Virat Kohli dismissal in IND vs NZ 1st Test: নিজের লম্বা টেস্ট কেরিয়ারে বিরাট কোহলি অন্ততপক্ষে একশো রকম ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে আউট হয়েছেন। খুব কম সংখ্যক আউটই কোহলি মনে রাখবেন কেরিয়ারে। ১৯৮তম টেস্ট খেলতে নেমে কোহলি পুনেতে যেভাবে আউট হলেন, তা স্মরণকালের মধ্যে কোনও ব্যাটারের ভাগ্যে হয়নি।
আগে থেকেই মনস্থির করে রাখা শট হাঁকাতে গিয়ে কোহলি লো ফুলটসে বোল্ড হয়ে ফিরলেন প্যাভিলিয়নে। আট বলের ইনিংসে কোনও উল্লেখযোগ্য কাণ্ড না ঘটিয়েই কোহলি সাজঘরে ফিরলেন। মিচেল স্যান্টনারকে এলোমেলো করে দেওয়ার জন্য কোহলি আগ্রাসী হওয়ার পথ বেছে নিয়েছিলেন।
ফ্ল্যাট এবং দ্রুত গতিতে বল করার জন্য স্যান্টনারের বলে স্লগ সুইপ হাঁকানো বরাবরই বিপজ্জনক। সেটাই করতে গেলেন কোহলি ব্রেন ফেড মোমেন্ট আর কী। অনেক সময় ক্রিকেটাররাও নিজেদের সংশ্লিষ্ট কৃতকর্মের ব্যাখ্যা দিতে ব্যর্থ হন। কোহলির জন্য শুক্রবারের ভাগ্যে যেন এটাই লেখা ছিল। নিচু হয়ে আসা কার্যত নির্বিষ সোজা ফুলটসে নিজের উইকেটের বিসর্জন দিয়ে ফিরলেন তিনি।
অন্য সময় হলে হয়ত তিনি স্ট্রেচ করে ডিফেন্স করতেন। অথবা লং অন থেকে মিড উইকেটের দিকে বল ঠেলে দিতেন। পুনের ঘূর্ণি সারফেসে কীভাবে টিকে থাকতে হয়, সেই অস্ত্র কোহলির ভাঁড়ারে রয়েছে- কাট, ড্রাইভ, লেগ কাট। তবে স্লগ সুইপ হাঁকাতে গিয়েই নিজের এবং দলের বিপদ ডেকে আনলেন মহাতারকা।
পাঁচ বছর আগে হেভিওয়েট দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে কোহলি কেরিয়ারের অন্যতম সেরা ২৫৪ হাঁকিয়ে গিয়েছিলেন পুনেতে। সেই কোহলি যেন অতীতের ছায়ামাত্র। বাঁ হাতি স্পিনারের ফুলটস তাঁর ক্রিজে মৃত্যু ডেকে আনল।
READ THE FULL ARTICLE IN ENGLISH