New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/11/kohli-akmal-babar.jpg)
বাবরকে নিয়ে আশাবাদী আকমল (টুইটার)
কোহলির সব রেকর্ড ভেঙে যেতে পারে শীঘ্রই
বাবরকে নিয়ে আশাবাদী আকমল (টুইটার)
সদ্যই কোহলি ওয়ানডে ক্রিকেটে শতরানের সংখ্যায় পেরিয়ে গিয়েছেন কিংবদন্তি শচীন তেন্ডুলকরকে। তবে কামরান আকমল এরপরেই আচমকা ভবিষ্যৎবাণী করে দিলেন, কোহলির এই রেকর্ডও একসময় চূর্ণ হয়ে যেতে পারে। বলে দিলেন, বাবর আজম, শুভমান গিল ভেঙে দিতে পারেন কোহলির রেকর্ড।
বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একদিনের ক্রিকেট সংখ্যা কমে গিয়েছে। এমন অবস্থায় কোনও ব্যাটার যে শচীনের ৪৯টি ওয়ানডে শতরানের কীর্তি ভেঙে দেবেন, তা অভাবনীয়। মাস্টার ব্লাস্টার ৪৯ সেঞ্চুরি করেন ৪৬৩ একদিনের ম্যাচ খেলে। তবে কোহলি ৫০ শতরান করে ফেলেছেন মাত্র ২৯১ ওয়ানডে খেলে। এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন রোহিত শর্মা। ৩১ সেঞ্চুরি সমেত।
একদিনের ক্রিকেটে যাঁদের দখলে রয়েছেন একের পর এক শতরানের নজির, তাঁরা সকলেই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান- সনৎ জয়সূর্য, রিকি পন্টিং, হাশিম আমলারা রয়েছেন কোহলি, শচীন, রোহিতদের ঠিক পরেই। ২৯ বছর বয়সী বাবর আজমের সংগ্রহে রয়েছে ১৯টি ওয়ানডে শতরান। এই বিষয়টি বিবেচনা করেই কামরান আকমল জানাচ্ছেন, কোহলির সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি ভেঙে যেতে পারে বাবরের ব্যাটে।
Kamran Akmal believes Babar Azam can break Virat Kohli's record of 50 ODI hundreds 👀 #CWC23 pic.twitter.com/FTAT8qwqVg
— Farid Khan (@_FaridKhan) November 16, 2023
পাকিস্তানের এআরওয়াই চ্যানেলে আকমলের সাফ যুক্তি, "টপ অর্ডারে যাঁরা প্ৰথম তিনে ব্যাট করে তাঁরা যে কেউ কোহলির রেকর্ড ভেঙে দিতে পারে। মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ক্ষেত্রে এই রেকর্ড গড়া একটু কঠিন। আমাদের যেমন বাবর আজম রয়েছে। ওঁ তিন নম্বর ব্যাট করে। ওঁর ভালো সম্ভবনা রয়েছে এই রেকর্ড ভাঙার। ভারতের ওপেন করা শুভমান গিল রয়েছে। এই রেকর্ডের লক্ষ্যে ও যেতেই পারে।
যাইহোক, পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দিয়ে সেমিতে তুলতে ব্যর্থ হওয়ার পর বাবর আজম দেশে ফিরেই তিন ফরম্যাট থেকে অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। বুধবার বড়সড় বার্তায় জানিয়ে দিয়েছিলেন, “এখনও স্পষ্ট মনে করতে পারি ২০১৯-এ পিসিবির কাছ থেকে ফোনে নেতৃত্ব পাওয়ার ঘটনা। তারপর গত চার বছরে মাঠ এবং মাঠের বাইরে অনেক উত্থান পতনের সাক্ষী থেকেছি। তবে সবসময়েই পাকিস্তানের গর্ব সম্মান তুলে ধরার সময় প্যাশনেট থেকেছি। সাদা বলের ক্রিকেটে এক নম্বর স্থান অর্জন ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ, ম্যানেজমেন্টের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সম্ভব হয়েছিল। তবে এই যাত্রাপথে পাকিস্তানি সমর্থকদের অকুন্ঠ সমর্থনকে কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই।"