ইন্ডিয়া-অস্ট্রেলিয়া পার্থ টেস্টের পিচ নিয়ে রীতিমতো চর্চা চলছে বাইশ গজে। যদিও এই পার্থ চেনা পার্থ নয়, বিশ্বের অন্যতম দ্রুত পিচ হিসেবেই ক্রিকেট মানচিত্রে আলাদা জায়গা করে নিয়েছিল ওয়াকা ওরফে পার্থ। কিন্তু বিরাট-পেইনদের মহারণ রয়েছে নবনির্মিত অপটাস স্টেডিয়ামে। যেটি পার্থ স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত। অত্যন্ত ফাস্ট ও বাউন্সি সবুজ পিচ বানিয়ে খেলোয়াড়দের মন জয় করে নিয়েছে নয়া পার্থ। বোলারদের স্বর্গরাজ্যে ব্যাটসম্যানদেরও দিতে হয়েছে অগ্নিপরীক্ষা।
Pitches play a crucial role, especially in Test cricket. In order to revive Test cricket and generate excitement, we need to provide more pitches like the one at Perth, where the skills of batsmen and bowlers are truly TESTed. This pitch was by no means “Average”.
— Sachin Tendulkar (@sachin_rt) December 23, 2018
And they wonder why Test Match cricket is struggling .. Was a tremendously exciting pitch which had a bit for everyone .. Should be more like this IMO .. https://t.co/c5jx99oQfO
— Michael Vaughan (@MichaelVaughan) December 21, 2018
And they wonder why Test Match cricket is struggling .. Was a tremendously exciting pitch which had a bit for everyone .. Should be more like this IMO .. https://t.co/c5jx99oQfO
— Michael Vaughan (@MichaelVaughan) December 21, 2018
ভবিষত্য টেস্ট ক্রিকেটকে বাঁচিয়ে রাখার দাওয়াই দিলেন শচীন তেন্ডুলকর। কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান বলছেন টেস্টের স্বার্থেই পার্থের মতো আরও এরকম পিচ হওয়া প্রয়োজন। রবিবার টুইট করে মাস্টারব্লাস্টার লিখলেন, “টেস্ট ক্রিকেটে পিচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। টেস্ট ক্রিকেটকে পুনরায় জীবিত করার জন্য একটা উত্তেজনা তৈরি করতে হবে। পার্থের মতো আরও পিচ তৈরি করতে হবে। যেখানে ব্যাটসম্যানদের পাশাপাশি বোলারদরেও দক্ষতা পরিক্ষীত হয়। এটা কোনও ভাবেই “অ্যাভারেজ” পিচ নয়।”
আরও পড়ুন: পার্থের রহস্য উন্মোচন করলেন প্রধান কিউরেটর, কেমন হয়েছে পিচ!
শচীন এখানে অ্যাভারেজ বা গড়পত্তায় শব্দটায় সম্পূর্ণ অন্য কারণেই জোর দিয়েছেন। কারণ আইসিসি-র ম্যাচ রেফারি রঞ্জন মদুগালে এই পিচকে অ্যাভারেজ বলেই আখ্যা দিয়েছিলেন। তারই বিরোধীতা করে শচীন টুইট করলেন। যদিও এই পিচের সমর্থনে মাইকেল ভন ও শেন ওয়ার্নরা টুইট করেছিলেন। যদিও বিরাট কোহলি জানিয়েছিলেন, পার্থের পিচ ভাল। কিন্তু তাঁর চোখে জোহানেসবার্গের ধারে কাছে কোনও পিচ নেই। কোহলির খেলা সেটাই সেরা পিচ।