেন কেন উইলিয়ামসন ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন করেই দলকে জিতিয়ে দিলেন। তাঁকে উইলিয়ামসন হাতে বলের আঘাত হজম করে ৭৮ রানে রিটায়ার্ড হার্ট হন। ড্যারেল মিচেল ৮৯ করে দলকে ফিনিশিং লাইনে পৌঁছে দেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে আসা নাজমুল হাসান শান্ত জানিয়েছেন, "আমরা মোটেই ভাল ব্যাট করতে পারিনি। ব্যাটিংয়ের শুরুটা মোটেই ভাল হয়নি। আগের ম্যাচেও প্রথম ১০-১৫ ওভার ভাল ব্যাটিং করতে পারিনি আমরা। উইকেট যথেষ্ট ভাল ছিল। নতুন বলে বোলাররা বাউন্স পেয়েছেন। আমাদের আরও দায়িত্ব নিয়ে ব্যাট করতে হত। আমাদের পেসাররা ভালো বোলিং করেছে। সবথেকে বড় উন্নতি হয়েছে পেস বোলিং বিভাগেই। তবে আমাদের ব্যাট হাতে আরও ভাল করতে হবে।"